মধুর বাপের বিয়ে হয়ে গেলো আজ দেড় বছর। এরই মধ্যে মধুরা দুই ভাইবোন থেকে তিন ভাইবোন এ পরিণত হলো।মধুর সাথে তার সিজনাল মায়ের সাথে সম্পর্ক ভালো ঠেকছিলো না।যাই হোক মধু বেচারা তার বাপের কাছে গেল টাকা চাইতে,কারণ আজ রজকিনির জন্মদিন।সে আর যাই হোক গতবার আমার জন্মদিনে একগাদা জুতোর ফিতে উপহার দিয়েছিলো।মধু ও রজকিনি কে তার জন্মদিনে উপহার দিতে চায়।তো মধুর বাপে মধুরে টাকা দিলো না।মধুর পকেটেও টাকা তেমন ছিলো না।কি আর করার,বাপের পকেট থেকে মধু তার প্রাপ্ত অংশগুলি advance এ মেরে দিলো।এতে অবশ্য মধু পাপের কিছু দেখছে না।কারন গত ঈদে মধুর সালামি গুলি তার বাপে জোরপূর্বক মেরে দিয়েছিলো।উল্লেখ্য মধুর প্রাপ্ত সালামি মধু বাপের ৩ মাসের সমপ্রায় ছিলো।যাই হোক রজকিনি কে জন্মদিনে কি উপহার দেওয়া যায় এই নিয়ে মধুর দুশ্চিন্তার শেষ নেই।অবশেষে মধু উপযুক্ত উপহার নিয়ে রজকিনির বাড়িতে গেলো।এদিকে মধুর বাপে তার সিজনাল বউরে নিয়ে শ্বশুর বাড়ি গেলো,এতে মধুর ঘরটা কেমন যেন পবিত্র মনে হতে লাগল।যাই হোক রজকিনি চিন্তা করল আর যাই হোক আজকে অন্তত মধুর সাথে ন্যাড়ামী করবে না .......
(চলবে)
No comments:
Post a Comment