Tuesday, May 31, 2016

প্রসংগ : জিপিএ ৫, মেধা,শিহ্মা ব্যবস্থা ও আমাদের সন্তানেরা


গত কাল একটা টিভি চ্যানেলে এ বছর SSC তে জিপিএ ৫ পাওয়া কিছু কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীর মেধা যাচাই করতে গিয়ে তাদেরকে যেভাবে অপমান করেছে সেটা কোনক্রমেই গ্রহনযোগ্য নয়, রীতিমত নিন্দনীয়।

জেনারেল নলেজকে বুধধিমত্তা বা মেধার মাপকাঠি বানিয়ে আমরা জাতিকে Jack of all trades. master of none করে ফেলেছি। এটা আমাদের শিহ্মা ব্যবস্থার বা নিয়োগ পরীহ্মার বড় দূরবলতা। PSC''র পর থেকেই কৃত্ত ভিত্তিক সিলেবাস/শিহ্মা ব্যবস্থা জাতিকে আরো বেশী দহ্ম মানব সম্পদ সৃস্টিতে ভূমিকা রাখতে পারে । বিশেষজ্ঞ দের বিষয় টা ভেবে দেখা উচিত ।

সন্ধ্যা ৬ টা বাজে, অফিস শেষ


সন্ধ্যা ৬ টা বাজে, অফিস শেষ। বসরে বললাম আমি আজ আপনার গাড়িতে করে বাসায় যাবো। বস কইল ১৫ মিনিট বসেন, হাতের কাজ শেষ করে নেই। সেই ১৫ মিনিট উনার শেষ হইল ১২০ মিনিটে। এরপর আগারগাঁও এসে মিরপুর ১০ এর জ্যাম এড়ানোর জন্য বিকল্প রাস্তা ধরলাম, শালার এমনই কপাল ওই বিকল্প রাস্তায় আখেরি জ্যাম।তার উপর এই বিকল্প রাস্তার শেষ মাথায় এসে দেখি বের হওয়ার পথ বন্ধ। আবার আরেক বিকল্প রাস্তা ধরলাম। এভাবে এখনো চলছি।

এরেই বলে, " প্রেম করবা মনা, ঝাটার বারি খাইবানা তা হবেনা তা হবেনা"।

Anisur Rahman Reza ভাই গত তিন মাসে দুইটা মোবাইল হারিয়েছে


Anisur Rahman Reza ভাই গত তিন মাসে দুইটা মোবাইল হারিয়েছে। অবশ্য এর আগে কয়টা হারিয়েছে আল্লাহ মালুম। তাই রেজা ভাই এবং উনার মত কম বয়স্কদের জন্য পাঁচটি আদেশ/উপদেশ/নির্দেশ/ পরামর্শ দিচ্ছি। এগুলো মেনে চললে আশাকরি মোবাইল হারানোর প্রবনতা রোধ করা সহজ হবে।

১. জিপার যুক্ত পকেট ব্যবহার করা
২. মোবাইল গলায় ঝুলিয়ে রাখা।
৩. সারাক্ষন পকেটে হাত ঢুকিয়ে রাখা।
৪. হেঁটে চলাফেরা করা।
৫. জবলে নুর, সুপ্রভাত, সালসাবিল, অনাবিল, সিটিং সার্ভিস ইত্যাদি পরিহার করা।
তারপরও যদি মোবাইল হারায় তাহলে উচিত হবে মোবাইল নিয়ে রাস্তায় বের না হওয়া।

সামনে রমজান মাস আসতাছে


সামনে রমজান মাস আসতাছে মনে হয় সকলের খুশির বান ডাকতাছে,আর কিছু না হউক এই রমজানের কারণে হগলে পাঁচ ওয়াত্ত নামাজ পড়তে চায়,রমজানে আমরা সকল ঢাকা বাসী কলোনীর পোলাপান বুড়া গুড়া আনডা বাচ্চা এক সাথে হইলে কেমন হয়? অন্তত একদিন হগলে মিলে ইফতার করতে পারি,ইফতার টা মূখ উদ্দেশ্য নহে অনেক দিন পর আবার সবাই এক সাথে হবে এই আশায়, (এমনেই তারিখ মেডিকেলে আসতাছে তখন সবার সাথে সবার কিছুটা সময় হলেও দেখা হবে কিন্তুু সবারতো একসাথে দেখা হবে না মেডিকেলে)

৮০/৯০-এর দশকের কথা


৮০/৯০-এর দশকের কথা। তখন এ সময়কার দিনের মত স্যাটেলাইট চ্যানেল বা ডিশ এন্টেনা ছিলোনা, চ্যানেল ছিলো একটাই “বাংলাদেশ টেলিভিশন”। টিভির উপর ইংরেজী “V” আকৃতির একটা এন্টেনা থাকতো অনেকে আমরা এটাকে আবার এরিয়েল বলতাম। অনেক সময় এ এরিয়লেও কাজ হতোনা, তখন উঁচু বাঁশের মাথায় এন্টেনা বেধে দাড় করে রাখতাম। েএটাকে বলা হতো আউটডোর এন্টেনা। একটু বাতাসে বা অন্য কোন কারনে এ আ্উট ডোর এন্টেনা নড়েচড়ে গেলে টিভির ছবি ঝিরঝির করত। তখন ছাদের উপর বা বাইরে গিয়ে বাঁশ টি ধরে এন্টেনা ঘুরানো লাগতো আর টিভির সামনে থেকে একজন বলত ‘ হয় নাই, আরেকটু ডানে ঘুরাও, আবার বাইরে থেকে তখন বলত ‘ এখন হইছে, ভিতর থেকে জবাব আসতো না হয় নাই, এভাবে অনেকক্ষন চেষ্টার পর ঘরের ভিতর থেকে ক্লিয়ারেনস আসতো “ হু, এখন ঠিক আছে।এভাবে এন্টেনা ঘুরিয়ে ঠিকমত টিভি দেখার ব্যবস্থা করতে পারলে নিজেকে বিরাট ইঞ্জিনিয়ার মনে হতো। আর এ এন্টেনায় এলুমুনিয়ামের হাড়ি পাতিল লাগিয়ে শুধু বিটিভি না, তার পাশাপাশি ভারতের ডিডি ন্যাশনাল (সেই সময়ের ডিডি ওয়ান) চ্যানেল দেখা যেতো। সন্ধ্যার পরে দেখতাম ডিডি বাংলা (সেই সময়ের ডিডি সেভেন)েএ চ্যানেল দুটোতে ইন্ডিয়ান আন্যান্য অনুষ্ঠান দেখার পাশাপাশি সময় ভারতে অনূষ্ঠিত টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচও দেখা েহতো এ এন্টেনার সাহায্যে। 

