আজকে সুজনের রিপোর্টা দেইখা হালকা পাতলা মন খারাফ।মন খারাফের কারণ- সারা মাস বউয়ের ঘ্যানঘ্যানানি শুইনা সি এস এম পেইজে লিখলাম,মাস শেষে সুজন আমারে নাম্বার দিল ২,পরে চিন্তা করে দেখলাম আমার বেশীর ভাগই ছিল কমেন্টস।যাক আপাতত আমাদের নির্বাচন কমিশনার নিয়ে এখনো কেউ প্রশ্ন তোলেনি,আমি ও তুলবনা,সুতরাং উনি এখনো নিরপেক্ষ।
বেশ কয়েকদিন "তৈল মর্দন"নিয়া পেইজ ছিল সরগরম।হঠাৎ করে "তৈল মর্দনে"ছেদ পড়ার কারণ উৎঘাটন করিতে গিয়া বুঝিতে পারিলাম-এই সাবজেক্ট মার্কেটে আর চলিতেছেনা।কিন্তু আমার তৈল মর্দনের লিষ্টে এখনো কয়েকজন বাকি।
এই পেইজ যে কয়েকজনের পদচারণায় মুখরিত থাকত(এখন ও মুখরিত) আহসান উল্লাহ জাবেদ,ব্যাচ ৯৫ (দোস্ত আসল নাম ভূল হলে ক্ষমাপ্রার্থী) তাদের মত অন্যতম। শ্রদ্ধেয় বড়ভাই রিপন ভাইয়ের মতে,এই পেইজের সবচেয়ে ভাল লেখক। আমার ও প্রিয় লেখকদের একজন,এবং ভাল বন্ধু।ইদানীং কবিতা টবিতা ও লিখে। এবং একজন ভালো ফটোগ্রাফার।ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে।সময় পেলেই ছুটে চলে দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত (ব্যাচেলর থাকলে সবাই পারে)।খুবই বন্ধুসুলভ,এবং ভদ্র ও নম্র(তবে লেজ বিহীন)।তার সবচেয়ে বড় দোষ (আমার মতে) সে একটু ঘাড়ত্যাড়া(পারিবারিক ভাবে সে মেজ,এবং মেজরা সবসময় একটু ঘাড়ত্যাড়াই হয়)।অন্যায় সহ্য করতে পারে না,অন্যায় দেখলেই আগপিছ চিন্তা না করে দু'চার কথা শুনিয়ে দেয়।কিছু ভূলবুঝাবুঝিতে জাবেদ আজ পেইজে নেই।আমাদের সবারই বুঝা উচিত ভাল কাজে বাধা আসবেই,সমালোচনা হবেই।তাই বলে আমি কি ভাল কাজ করা থেকে বিরত থাকব?যদি হ্যাঁ হয়,তাহলে দোস্ত আমার বলার কিছুই নেই,আর যদি না হয় তাহলে বলব-ফিরে আস দোস্ত,এই সি এস এম আমার, তোর, আমাদের সকলের।কোন ব্যক্তি বিশেষের উপর রাগ করে এই পেইজ থেকে চলে যাওয়ার কোন মানে হয় না।
No comments:
Post a Comment