সবার কাছে মতামত চাই। আমিও দুই একটা মতামত লিখছি-
1 (নিখোজ সংসবাদ) এদেরকে ধরিয়েদিন।
2 (সখি তুমি কার)
3 (এক ফুল দুই মালি)
4 (আইলো সখি-কক্সবাজার যাই----------------------)
আপনার চিন্তা করতে থাকেন এই সুযোগে আমি আপনাদেরকে দুই একটা জোকস শুনাই-
মদ খেয়ে মাতলামি করার সময় এক বদলোক পুলিশের হাতে ধরা পড়লো। থানায় নিয়ে আসার পর তার কিছুটা হুস হলো। ঢুলু ঢুলু চোখে তাকিয়ে দেখে চারিদিকে পুলিশ। হতভম্ব হয়ে প্রশ্ন করে-
‘‘আমাকে এখানে আনাহলো কেন?”
রেগে মেগে পুলিশ জবাব দেয়
‘মদ খাওয়ার জন্য’।
বত্রিশটি দাদ বেরকরে মাতালটি হেসে বলে
‘বাহ এমন জায়গাইতো আমি খুজছিলাম’
এবার ট্রাউজার নিয়ে একটা ঘটনা বলি। স্কুলে পড়ার সময় আমার সহপার্ঠী মোস্তাক কে স্যার জিজ্ঞাস করেছিলেন।
ট্রাউজার কি সিঙ্গুলার না পুরোলার?
মোস্তাক কনফিডেন্টলি উত্তর দিয়ে ছিল ট্রাউজারের উপরের দিকটা সিঙ্গুলার আর নিচের দিকটা পুর্যাল, স্যার
মোস্তাকের বাবাও চেয়ে কম যান না, একবার মোস্তাক ইতিহাসে ফেল করেছিল। খবরটা শুনে ওর বাবা রেগেমেগে হেডমাষ্টারের রুমে হাজির। উচ্চ গলায় অভিযোগ করলেন-
স্যার আপনিই বলুন, যখন ওর জন্মই হয়নি তখন কি ঘটেছে সেটা কিও জানবে, ওর দোস কি?
এবার আমার মত এক লোক পরকিয়া করছিল। এ সময় মহিলার স্বামী চলে আসল।
-তুমি জানালা দিয়ে লাফ দাও----------------- জলদি
-কি বলছ? আমার হাতপা ভাঙ্গবেতো
-না লাফ দিলেও ভাঙ্গবে!
জোকসটি এরশাদ আমলের প্রচলিত জোকস গুলির মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয়ছিল। যাই হোক, জোকসটি এইরকম-একবার জাতিসঙ্গে এক মিটিংএ হঠাৎ এক পাগল ডুকে পড়ল। মিটিং এ গন্য মান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত, তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভ, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রিগ্যান, বাংলাদেশের এরশাদ সহ অনেকই। গর্বাচেভ, রিগ্যানসহ অনেকেই পাগলটাকে এ জায়গা থেকে চলে যেতে বললেন কিন্ত পাগলটা কিছুতেই যাবেন না। শেষটায় এরশাদ সাহেব পাগলাটার কানে কানে কি একটা বলতেই কেন জানি পাগলটা দৌড়ে পালালো। সবাই আগ্রহে জানতে চাইল যে, এরশাদ কি এমন বলেছিল যে, পাগলটা দৌড়ে পালালো? উত্তরে এরশাদ লজ্জিত কন্ঠে বললেন-
‘না মানে ----- পাগলাটাকে আমি আমার লেখা একটা কবিতা শুনুবার জন্য অনুরোধ করেছিলাম।
লেখাটা এতটুকু যারা পরেছেন তারা নিশ্চয় ভাবছেন লেখাটা আসলেই ফালতু। লেখক প্রথমে সস্তামানে রংচঙ্গা একটা শিরোনাম দিয়ে পাঠককে আকৃষ্ট করল পরে বেখাপ্পা কিছু গল্পকে এক সুতায় বাধার বৃথা চেষ্টা করলো।
বিবাহ বার্ষিকীর কিছু দিন আগে ধরাপড়া এক চোরের আদালতে জেরা চলছে। বিস্মিত ম্যাজিষ্ট্রেট অবাক হয়ে আসামীকে জিজ্ঞাসা করলেন-
‘পর পর তিন রাতে একই দোকানে চুরি হওয়ার কারন কি?’
আসামী চোর বললো-
‘হুজুর, স্ত্রীর জন্য বিবাহ বার্ষিকীর শাড়ী চুরি করেছিলাম, কোন বারেই তার ডিজাইনটা পছন্দ হচ্ছিল না--------

No comments:
Post a Comment