এখনো হয়তো অনেকের মনে পড়তে পারে, দেয়ালে লেখা সেই বিজ্ঞাপন টির কথা----

"দূরদর্শনের ছবি ঝকঝকে ও পরিষ্কার দেখতে আসল ব্রিটানিয়া টিভি অ্যান্টেনা ব্যবহার করুন"। 

আজ কেনো জানি মনে হয় এখন কার স্যাটেলাইট যুগের চেয়ে সেই এলুমুনিয়ামের হাড়িপাতিল লাগানো এন্টেনার সহজ সরল যুগ টাই ভালো ছিলো।

ছেলেদের সাথে ক্রিকেট খেলা দেখতে গিয়ে


ছেলেদের সাথে ক্রিকেট খেলা দেখতে গিয়ে অনেক ক্রিকেটতারকাকে মোটামুটি চিনি|তবে স্বদেশের ক্রিকেটারদের আরো ভাল করে চিনি|একবার আমরা ৩জনেই সব ক্রিকেটারদের ছবি,ষ্টিকার দিয়ে পুরো ঘর খেলাঘর বানিয়ে ফেলেছিলাম|ক্রিকেট সম্পর্কীয় ১টা মোটা ফাইল আমার ছেলেরা তাদের ফাইলের সাথে সযতনে আলমারিতে রেখে দিয়েছে| সন্তানসম মুস্তাফিজকে টিভিতে দেখে ভাবছি বাংলার এই সম্পদকে যথাযথ ভাবে রাখতে পারবোতো!সদা জয়ী হোক আমাদের গর্ব,আমাদের অহংকার,আমাদের ছেলে মুস্তাফিজ|পুষ্পবৃষ্টি হোক সর্বদা!

Monday, May 30, 2016

৫ দিনের মধ্যে টানা ৩ ম্যাচ জিতে প্রথমবারের মত আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হলো হায়দ্রাবাদ


৫ দিনের মধ্যে টানা ৩ ম্যাচ জিতে প্রথমবারের মত আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হলো হায়দ্রাবাদ। ব্যাংগালোর ১০ ওভারে বিনা উইকেটে রান ১১৪ করলেও মুহুর্তেই পাল্টাল দৃশ্যপট,হারল ৮ রানের ব্যবধানে । টুর্নামেন্ট জেতাতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন অধিনায়ক ডেভিড ওয়ার্নার।

ব্যাংগালোরের ফাইনালে খেলার ক্ষেত্রে ভাগ্যও তাদের সহায়তা করেছে। এলিমিনেটর ও ফাইনাল উভয় ম্যাচই তারা খেলেছে নিজেদের মাঠে যা টুর্নামেন্টের পূর্বসূচী অনুযায়ী হবার কথা ছিল মুম্বাইয়ে। তবে কোহলির ফর্ম আসলেই অবিশ্বাস্য, কিভাবে এত ধারাবাহিক খেলতে পারে একজন মানুষ ??? ১৭ ম্যাচে হাজারের কাছাকাছি রান করেছেন কোহলি।

যাই হোক পুরো টুর্নামেন্টে উজ্জ্বল ছিলেন মুস্তাফিজ। ১৬ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়েছেন, টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই ছিলেন সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তালিকার সেরা ৫ এ। দেশের বাইরে প্রথম আইপিএল খেলতে গিয়ে দেশের পাশাপাশি বয়ে এনেছেন দেশের সম্মানও, এতেই আমরা গর্বিত !! :-)

গতকাল (২৯/৫/১৬) সারাটি দিন জুহি ময় গিয়েছে


গতকাল (২৯/৫/১৬) সারাটি দিন জুহি ময় গিয়েছে, বরাবরের মত সকালে অফিস যাওয়ার পথে গাড়িতে জুহি অভিনীত ছবি গুলার গান শুনতে শুনতে অফিসে যাওয়া, অফিসে গিয়েই ফেসবুকে দেখি আমার ছবির সাথে জুহি চাওলার ছবি জুড়ে দিয়ে Rubina Akter Shireen আপার পোস্ট। আমার জন্য সত্যিই বিশাল ব্যাপার। জুহি চাওলা কে নিয়ে এভাবে কখনো কিছু পাইনি। সেই ৮৯ সাল, যখন ক্লাস নাইনে পড়ি তখন থেকেই জুহি চাওলার প্রতি আমার ব্যাপক দুর্বলতা যা আজো অবধি সমান ভাবে অটুট। কলোনীর বাসায় আমার রুমে সবসময় জুহি চাওলার পোস্টার বা ম্যাগাজিন কাটিং লাগানো থাকতো। সম্ভব হলেও এখন কার বাসায়ও লাগিয়ে রাখতাম। কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী র জন্য সম্ভব নয়। যাক সে কথা, এরপর দুপুরে খাওদাওয়ার পর অফিসে জুহি র সাথে দু দফায় ঘন্টা দেড়েক সময় কাটানো। এরপর অফিস ছুটি শেষে আবারো জুহি অভিনীত সিনেমা গুলোর গান শুনে শুনে বাসায় গমন। একটু ফ্রেশ হওয়ার পর ফেসবুকে মেসেজ জি টিভিতে নাকি জুহির সিনেমা দেখাচ্ছে, টিভি ছেড়ে দেখি ডিশ লাইন নাই। কি আর করা, আবারো ইউ টিউব আবারো জুহি।

গতকালের পোস্টের জন্য শিরিন আপাকে আবারো শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ।

কি যেন কি ফেলে এসেছি


কি যেন কি ফেলে এসেছি। বুকের মাঝে তীব্র মোচড়, চোখের কোণায় পানি এসে পড়া। কিছুক্ষন বোধ হীন। আকাশের দিকে তাকিয়ে ধুয়া উদগীরন। গাড়ির তীব্র হর্নে চেতন ফিরে আসা।সেই হেমন্তের ঘ্রাণ শুকতে থাকা।

অথবা,
কিছু স্বপ্নিল সময়, বুকের মাঝে খালি খালি লাগা, একটু কষ্ট কিংবা কোথায় যেন অপরাধ বোধ। স্পর্শের ব্যাকুলতা। নিভৃতে স্বপ্নিল সময় নিয়ে ভাবা। তন্দ্রাবিহীন রাত, মন অস্থির।

