প্রতিদিন মেডিকেল থেকে ফিরে আমার প্রাত্যহিক রুটিন হচ্ছে বাবা-মা'র সামনে বসে ১০/১৫ মিনিট সময় নিয়ে তারিকের latest update বলা। অনেকদিন ধরেই মেডিকেলে যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে থাকা বাবা মাকে আজ বাধ্য হয়েই মেডিকেলে নিয়ে গেলাম।
তারিককে এই অবস্থায় দেখে দুজনেই ভিশন অবাক হলো (যদিও আগে কখনও ওকে দেখেনি)। আর এতোজন ছেলে মেয়ে তুল্য ষ্টীলারদের এক সাথে দেখে অবাক এবং খুশীর পরিমানটা যেন আরো বেড়ে গেল। ফিরে আসার সময় বাধ্য হয়েই সবাইকে (রফিক ভাই, মনির ভাই, বাবু ভাই, বড়াপা, ম্যাথিউ, কাজী, শুভ ও শুভ'র বৌ, জাবেদ, আপেল, নাছের) বাবার উপদেশাবলী গিলতে হলো, ধন্যবাদ জানাল পুরো CSM টিমকে তারিকের জন্য সবাইকে এগিয়ে আসার জন্য আর মা তার স্মৃতির ভান্ডার থেকে সবার উদ্দেশ্যে ফেলে আসা স্টীল মিলের সেইসব দিনগুলোর মোড়ক উন্মোচন করলো।
তারিককে এই অবস্থায় দেখে দুজনেই ভিশন অবাক হলো (যদিও আগে কখনও ওকে দেখেনি)। আর এতোজন ছেলে মেয়ে তুল্য ষ্টীলারদের এক সাথে দেখে অবাক এবং খুশীর পরিমানটা যেন আরো বেড়ে গেল। ফিরে আসার সময় বাধ্য হয়েই সবাইকে (রফিক ভাই, মনির ভাই, বাবু ভাই, বড়াপা, ম্যাথিউ, কাজী, শুভ ও শুভ'র বৌ, জাবেদ, আপেল, নাছের) বাবার উপদেশাবলী গিলতে হলো, ধন্যবাদ জানাল পুরো CSM টিমকে তারিকের জন্য সবাইকে এগিয়ে আসার জন্য আর মা তার স্মৃতির ভান্ডার থেকে সবার উদ্দেশ্যে ফেলে আসা স্টীল মিলের সেইসব দিনগুলোর মোড়ক উন্মোচন করলো।

তারপর গাড়ীতে বসে আবার তারিকের কথা বলতে বলতে দুজনেরই চোখ ছলছল করছিল। মা'তো রীতিমত কেদেই ফেললো। বাবা- মা'র চোখের পানির উসিলায় ইনশা আল্লাহ তারিক সুস্থ হয়ে উঠবে। আল্লাহ আমাদেরকে নিরাশ করবেন না।
No comments:
Post a Comment