তারিকের ফান্ডঃ- চিটাগাং-- 3,21000Taka.
ঢাকা-- 1,67,400Taka.
---------------------------------
Total --- 4,88,400Tak.
খরচ--
১. তারিকের আসার খরচ - ১০০০০টা।
২.পপুলার হাস্পাতাল--৭২০০০টা।
৩. টেস্ট -৪০০০টা।
৪. জুতা-৬০০০টা।
৫.ডিভাইস সু----------- ৪০০০টা
৬. ই,এস,টি--------৫০০০টা
৭. Ambulance ----১৫০০টা
৮. ঢাকা মেডিকেল --১০৩০০০টা।(কবিন, ঔষধ, টেস্ট, থেরাপ,খাবার)।
৯. মগবাজার কমিউনিটি এখন পর্যন্ত- ৬২,৫০০টা।
১০. তারিক --৩০,০০০টাকা (তারিকের খরচ)।
------------------------------------------------------------ মোট খরচ---২,৯৮,০০০টাকা।
মোট ফান্ড---৪,৮৮,৪০০টাকা।
বর্তমান জমা আছে--- ১,৯০,৪০০টাকা।
ঢাকায় আছে- ১,৬৯,৪০০টাকা।
চিটাগাং আছে-- ২১০০০টাকা।
তারিকের বর্তমান অবস্থাঃ-
তারিকের সাথে প্রথম আমি যখন কথা বলি, সেই সময় আমার ধারনা ছিলো, সাভার ট্রেনিং সেন্টারে ৬মাস থেরাপি দিলে, তারিক একটা মোটামুটি ভালো অবস্থানে যাবে। পরে এই বিষয়টি নিয়ে ঢাকায় অপু আমার এবং আতিকের সাথে শেয়ার করে। আমরা ঢাকা মেডিকেল কলেজের সহোযোগি অধ্যাপক( নিওরোলজি) Dr. মনিরুজ্জামান এর সাথে দেখা করি। সে তখন মোবাইলে তারিকের সাথে কথা বলে। তারিকের অবস্থা Dr. হিসাবে সে বুঝতে পারে। তার পরামর্শ এ আমরা তারিক কে পপুলারে নিয়ে আসি। ডায়াগনোসিস করার পর, তারিকের আরো কিছু সমস্যা ধরা পরলো।
যক্ষা, গল্ড ব্লাডারে পাথর, জন্ডিস।
স্বাভাবিক ভাবেই তারিকের মুল চিকিতসার ব্যাঘাত ঘটে। সময় লেগে যাচ্ছে প্রচুর। ফিজিও থেরাপিটা রেগুলার চলছে। কিছুটা ইমপ্রুভ তার হয়েছে। এটা তার চলমান অনুশিলন। সব সময় করতে হবে। এক সময় সে নিজেই পারবে।ইনশাল্লাহ। তার এখন বাকি আছে, সাতার এবং কিছু ভিন্ন ধরনের থেরাপি। শিত কালিন সময়ে সুইমিং পুল বন্ধ থাকে। তারিকের শরিরটাও শিত কালে সাতারের জন্য "পারমিট" করেনা। তারিকের সাথে কথা বলে আমরা ঠিক করেছি, চলতি সপ্তাহে, তাকে নাটোর পাঠাবো। এক মাস পর, একটু গরমে তাকে আবার নিয়ে আসবো। সে সময়টা তার সাতারের জন্য উপযুক্ত সময়। এবং সাথে থেরাপিটা চলবে। তারিকের হয়তো আর দুই/তিন মাস লাগবে। আবার সময় একটু, কম/বেশি লাগতে পারে। বাকি আল্লাহ ভরসা।
তারিকের চিকিতসার সাহায্যর জন্য post করার পর সবার আন্তরিক সাড়া পাই। এমনকি আমাদের যে ভাইরা বিদেশ আছে, তারাও এগিয়ে আসে। এগিয়ে আসে, আমাদের মা/চাচিরাও। এগিয়ে আসে ভাই/বোনেরা। আমরা সবাই সবার কাছে কৃতজ্ঞ।
যে ভাই/বোনেরা দূর দুরান্ত থেকে তারিক কে মানসিক ভাবে সাহায্যর জন্য হাসপাতালে ছুটে এসেছে, আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। যারা সব সময়, ফোনে তারিকের খোজ রেখেছে আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। সবার আন্তরিক ভালোবাসা না থাকলে, এত বড় কাজ সম্ভব নয়। এই যায়গাটিতেই আমরা সফল।
আমি সবার প্রতি সম্মান রেখে বলছি, আমাদের কিছু ভাই/বোন,যারা প্রতিনিয়ত তারিকের সামনে হাজির থেকে, সেবা করে যাছে, তাদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতার ভাষা জানা নেই।
আমাকে, অনেকটাই রিলাক্সে রেখে, আমার যে বন্ধু এবং ছোট ভাই বোনেরা, তারিকের জন্য দিন রাত কষ্ট করেছে, আমি রেজা সেটা কখনো ভুলবোনা।
চিটাগাং এ, যে ছোট ভাই বোনেরা, তারিকের ব্যাপারে আমাকে/আতিক কে চিটাগাং এ আমন্ত্রন জানিয়ে, ফান্ডের ব্যাপারে বড় ধরনের সাহায্য করেছে, তাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই।
আমরা সবাই সবার প্রতি কৃতজ্ঞ। আমরা সবাই সবার জন্য। তারিক শুধু একাটি নাম। আমাদের আন্তরিকতা, ভালোবাসা, সাহায্যর দুটি হাত থাকবে, পরস্পরের সাহায্যর জন্য।
No comments:
Post a Comment