অত:পর, এমন তো হওয়ার কথা ছিলনা।

সদ্য আই,পি,এল, ভাবনারে যে হাওয়ায় মাতালো


আই,পি,এল এর দুন্দুমার আতশবাজি নিভে গেছে। ফাইন্যাল ও স্নায়ুচাপি উত্তাপ শান্ত হবে ধীরে।
কারো কারো ভ্র-কুঞ্চিত সন্দেহ ,ক্রিকেটের টি-২০ ফরম্যেট এই আসরটির প্রতি। 

হাজার হাজার কোট টাকার খেলা,শত শত জুয়ারীর হরেক পশরা। আরেক ডব্লিউ ডব্লিউ এফ এর নিঁখুত মঞ্চায়ন। খেলাটির পুরো আমেজটাই বদলে গেছে শুরুর সেদিন থেকেই। তাবৎ বিশ্ব ক্রিকেটে এর প্রভাব পড়েছে। কত ক্রিক-পিএল। হোই হোই কান্ড। আমার মনে হয় ক্রিকেটিয় সংস্কৃতিতে বিরাট ঝাঁকুনি। এর পক্ষে-বিপক্ষ মন্ত্যব্য করছি না। ভবিষ্যত দেখবে। তবে মনে হয় সেই দিনের চ্যানেল নাইনের মিঃ ক্যারি প্যকার্সের জারিজুরিকে ও ম্লান করেছে একালের ক্রি-পিএল। 

ক্যারি প্যকার্স ইতিহাস হয়ে গেল। 

দ্রুপদী টেষ্ট ক্রিকেটে কালে ভদ্রে ছক্কার দেখা মিলতো। উদাহরণ ভেঙ্গসরকারের পুরো কেরিয়ারে ছয়টি ছক্কা আছে কিনা খুঁজে বের করতে হবে,আর এক আসরেই হাজার ছক্কা ছুঁই ছুঁই,এক্কেবারে মুড়ি-মুরকী,পপকর্ণ কুচুর মুচুর।

একজনের হাজারের কাছাকাছি রান,বিশ-বাইশটা উইকেট,অবিশ্বাস্য সব কেচ,ষ্টাম্পিং,রানআউট আহা চোখ সরানো যায় না মাঠ বা টিভি পর্দা থেকে। 

মন ভাল নেই


মন ভাল নেই,কিছু ই ভাল লাগছে না,কি কারন কি করবো তাও জানিনা,কেন যে এই ভাল লাগা আল্লাহ দিছিল তাও বুজিনা,আমার সব কিছুওতেই অনিহা ভাল লাগে না,শুধু শুধু হাহাকার, কি হবে এই হাহাকার করে তাও জানি না।চারি দিকে শুধুই হাহাকার আর না,নেই,পারবো না।

এই না,নেই,পারবো না শুনতে শুনতে আমার সব এতো ভাল লাগছে তা বলে বুজাতে পারবো না।যার উপসঙ্ঘার হলঃ মন ভাল নাই,কিছুই আমার বলার বা করার নেই।এ খা নে-------------কিছুই বুজার নেই।

না-- না -------------------------------না-----------------------------------অভিধানে এই শব্দ আর রাখবো না।

ডাক্তার মহাশয় প্রায় ১ মাস আগেই কোলেস্টেরল (লিপিড প্রোফাইল) টেস্ট করতে বলেছিলেন


ডাক্তার মহাশয় প্রায় ১ মাস আগেই কোলেস্টেরল (লিপিড প্রোফাইল) টেস্ট করতে বলেছিলেন, আজ করব কাল করব এভাবে আলসেমো করতে করতে এতোদিন করা হয়নি। পোলাপানের হৃদয় ব্যাথা শুনে আতংকে গতকাল সকালেই ব্লাড দিয়ে রাতে রিপোর্ট পেলাম। টোটাল কোলেস্টেরল স্বাভাবিক থাকলেও। triglycerides এর পরিমান বেশি। যেটার সর্বোচ্চ স্বাভাবিক অবস্থা থাকা উচিৎ ১৫০ mg/dlসেটা আমার আছে 300 mg/dl. মাস সাতেক আগেও ছিল আমার 200 mg/dl. মানে এই triglycerides দিন দিন বাড়ছে। যে ডাক্তার সাহেবকে দেখাই, উনি আবার দেশের বাইরে আছেন। উপায়ন্তর না দেখে চিটাগাং এ আমার পরিচিত এক ডাক্তারের সাথে ফোনে আলাপ করলাম। উনি একটি ঔষধের নাম বলে দিলেন খাওয়ার জন্য। আর রিচ ফুড একেবারে নিষেধ। এবং প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘন্টা হাঁটতে বললেন। এটা ঠিক আমি খুব কম হাঁটি ( কলোনি হইলে বুঝানো যাইত আমি কেমন হাটতে পারি, পুকুরপাড় দিয়া মিনিমাম ১০ চক্কর, কোলেস্টেরল এর বাপও পালাইতো)। কিন্তু রিচ ফুড!! আমি হইলাম ডাল ভাত কর্মসূচির পাবলিক। রিচ ফুডের আশেপাশেইই নাই। তারপরও শালার এই "কলস মলস "মার্কা ভেজাল আমার কাছে।

রাতের বেলা ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখি কে জানি কইতাছে,আতিক্কা তোমার হাঁটা হাটি করা আর সব্জি খাওয়া ছাড়া কোন উপায় নাই। সারাদিন বইসা বইসা জুহির সিনেমা দেখোন ছাড়ন দেও।

KIND ATTN: REJA AND RIPON


আমরা সবাই তো মানুষ , তাই বলছি এক জন মানুষ কত গুলা দিক এক সাতে সামাল দিতে পারে,যত ই আমরা বলি আমি পারবো, হা পারব, তারপরেই বুজা যায় পেরেছি কিন্তু কিছু হারিয়েছি, যেমন হতে পারে ভুল করে চাবি ফেলে গেছি,না হয় চশমা, না হয় কাগজের বেগ, না হয় চোরা বেটা নিয়ে যায় মোবাইল, না হয় পকেটের টাকা এই সব, তাই বলছি আর কত রেজা নিজের প্রতি খেয়াল রাখ, নিজে বেঁচে থাকতে হবে তবেতো তুমি সবার জন্য করবে,তুমি যা করচো তা আমাদের অনেকের দ্বারা সম্ভব ই না , হা তোর সাতে আছে রিপন ও, তাই বলছি ভাই,বন্ধু,মামু,নিজের শরিরের প্রতি ও মোবাইল,টাকা,অফিস,ঘর,তারপর অন্যের জন্য কিছু কর।ভুল হলে ক্ষমা করিস,ভাল থাকিস।

