আজ রেজা ভাইয়ের বিবাহবার্ষিকী। সকাল থেকে মন চাইছে রেজা ভাইয়ের বিয়ে নিয়ে কিছু লিখি। লিখতে চাওয়ার কারন হচ্ছে সেই প্রথম আমার জীবনে টাংগাইল এর মত এত দূরে গিয়ে কোন বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ। আমি এইচ,এস,সি পরীক্ষা দেওয়ার পর স্টিল মিল কলোনীতে আসি। আগে থেকেই রেজা ভাইকে চিনতাম বড় ভাই হিসেবে। তখন মাত্র সিগারেট খাওয়া ধরেছি, ইউনুচের দোকান থেকে সিগারেট ধরিয়ে ওয়ার্কার্স ক্লাবের পিছনে গিয়ে সিগারেট খেতাম। একদিন সিগারেট নিয়ে আগুন ধরিয়েছি মাত্র পিছন থেকে রেজা ভাই ডাক দিলেন আমি হাতের সিগারেট পিছনে লুকালাম। রেজা ভাই বলে উঠলেন সিগারেট লুকাইতে হবেনা আমারে একটা গোল্ডলীফ কিনে দে তাহলে আমার সামনে সিগারেট খেতে পারবি। সেই থেকে রেজা ভাইর সাথে আমার ঘনিষ্ঠতা। সেই রেজা ভাই যখন বললো আমার বিয়েতে তোদের যেতে হবে উনার কথা ফেলতে পারিনি।
সম্ভবত আমরা ছয়জন চট্টগ্রাম থেকে টাংগাইল গিয়েছিলাম। দুইদিন টাংগাইলে খুব মজা করেছিলাম। খুব মনে পড়ে বিয়ের রাতে রেজা ভাই রাত তিনটায় আমাদের কাছে সিগারেট চাইলো, তখন বন্ধু রিপন কি আগ্রহ নিয়ে প্রশ্নের পর প্রশ্ন করে যাচ্ছিল আর রেজা ভাইও সাবলীল ভাবে উত্তর দিচ্ছিল। মনে পড়ে সকালবেলা টয়লেট না খুঁজে নদী পাড়ে টয়লেট করা। মলি ভাবীর রাজশাহীর শুদ্ধ ভাষায় আন্তরিক কথাগুলি। সকালবেলা ডিম ভাজি দিয়ে খিচুড়ি খাওয়া। চাচীর(রেজা ভাইয়ের মা)স্নেহ মাখা কথা। রেজা ভাই সুযোগ আসলে আপনার বাড়ীতে আবার যাবো ইনশাআল্লাহ।

সম্ভবত আমরা ছয়জন চট্টগ্রাম থেকে টাংগাইল গিয়েছিলাম। দুইদিন টাংগাইলে খুব মজা করেছিলাম। খুব মনে পড়ে বিয়ের রাতে রেজা ভাই রাত তিনটায় আমাদের কাছে সিগারেট চাইলো, তখন বন্ধু রিপন কি আগ্রহ নিয়ে প্রশ্নের পর প্রশ্ন করে যাচ্ছিল আর রেজা ভাইও সাবলীল ভাবে উত্তর দিচ্ছিল। মনে পড়ে সকালবেলা টয়লেট না খুঁজে নদী পাড়ে টয়লেট করা। মলি ভাবীর রাজশাহীর শুদ্ধ ভাষায় আন্তরিক কথাগুলি। সকালবেলা ডিম ভাজি দিয়ে খিচুড়ি খাওয়া। চাচীর(রেজা ভাইয়ের মা)স্নেহ মাখা কথা। রেজা ভাই সুযোগ আসলে আপনার বাড়ীতে আবার যাবো ইনশাআল্লাহ।

No comments:
Post a Comment