কলোনিতে কথা/বার্তা হতোনা। বয়সে অনেক ছোটো। তাছাড়া, এই পোলাপানডি যখন বড় হয়ে উঠছিলো, তখন আমি কলোনি ছেড়ে চলে যায়। অনেক বছর পর যখন আমি আস্তে আস্তে ঢাকায় কাজকর্ম শুরি করি, তখন মাঝে মাঝেই কারো সাথে দেখা হতো।
ফেইস বুকে আসার পর, বিশাল একটা অংশকে পেয়ে গেলাম। এর মাঝে আতিক একজন।
দারুন একটা ছেলে! আচার ব্যাবহার পুরাই স্টিলার! আবেগের একটা ডিব্বা। ধরো মুরগি করো জবাই টাইপের! এখনি হলোনা কেন? দুরু ভাই, আপনেরে দিয়া কিছু হবেনা! দুই দিন পর আবার ঠিক। মানুষের বিপদে দ্রুত এগিয়ে আসে। ভিতরে ভিতরে সে অনেক কে সাহায্য করে। যা অনেকেই জানেনা। এই ছেলেটাও, নিজের অস্তিত্ব ভালোভাবেই জানান দিতে পারে। ম্যানেজ করতে পারে দারুন। ভালোবাসার অনুছড়া দিয়ে দারুন জমিয়ে রেখেছিলো। সবচেয়ে ভালোগুন অল্পতেই খুশি হয়ে পড়ে। আর সেটা যদি হয়, একটু ভালোবাসা।
আমার উপড় তার অনেক অভিযোগ আছে। ইচ্ছা আছে, অন্তত, একদিন বসে ছোট এই ভাইটির সব অভিযোগ শুনবো। সাথে অবশ্যয় ডাল/ভাত কর্মসুচি থাকবে। ডাল/ভাত কর্মসুচি আবার আতিকের খুব পছন্দ। কখনো কখনো ইচ্ছা হয়, আতিককে বলি, "অ" তে, অজগর আর "আ"তে আম-----। এখনো সে ছেলেমানুষ! ছোট ভাই আমার, তেল দেওয়ার ইচ্ছা হলোনা।
ভালো থাকিস ভাই।
No comments:
Post a Comment