তারিকের ফের ঢাকায় আগমণ


দু:খের পিঠেই নাকি সুখের বসবাস। রেজা ভাইয়ের মোবাইল চুরি হওয়াটা আসলেই দু:খজনক। কারন আগেও এরকম পরিস্থিতিতে তিনি পড়েছিলেন। আর বর্তমানে আমরা মোবাইল ছাড়া যে কতটা অসহায় সেটা সবাই জানি।

সে যাই হোক, এবার তাইলে একটা সুসংবাদ দিচ্ছি।

তারিক
কাল আবার রি-ট্রিটমেন্টের জন্য ঢাকা আসছে। এর মধ্যে আমরা আগেই সবাই জেনেছি তারিক বেশ কিছু জটিল রোগ নিয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন ছিল। পরে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সকলের ডিসিশনেই তারিককে নাটোরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু শীতকাল, ডাক্তারের (ড: মনিরুজ্জামান) দীর্ঘদিন বিদেশ থাকা, বিভিন্ন ছুটিছাটা ইত্যাদি কারনেই কিছুটা দেরী হয়ে গেছে। তার উপর শুধুমাত্র ছোট একটা ভুলের কারনেও কেবিন পেতে দেরী হয়েছে।

কাল early morning তারিক ঢাকা মেডিকেলে আবার এডমিড হবে। ইনশাহ আল্লাহ সবকিছুর চিকিৎসা হবে, সাথে অপারেশনও। গত দুইদিন আগে ইসিজিতে তারিকের হার্টে সমস্যা ধরা পড়েছে। আল্লাহ সহায় থাকলে কোন সমস্যাই সমস্যা না।

Sunday, May 29, 2016

নিজেরে আবারো কেমন জানি ফেসবুক সেলেব্রিটি মনে হইতাছে


নিজেরে আবারো কেমন জানি ফেসবুক সেলেব্রিটি মনে হইতাছে, কিছুক্ষন আগে বাসার কাছে এক ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আমার ব্লাড টেস্টের রিপোর্ট আনতে গেছিলাম। হঠাৎ সেখানে একজন মহিলা তার হাসব্যান্ড সহ খুব আন্তরিক ভাবে আমার সাথে পরিচিত হলো, আমি জিজ্ঞেস করলাম আমাকে চিনলো কিভাবে, আবারো সেই চির পরিচিত উত্তর, ফেসবুকের মাধ্যমে। ভালোই লাগছে ফেসবুকের মাধ্যমেই পরিচিত হচ্ছি সবার কাছে।

জয়তু ফেসবুক, জয়তু সিএসএম কলোনি।

আর হ্যাঁ, সেই পরিচিত জন হচ্ছে আমাদের কলোনির বড় ভাই বাবুল ভাইয়ের ছোট বোন Rowshonakter Lepe ( ৯৪ ব্যাচ)।

তোমাকে অভিবাদন ছোট বোন লিপি।

গত বৃহস্পতিবার কুষ্টিয়া এসেছিলাম অফিসের কাজে


গত বৃহস্পতিবার কুষ্টিয়া এসেছিলাম অফিসের কাজে | নানা ব্যস্ততায় এবং কিছুটা অসুস্থতার কারণে কুষ্টিয়ার দর্শনীয় স্থানগুলি ঘুরে দেখার ইচ্ছা থাকলেও সময় করে উঠতে পারিনি | বিশেষ করে Taskiatun Nur Tania আপুর বুড়ো প্রিয়তমের 😜কুঠিবাড়িতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও সময় করে উঠতে পারিনি |

একই কাজে আজ আবার কুষ্টিয়া আসার সুযোগ হলে কুঠিবাড়িতে যাওয়ার সুযোগ আর হাতছাড়া করিনি | অফিসের কাজ সিস্টেমে ফেলে দিয়ে গাড়ি নিয়ে ভোঁ দৌড় ! লালনের মাজার, বিষাদ সিন্ধুর রচয়িতা মীর মোশাররফ হোসেনের পৈতৃক ভীটা , হার্ডিঞ্জ ব্রীজ ঘুরে তানিয়া আপুর প্রিয়তমের কুঠিবাড়িতে গিয়ে দেখি, আজ সাপ্তাহিক বন্ধ !! মেজাজটা চাংগে উঠে গেলো !! দারোয়ান ব্যাটা সম্মান করে বাহিরের গেট খুলে দিলে ভিতরে গিয়ে তানিয়া আপুর জন্য কয়েকটা ছবি তুলে নিই | অন্দরমহলের চাবি কিউরেটরের কাছে থাকায় অন্দরমহলে যেতে পারিনদেই| সময়ের স্বল্পতা থাকায় ভদ্রলোক চাবি নিয়ে আসতে চাইলেও মানা করে দেই| বাহির থেকেই কিছু ছবি তুলে কুলফি খেতে খেতে সেলফি তুলে চমৎকার একটি দিন কাটিয়ে ফিরে যাচ্ছি জেলখানায় |

এই দুনিয়াতে সকল মানুষ ই মনে হয় তার নিজের প্রসংশা সুনতে অভ্যস্ত


এই দুনিয়াতে সকল মানুষ ই মনে হয় তার নিজের প্রসংশা সুনতে অভ্যস্ত ,যে মানুষ যাকে যত বেশি তেলাতে বা প্রসংশা করতে পারে সেই মানুষ তার কাছে তত ভাল, আর এই সব জাগায় আমি বেতিক্রম আমি প্রসংশা না করে তাকে সত্যি টা বলে দেই, তাতেই আমি দোষী হয়ে যাই,তারপর ও আমি সত্যি টা বলবই,আর কোন মানুষ কোন কথাটা দিয়ে সত্যি কথা বলছে না তেল দিছে এইটা যদি না বুজে তাহলে কি বলা বা ভাবা উচিত।তবে এই বেপারে আমি পুরাই বেকুব মানুষ কারন যে কোন মানুষ যা বলে আমি তাই সত্যি বলে বিশ্বাস করি তাতেই আমি বেশি ধরা খাই।কিন্তু কোনটা আমাকে তেল দিছে এই টা খুব ভাল ভাবে বুজতে পারি,তাই সকলের কাছে বিনিত অনুরোধ কাউ কে নিয়ে মিথ্যা প্রশংশা করবেন না।

