মেজবানীর মজাই আলাধা। আমরা সবায় কিছুক্ষন অপেক্ষা করে টেবিলে গেলাম। সবায় আমার জন্য অপেক্ষা করতে ছিলো, কারণ আমিই সবার শেষে উপস্থিত হইছি। কিছু করার ছিলোনা, প্রচুর কাজ ছিলো অফিসে। সবায় একসাথে খেতে বসলাম। এই গরমের মধ্যেও আমরা স্বতস্ফুর্তভাবে খেলাম। নলা খাওয়াও বাদ যায়নি। বিশেষ কারনে নলার ছবি আমি দিলাম না। আসলে ডরাইছি। আমার বন্ধুরে আমি বড়ই ভালোবাসি। তার পরই আমরা গেলাম পাহাড়ের বুক চিরে যে পানি বের হয় তা দ্বারা প্রবাহিত পানির ছরা দেখতে। ছবি আসছে...

No comments:
Post a Comment