এখন এরকম হয়েছে একটু শরীর খারাপ হলে আমরা চিন্তায় পরে যাই।
গতকাল জসিম ভাইকে ফোন দিলে বলে আমার শরীরটা ভালনারে ভাই পেশার লো।পরে তার অফিসে গেলে বলল মুরাদের কাছে যাব,পরে টিপুর ওখানে গেলে আর মুরাদের ওখানে যায়নি।টিপুর কারখানার এক ছেলের কাজ করতে গিয়ে হাতের তিনটি আগুল কেটে যায়,টিপু বলল আগুল কেটে ফেলতে হবে,শুনে খুব খারাপ লাগলো,টিপুই সব খরচ দিচ্ছে।
এই ভেজালের দিনে আমাদের নিঃশ্বাস এর বিশ্বাস নাই।কারন সেদিন আমাদের এলাকায় বুকে ব্যাথা বলতে বলতে শেষ।মেডিকেলে নেওয়ার সময় পায়নি।
আগে আমরা অল্প খেয়েছি,কিন্তু মায়ের হাতে সে রান্না কি স্বাদ ছিল,আগে মুরগীর ঝোল দিয়ে ভাত খাওয়া হয়ে যেত,আর এখন।আগে শুধূ দেশী মুরগী ছিল,আর এখন দেশী মুরগীতে সেই রকম স্বাদ পাই না।
কি খাবেন সব ভেজাল।শাক - সবজিতে ও ভেজাল,ফল তাতেও,তাহলে বাচ্চাদের কি খাওয়াবো।এখন বাচ্চারা ঠিক মত সব দেশী ফল চিনেও না।
কারও দি বুকে ব্যাথা বা শরীর খারাপ হলে,সাথে সাথে দেরী না করে আমরা ডাক্তার দেখাই।আর আমাদের সিএসএম এ অনেক ডাক্তার আছে।পলাশ ভাই,উজ্জ্বল ভাই,মুরাদ,রিমু,হেলালী ভাই,মোজ্জামেল ভাই,মুন্নি,আরও যেসব ভাই - বোন আছে( সবার নাম মনে পরছে না)।
এদের শরনাপন্ন হতে পারি।
এখানেমোকাম্মেল-ই- এলাহী মুরাদ
ছোট ভাইয়ের কথা না বললেই নয়,তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ, কারন মুরাদ সেদিন আমার যখন ইসিজিতে কিছু আসল না,তখন সে আমায় রক্ত টেষ্ট দেয়,যার ফলে আমার হার্টে বল্ক ধরা পরে।
মুরাদ সহ সকল সিএসএম সকল ডাক্তার ভাইরা খুবই আন্তরিক।আল্লাহ আমাদের এসব ডাক্তার ভাই- বোনদের আরও অনেক বড় করুক,সেই দোয়া করি।
No comments:
Post a Comment