কিছুক্ষণ আগে Mohammed Kamar Uddin ভাই জুহি ও মাধুরির ফ্যান পেজের


কিছুক্ষণ আগে Mohammed Kamar Uddin ভাই জুহি ও মাধুরির ফ্যান পেজের একটি তুলনামূলক চিত্র দিয়ে বলেছিলেন, এটা দেখে আমি টাস্কি খাবো। আমি সত্যিই টাস্কি খেয়েছি। শুধু টাস্কি নয় আমি মর্মাহত, উদ্বিগ্ন। কারন জুহির পেজের লাইকারের সংখ্যা ৮লাখেরও অধিক। জুহির লাইকার এতো জন হবে কেন? আমি ভেবেছিলাম জুহির লাইকার শুধু আমি একাই থাকবো আর কেউ নয়। আমি কায়মনোবাক্যে আশা করছি জুহির লাইকার দিনে দিনে আরো কমতে কমতে এক জনে নেমে আসুক, আর এই একজনই শধুই আমি। আমি আরো আশা করছি আমাদের মাধুরী শিক্ষিত মামীর লাইকার ২ কোটি থেকে ২০০ কোটিতে পরিণত হোক। উনারে লই বেকে কাড়াকাড়ি করুক।

মঞ্চ কাঁপিয়ে টেলিভিশনে এলেন তিনি


মঞ্চ কাঁপিয়ে টেলিভিশনে এলেন তিনি, ট্র‍্যাডিশনাল পুতু পুতু প্রেমের নায়ক চরিত্রের সংজ্ঞা পালটে দিলেন। তারপর চলচিত্রে।সেখানেও গৎবাঁধা ভিলেন ও কমেডি চরিত্রের ধারা বদলে দিলেন। দেখা গেল দর্শকের কাছে নায়কের চেয়ে ভিলেনই জনপ্রিয়। কথাবার্তা চালচলনে প্রচন্ড ক্যাজুয়াল ছিলেন তিনি।

মঞ্চ থেকে চলচ্চিত্র সর্বত্রই ছিল তার সাবলীল ও রাজসিক পদচারণা। অভিনয়ের ভেতরে চলে যাওয়ার অপূর্ব ক্ষমতা। মিশে যাওয়া অভিনয়ের সাথে।অভিনেতা যায়, আসে। কিন্তু কিংবন্তি তৈরি হয় সচরাচর। একবার গেলে আর আসে না। নজরুলের ধুমকেতুর মত-‘আমি যুগে যুগে আসি; আসিয়াসি পুনঃ মহাবিপ্লব হেতু। এই স্রষ্টার শনি মহাকাল ধুমকেতু’। এরা বার বার আসে না। শত বছরে আসেন একবার। এসে বিপ্লব সাধন করেই চলে যান।

হ্যাঁ , আমি হুমায়ুন ফরিদীর কথা বলছি। অভিনয় জগতের সত্যিকার কিংবদন্তী এই অভিনেতার ৬৪ তম জন্মদিন আজ। আজকের এই দিনে এই গুনীর প্রতি রইল সিএসএম কলোনী গ্রুপের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা ও অভিবাদন।যেখানেই থাকুন মহান সৃষ্টিকর্তা আপনাকে ভালো রাখুন।

Saturday, May 28, 2016

বেশ কয়েক দিন ধরেই বুকে চিন চিন ব্যাথা হচ্ছিল


বেশ কয়েক দিন ধরেই বুকে চিন চিন ব্যাথা হচ্ছিল। তার উপর মামুইন্যার নলা তেলেসমাতি আর তারিকের কারিগরি শুনে মনে হচ্ছিল ব্যাথা টা আজ আরো বেশি করছে। তাই ইসিজি করে আসছি কিছুক্ষণ আগে। লিপিড প্রোফাইল সহ আরো কিছু ব্লাড টেস্ট আগামী কাল সকালে খালি পেটে করতে হবে। ইসিজি যে মহিলা আফায় করছেন ( নাম কইতাম না আজকা) উনি কইছেন ইসিজি রিপোর্ট নরমাল। ভয়ের কিছু নাই। বুঝলাম না বুকের ব্যাথা কি ভাইরাস আকার ধরল নাকি? মামুইন্যার তেলেসমাতি র পর দেখি অনেকেরই বুকের পেইন বাইরা গেছে। 

আমার অবশ্য শৈশব কাল থেকেই হৃদয় একটু দুর্বল। তার উপর আমার জুহিরে লই কমু ভাই যা কইতাছে, হৃদয় আরো দুর্বল হই যাইতাছে।

গতকাল Ria Momin চাচির আমন্ত্রনে KEPZ rest house এ যাওয়ার পরে


গতকাল Ria Momin চাচির আমন্ত্রনে KEPZ rest house এ যাওয়ার পরে আমাদেরকে অনেক নাস্তা, আপেল, লিচু, চা খেতে দিল। এই সময় KEPZ এর GM মহোদয় আসলো। উনি আসার সময় জাম নিয়ে আসলো। আর বললো এই জাম সিএসএম মজসিদের পাশের গাছের। ঈমাম হুজুর উনাকে দিয়েছে। সবাই খেলাম। খাওয়ার পরেও অনেক জাম রয়ে গেলো। Mdnurul Kabir Niru ভাই Taskiatun Nur Tania 'র কথা বলে চাচীর কাছ থেকে অবশিষ্ট জাম গুলো চেয়ে নিলো। কিন্তু বাহিরে এসে দেখলাম উল্টোটা।

আর ভাল লাগে না


আর ভাল লাগে না । আজ সারাদিন স্কুলে কাটাইলাম ।কাল থেকে স্কুল ছুটি শেষ ।মানিক ভাই গত মাসে মেসেজ দিছিল চিটাগাং আইসবো ১২ .১৩ তাং ।কই ?তিনি তো গত দেড় মাস ধরি busy ফল ফুরুট এর ছবি লই ? আরে কিল্লাই মিছা স্বপ্ন দেখায়ছেন ?শুধু শুধু আর ১২০০ টাকা খরচ হইছে নতুন ডেরেস বানাই । আর আমগো আতিক ভাই কইছিল আরে ডাল ভাত খাওয়াই বো । আই বলছিলাম বিরানী খামু । তিনি কইছিলেন খাওয়ামু । এই মাসে রোয়ানু সাবরে লই ঢাকাত তুন চাঁটগা আইছেন ।but আমারে বিরানী খাওনের কতা ভুলি গেছেন গই ? কি দরকার আছিল আরে জিহবাত পানি ফালনের । আর নিরু ভাই কতা কমু নি ?তিনি আরে কি কইছিলেন ? নিরু ভাই এর যদি . . . . . . থাক তারে আর শক্ত কতা কমু না । হার্টের রুগী । আতিক্কা কিছু হই গেলে তো আরে উত্তম মইধ্ধম দিবেন আন্নেরা বেবাকে ।কেউ কতা রাখে না । ;-(

