ছেলেটাকে প্রথম দেখাতেই ভাল লেগে গেল পরীর(ছদ্দ নাম)!!মনে মনে বলতে লাগলো ইস্ এতো সুন্দর আর সুদর্শন মানুষ হয়।।অপলক চেয়ে থাকে সর্বক্ষণ।।বলতে গিয়েও কেন যেন বলতে পারেনা পরী।।কিসের যেন ভয় কাজ করে পরীর।।প্রথম প্রথম না বুঝলেও ধীরে ধীরে বুঝতে বাকী থাকে না আশিকের(ছদ্দ নাম)।।পরীরা চার বোন এক ভাই।।পরী তিন নাম্বার।।অপরদিকে আশিকরা চার ভাই এক বোন।।আশিক বড়।।তারা দু'জনই একই ফ্লেটে থাকে।।একই স্কুলে পড়ে।।তাদের বাবারাও একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে।।দু পরিবারই মধ্যবিত্ত।।হিসেবি জীবন।।আশিক লেখাপড়ায় খুবই ভাল অপরদিকে পরী মোটামুটি ভাল।।তবে আশিকের কারনে এখন ওটাও নেই।।সারাক্ষণ কেবল প্রেম করা সেই সাথে পাগলামি।।কিন্তু আশিক বরাবরই বাস্তববাদী।।পরীকে পছন্দ করলেও পাগলামীটাকে কখনওই প্রশ্রয় দেয় না।
তার লক্ষ্য একটাই লেখাপড়া করে ভাল একটা চাকরী করতে হবে,তারপর বিয়ে এবং সংসার।।এভাবেই চলতে তাদের জীবন।। মাঝে মাঝে লুকিয়ে দেখা করা,কোথাও বেড়াতে যাওয়া এবং প্রতিদিনই চিরকুট বা চিঠি আদান-প্রদান করা।।একটা সময় দু'পরিবারই সকল ঘটনা জানতে পারে এবং দু'জনকেই উত্তম-মধ্যম সহ কড়া নজরদারিতে রাখা এবং পরিস্কার জানিয়ে দেয়া এটা কখনওই মেনে নেয়া হবে না।।শুরু হলো দু পরিবারে যুদ্ধ।।তবুও থেমে নেই আশিক-পরীর ভালবাসা।।বরং দিনকে দিন ভালবাসার ভিত্তিটা আরও যেন মজবুত হচ্ছিল।।এক সময় পরীর বিয়ের প্রস্তাব আসতে থাকে কিন্তু পরী বিয়ে করবে না বলে তার পরিবারকে জানিয়ে দেয়।।কথা শুনে পরীর বাবা পরীকে মারধর করে।।কিন্তু পরী অটল।।বিষয়টি পরী আশিক কে জানায়,,,,,,,,,
সাথেই থাকুন,,,,,,,আসছি
No comments:
Post a Comment