রেজা ভাই কে এই পেজে বর্তমানে চিনে না,এমন ভাই- বোন আছে বলে আমার মনে হয় না।
রেজা ভাই : দুই ভাই,এক বোন।
ছোট ভাই মোটা বাবু ভাই
বোন- রনি আপু।
থাকতো কলোনীর বি টাইপে।কলোনীতে রেজা ভাই এর সাথে কথা হয়েছে তবে সে রকম ভাবে না।রেজা ভাই মুন স্টার ক্লাব এর সমর্থক ছিলেন। কলোনীতে প্রেম করেছে তা জানতাম না।এই পেজের আড্ডার মিটিং নিয়ে একদিন আমায় জেরা করার পর বুঝলাম ভাই প্রেম এ পরেছিল।তবে আমাকে বুকে জরিয়ে বলেছিল মজা করলাম আমার সাথে ইয়ে ছিল।
আসি তারেক এর বিষয়ে,তারেক এর ব্যাপারে ২০১১ তে ৯৪ ব্যাচের মাধ্যমে জেনেছিলাম।
তারপর মনে হয় ৯৪ ব্যাচ বাদে কেউ অতটা নজর দেয়নি। একদিন নিরু ভাইয়ের অফিসে রেজা ভাই সব কিছু বিস্তারিত জানাল সবাই কে, তারপর শুধূ একটা কথা বলল আমরা কি পারি না,তখন সবাই বলল অবশ্যই পারব,বাচাঁ মরা আল্লাহরর হাতে আমরা চেষ্টা করতে তো দোষ নাই। এইভাবে তারেকের জন্য আমাদের একএে কাজ করা শুরু।সেলুট ভাই আপনার সবাই কে একএ করার ক্ষমতা দেখে।
ছোট- বড় সবাই কে আপন করে নেওয়ার ক্ষমতা প্রবল।আমার মায়ের অসুখের সময় আমি ঢাকা রওনা হওয়ার সময় শুধূ বলেছিল কাল আসছি চাচিকে দেখতে।রিপন ভাই- রেজা ভাই, আপেল গিয়েছিল ঢাকা মেডিকেল এ মাকে দেখতে।আমার বোনদে জরিয়ে ধরে যে সাহস দিয়েছিল আমার বোনরা সেদিন কেঁদে দিয়েছিল। এ হচ্ছে রেজা ভাই।
আড্ডা নিয়ে তার পরিশ্রম ও সবাই একএিতকরন,ঢাকা- চিটাগাং আড্ডার সফল করা জন্য মিটিং, আমরা যারা প্রতিটি মিটিং এ ছিলাম শুধূ তারা জানি।
বউ ভীতি- সারাফের মা,মানি আমাদের মলি ভাবীকে ভয় পায়।কিন্তু আমরা আড্ডা তে মলি ভাবীকে পাই নাই, এটা কেন আমাদের সকলের জানতে চাওয়া ভাইয়ের কাছে।
আর একটি বিষয় মলি ভাবী মাটির বড় ব্যাংকে টাকা জমায়।ভাই এর হাত খালি হলে আগে বাজার থেকে বড় একটা ব্যাংক এনে, ভাবীর টাকা জমানো ব্যাংক থেকে প্রয়োজন মত হাত খরচের টাকা নিয়ে বাকীটা নতুন ব্যাংকে ঢুকিয়ে আগের জায়গায় রেখে দেয়।এটা ভাবী কোথাও গেলে তখন করে।
ভাইটি আমাদের এ পেজে বেনসন পীর হিসাবে পরিচিত। কারণটা সবাই জানে।তবে ওনি এখন বেনসন পীর থেকে অবসর নিচ্ছেন।ওনি এখন ধূমপান বিরুধী পীর হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছেন।সকলে আমাদের ভাইটির জন্য দোয়া করবেন।
পরিশেষ এ বলব ভাই সব সময় এরকম থাকবেন।এ বন্ধন ধরে রাখবেন।আর যে কোন সামাজিক কাজ এ আদেশ করবেন রাখার যথা সাধ্য চেষ্টা করবো।কারণ এখানে
আমরা আমরাইতো।


No comments:
Post a Comment