১৫/২০ দিন থেকে বুকের বাম পাশে ব্যাথা হচ্ছিলো পাত্তা দেই নাই


১৫/২০ দিন থেকে বুকের বাম পাশে ব্যাথা হচ্ছিলো পাত্তা দেই নাই। মনে করেছিলাম গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা। গতপরশু Shadiqul Hoque Polash ভাইয়ের পোস্ট পরে মনে খটকা লাগে। গতকাল সন্ধ্যায় ব্যাথাটা বেরে গেলে স্থানীয় একটা ক্লিনিকে ইসিজি করাতে যাই। ইসিজি তে হার্টের সমস্যা ধরা পরে। ডাঃ কিছু অসুধ লেখে দেয় এবং উপদেশ দেয় একজন ভালো হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে দেখা করতে। বিষয়টা আমার বন্ধু ডাঃ Abdus Samadএর সাথে আলোচনা করি এবং তার কাছে ইসিজি রিপোর্টের ছবি সেন্ড করি সে সেটা দেখে একই সমস্যার কথা বলে যা স্থানীয় ডাঃ বলেছিলো। গতকাল রাত থেকে দুইটা অসুধ শুরু করেছি। ব্যাথা কিছু কম। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন বড় ধরনের কোনো হার্টের সমস্যা থেকে যেনো আল্লাহ আমাকে রক্ষা করেন। মনের দিক থেকে অনেক দুর্বল হয়ে পরেছি। আল্লাহ তুমি রহম করো।

মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল


মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। আজকে আমার খুব পছন্দের মোমিন চাচা আর চাচী চিটাগাং আসলেন, আমাদের ডাক্লেন কিন্তু যেতে পারলাম না। আশলে ৪টায় অফিস থেকে এসে হোম মিনিস্টারের ডিউটিতে কর্নেল হাট যেতে হয় শ্যালিকার বাড়িতে কারন কিছুদিন আগে শ্যালিকার মেয়ের জন্মদিনে যেতে পারি নাই ব্যস্ততার কারনে। বুজতেই পারছেন ডিউটিটা কতো কড়া ছিল। কিন্ত সকালে জানলে হয়ত একটা রাস্তা বের করা যেত। ওদিকে দুলাল স্যারকেও দেখতে যেতে পারি নাই। Nazmul Huda ভাইয়ের কাছে আগেই excuse চেয়েছি এখন চাচ্ছি সকল csm ভাইদের কাছে যারা হয়তো আমার উপস্থিতি আশা করেছিল। আর Ria Mominচাচা চাচীকে কি আর বলবো! আফসোস রয়েই গেল!

Friday, May 27, 2016

হার্ট অ্যাটাক


I felt I should write something about our day to day life’s medical problem after I talked with Mamun. I tried to simplify heart attack. I hope this will help our people. There might be some mistakes in my English to bangeli translation. Sorry for the size of the post. 

[I took help from the website of National Institute of Health (NIH). It is free website. Anybody can learn about all the common medical problem from this website.]

হার্ট অ্যাটাক কি?
যখন heart এর রক্তনালীতে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত প্রবাহ হঠাৎ অবরুদ্ধ হয়ে এবং heart যথেষ্ট অক্সিজেন না পায় তাহলে heart muscle মারা যেতে থাকে, এটাই হার্ট অ্যাটাক.
Heart attack এর বিভিন্ন নাম আছে:
মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন (Myocardial infarction)
তীব্র মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন (Acute Myocardial Infarction)
তীব্র করোনারি সিন্ড্রোম (Acute coronary syndrome)
করোনারি রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধা (Coronary thrombosis)
করোনারি অবরোধ (Coronary occlusion)
একটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো কি কি?

সময় হচ্ছে সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি


সময় হচ্ছে সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি। সময়ের কারনে অনেকে সবকিছুতেই হেরে যায়, আবার এই সময়ের হাত ধরে আবার অনকের বিশাল জয় আসে। এই সময়ের কারনে অনেক প্রশ্নের কোন উত্তর নেই, আবার অনেক কিছু রয়ে যায় অমীমাংসিত আর রহস্যময় এই সময়ের জন্যই। সময় এত দ্রুত চলে যায় যে পুরানো অনেক হিসাবই মেলানো যায়না। হোঁচট খেতে হয়।

ধুর!!! ছাতার মাথা কি লিখলাম ফেসবুকই জানে। আসলে সনধ্যা থেকে মন খুব বিষন্ন হয়ে আছে।

৯০ এর দশকে টিভিতে ঔষধ কোম্পানি "সিবা গেইগি" (বর্তমানে নোভারটিস) একটি এড দিত, সেখানে একটি ডায়ালগ ছিল " বিষন্নতা একটি রোগ, আজই আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন"।

আচ্ছা আমি কোন চিকিৎসক এর পরামর্শ নিব??

Thursday, May 26, 2016

ঝিরঝির বৃষ্টি,, দেয়াল বেয়ে উঠে প্রবল বেগে বয়স বাড়াচ্ছে জংলী লতা পাতা গুলো


ঝিরঝির বৃষ্টি,, দেয়াল বেয়ে উঠে প্রবল বেগে বয়স বাড়াচ্ছে জংলী লতা পাতা গুলো।

মাঝে মাঝে অর্থ হীন ভাবে চিন্তা করি ওই জংলী লতা পাতা গুলোর কি চিন্তা শক্তি আছে ?আচ্ছা এ সব উদিভদ গুলো কি আমার মত নষ্টালজিয়ায় ভোগেনা??

এই লতা গুলোর কি ইচ্ছে করেনা তার অংকুরের সময় গুলোতে ফিরে যেতে ? মনে হয় করেনা, ও রকম হলে তো লতা নুইয়ে পড়ত।

আমার খুব ইচ্ছে করে, চলে যেতে সেই কৈশোরে, যেখানে ব্যস্ততা নেই, জটিলতা নেই যেখানে সবুজ মন ছুটে চলে দুরন্ত গতিতে কলোনীর এ মাথা ও মাথা।

ইচ্ছে করে, সেই সহজ সরল জীবন টা ফিরে পেতে। দুরু দুরু বুকে নিষ্পাপ চাহনী, তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে পাগলা রাশেদের সাথে বিরাট ৈহৈ চৈ, দশ মিনিট পর আবার একটা সিগারেট নিয়ে ভাগাভাগি করে খাওয়া।দুটো গোল সেভ করতে পারলে বা দুটো চার মারতে পারলে নিজেকে বিরাট ফুটবল বা ক্রিকেট খেলোয়ার মনে করা।

ইচ্ছে করে আগের মতন, এই যন্ত্রনাময় জটিল জীবনের বাইরোে- কেবল মা কিংবা বাবার বকুনির ভয়টাই যেনো থাকে আজীবন বুকের ভেতরে।

এই যে এক জীবন যেখানে সবকিছুর মানে লুকিয়ে থাকা -ইচ্ছে করে এ জটিলতা থেকে পালিয়ে যাই আমার সহজ সরল ওই কৈশোরে।

আচ্ছা নষ্টালজিয়া কাকে বলে?
প্রচন্ড ভাবে কৈশোরে ফিরে যাবার প্রবনতা, সেখান থেকে ফেলে আসা স্মৃতির বুকে লাফালাফি করতে, শৈশবের গালে চুমু আঁকতে মন চাচ্ছে।বুকের মাঝে তীব্র ধুকধুকানি হচ্ছে, পেছনের কিছু ভুলকেও যেন মনে হচ্ছে ফুল ।

যখন তখন ফিরে যেতে ইচ্ছে হচ্ছে পেছনের সময়ে; যেই দ্রুতযানে করে এসেছি আজ এই জটিল জীবনে- মন চায় খুব ভোরেই সেই দ্রুতযানে চড়ে আবার ফিরে যেতে আমার সেই স্বর্ণালী কৈশরে।

এটাই বোধ হয় সেই নষ্টালজিয়া। ভীষণ ভুগছি এই নষ্টালজিয়া রোগে।।

কোন ভাল কাজ করতে গেলে পিছুটান বা নেগেটিভ কথা আসবেই


আস সালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই, আশাকরি ভাল

কোন ভাল কাজ করতে গেলে পিছুটান বা নেগেটিভ কথা আসবেই কিন্তু তাতে কোন কিছু আসে যায় না যদি আমার নিয়ত পরিস্কার থাকে। আত্ত্বতৃপ্তি ও মনের প্রশান্তি হল আসল কথা। আমাদের সমাজে খারাপ মানুয যেমন আছে তেমনি ভাল মানুযও আছে। এই ভাল মানুয গুলো আছে বলেই ভাল কাজ করে আনন্দ পায়। নিজেকে মানুয বলে মনে হয়। কারো কপালে লিখা থাকে না কে ভাল কে খারাপ। বিশ্বাস নিয়ে কাজ করে যেতে হবে কেউ যদি বিশ্বাসঘাতকতা করে সেটার ফল তাকে ভোগ করতে হবে আজ হউক বা কাল হউক। যার যার কর্মের সে অবশ্যই ভোগ করবে। এটাই জগতের নিয়ম। আল্লাহ্‌ এর বিধান যা অমান্য করার কারো সাধ্য নাই।

Mosaddeque Ali, Ziaul Hasan Anisur Rahman Reza, Ripon Akhtaruzzaman, Jashim Uddin Atiq Csm Masuk Elahi Nazmul Huda

ভাই সহ csm colony এর ছোট বড় সকল ভাই বোন কে ওনুরোধ যে যাই বলুক নিজের নীতিতে অটুট থেকে সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে ইউনিটি ও মানব কল্যানে নিজেকে নিয়োজিত করুন।

চন্দন চাচি ও পাপ্পুর জন্য আমাদের দ্রুত কিছু কাজ করেতে হবে। ভাল মন্দ চিন্তার কিছু নাই। সকল দ্বিধাদন্দ ভুলে তারাতারি তাদের জন্য কিছু করতে হবে। এখনিই সময়।

প্লিজ আমার অনুরোধ টা ভেবে দেখবেন সবাই।

২০০৭ সালে প্রথম ভারত সফরে গিয়েছিলাম


২০০৭ সালে প্রথম ভারত সফরে গিয়েছিলাম। প্রথম দিন কলকাতায় থাকলাম। কারন তারপরের দিন বিকাল ৪.৩০ টায় রাজধানী এক্সপ্রেস এর টিকেট। উদ্দ্যেশ্য প্রথমে দিল্লি যাবো পরে সেখান থেকে আজমির। যেহেতু কলকাতায় প্রথম যাত্রা তাই পরের দিন দুপুরের খাবার শেষ করে দুইটার কিছু সময় পরে রওনা দিলাম। কারন আমরা ছিলাম মার্কুইজ ষ্ট্রীটে। সেখান থেকে হাওড়া ষ্টেশন যেতে অনেক সময় লাগে। ষ্টেশনে পৌঁছার কিছুক্ষণের মধ্যে ট্রেন আসলো। ট্রেনের বগির বাইরে দরজায় লাগানো name list দেখে বগিতে উঠলাম। নির্ধারিত সময়ে ট্রেন ছাড়লো। ট্রেন ছাড়ার পর পরিচারক এসে গরম পানি, টি ব্যাগ, দুধ পাউডারের প্যাকেট আর বিস্কুট দিয়ে গেল। এবার আরেকজন এসে জিজ্ঞাসা করল ভেজ না ননভেজ? আমি বললাম ননভেজ। 

সন্ধ্যা ৬ টার পরে চিকেন স্যান্ডুইচ, চা দিলো। রাত ন'টার দিকে চিকেন, ভাজি, ডাল দিয়ে ভাত দিল। ( ভাগ্যিস ভেজ বলিনি। ভেজ বললে ভাজি ডাল দিয়ে রুটি দিত।) রাতের খাবার শেষ করার পর দই দিল। সব শেষ করে ঘুমানোর পালা। আমার আসন মাঝখানে। অর্থাৎ নীচ তলাযও না আবার উপরের তলায়ও না। আমি আমার জন্য নির্ধারিত বালিশ, চাদর গুলি নিয়ে আমার আসনে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিতে যাবো। এমন সময় আমার সাথে যারা গিয়েছিল তাদের মধ্যে একজন বলে বিকাল থেকে একটা সিগারেটও খাই নাই। তখন আমি বললাম এটা ফুল এসি ট্রেন এখানে সিগারেট খাওয়ার কোন সুযোগ নাই। আর লেখাই আছে ধুমপান করলে ২০০ রুপি জরিমানা। এখন ওর কথা ২০০ রুপি দিলে দিবো তাও খাবো। আমাকে জোর করে সিট থেকে নামিয়ে দিলো। বাধ্য হয়ে বললাম চলেন। কিন্তু কই যাবো? হঠাৎ মাথায় আসলো পুরা ট্রেন এসি হলেও যে বগিতে রান্না সে বগিতেতো আর এসি থাকবে না। টহলরত ট্রেনের এক লোককে জিজ্ঞাস করে আমার লোকটিকে বললাম যান ওখানে গিয়ে খেয়ে আসেন। 

সবপ্নকে ছাড়িয়ে


১৯৮৩ সালের কথা। সেশন জটের কারনে তখনও আমি চতুর্থ বরষ এর ছাত্র। সে সময়ে স্টিল মিলে বিজ্ঞাপন দিল "সহকারী প্রকৌশলী" পদে লোক নিয়োগের। আব্বার খুব মন খারাপ। 'সেশন জট' টা না থাকলে ছেলে তার স্টিল মিলেই 'ইঞ্জিনিয়্রর' হিসাবে চাকরীটা পেয়ে যেত। তখন মিলের চাকরীটা একেবারে খারাপ ছিল না। তাছাড়া এক সাথে থাকতে পারা,ছোট ভাইবোনের লেখাপড়ার দেখভাল - এমনতর আরও কিছু বাড়তি সুবিধা।

'৮৪তে আমার সমসাময়িক বুয়েট, কুয়েট,রুয়েট (বর্তমান) থেকে পাশ করা অনেক বন্ধুরা জয়েন করলো মিলে। 
তাদের দেখে আমারও মন খারাপ হোল। 

ফাইনাল পরীখখা দিয়ে বেকার জীবনে অফিসারস ক্লাবে সদ্য জয়েন করা ইঞ্জিনিয়র বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই বটে, মনের খচখচানিটা কিছতেই যায় না। 

মা-বাবা, ছোট ভাইবোনদের কায়মন প্রাথনা আমার কখন একটা চাকরী হবে-সংসারে একটু সাছছন্দ আসবে।

মাস ছ'য়েক পর পল্লী বিদ্যুতে চাকরী পেলাম, বেতন ও অন্যান্য লিগ্যাল সুবিধা স্টিল মিলের চেয়ে ভাল।পোস্টিংটাও কেমন করে যেন চিটাগাং এ পেয়ে গেলাম-সাথে একটা নতুন ১১০ সিসির মোটর সাইকেল আর একটা পিক আপের সুবিধা।

পাত্র হিসেবে পাভেল বেশ ভালোই ঢাকায় ব্যাংকে চাকুরী করে বাবা মা চট্টগ্রামে


পাত্র হিসেবে পাভেল বেশ ভালোই ঢাকায় ব্যাংকে চাকুরী করে বাবা মা চট্টগ্রামে,পাভেলের বিয়ে ঠিক ঠাক মুনিরার সাথে, মুনিরার মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ হলেই বিয়ে।উভয় পরিবার ঠিক করিল এখন আকদ টা সেরে ফেলা যাক।যথাসময় আকদ সম্পন্ন হলো,সব কিছু ঠিক থাকিলে ৩ মাস পর বিয়ে।নিয়ম হলো পাভেল শশুর বাড়ি যেতে পারিবে তবে শুধুমাত্র দাওয়াত খেতেই,থাকতে পারিবেনা।ফোনে কথা বলা যাবে।

পাভেল এর চট্টগ্রামে প্রায়ই আসা হয়।সেদিন মুনিরাদের বাসায় পাভেল এর দাওয়াত ছিল।হঠাৎ রাত ৯:৩০মিনিটে আসলো ঝুম ঝড় বৃষ্টি। পাভেলও মনে মনে ভাবলো এইবার শশুর শাশুড়ি যাবে কোথায়,নিশ্চয় এই অবস্থায় তাকে যেতে দিবেনা।এইদিকে পাভেল এর মা অস্থির ফোনে বারবার তার বেয়াই কে বলল পাভেল কে পাঠিয়ে দিন জলদি।মুনিরা মিটি মিটি হাসে আবার অস্থির হয়ে ভাবে পাভেল কে যদি সত্যি সত্যি পাঠিয়েই দেয় তাহলে পাভেল এই ঝড়ে কিভাবে বাসায় যাবে!!

ওমা, রাত ১২টায় মুনিরার বাবা কোথা হতে এক স্কুটার এনে হাজির ছাতা মাথায় নিয়ে।পাভেল কে বলল, বাবা পাভেল ভাড়া দিওনা, ভাড়াটা আমি দিয়ে দিয়েছি...
সেইদিন রাতে পাভেল ভালোভাবেই তার বাসায় পৌঁছেছিল....

(উপরের কাহিনী টি গল্প আকারে লিখলেও এই ধরনের অপেক্ষা আমাদের যুগে ছিল,এবং আজ এত কাল পর বুঝতে পারি এই অপেক্ষা কত যে মধুর, তখনকার কালচারটা আসলেই ছিল অনেক কিউট ।।।আজকালকার ছেলেমেয়েরা কি বুঝবে!!)

আমার জীবনের প্রথম সময়গুলো কেটেছিলো ষ্টীল মিলস্ জরুরী আবাসীক কলোনীতে


আমার জীবনের প্রথম সময়গুলো কেটেছিলো ষ্টীল মিলস্ জরুরী আবাসীক কলোনীতে। এমন কতোগুলো স্বৃতী এতোই গভীর ভাবে জড়ীত যে আমার আর কোন স্বৃতীর প্রয়োজন নেই এই একটি জীবন কাটিয়ে দেয়ার জন্য। একটা পরিবারে যেমন বড়,ছোট সকলকে নিয়ে বসবাস তেমনি ছিলো পুরো কলোনী। আমার পোড়া কপাল যে যখনি কলোনীর মজাটা গভীর ভাবে টের পাচ্ছিলাম তখনি কিছু ক্ষুদার্থ হায়েনার লালসায় পড়ে পুরো ষ্টীলমিল বন্ধ হলো আর আমরা ও হয়ে গেলাম শেখড় থেকে বিচ্ছিন্ন। কিছুদিন আগে আতীক ভাই আসছিলো CTG সেই শেখড়ের টানে। সবাকে honor করে একটা ভোজের আয়োজন করেছিলো। আমারা খুবই মজা করে খেলাম। সত্যিকার অর্থে আমরা তেমন কোন বড় রকমের খাদক নই, সবায়কে দেখবো এই আশায় একত্রিত হওয়া। কলোনী ছাড়লাম ১৬ বছর হলো, কারো জন্য তা ১৮ বা তারো বেশী কিন্তু একের জন্য অন্যের আবেগের নাই এতোঠুকু কমতি। আমরা এইভাবেই থাকবো ইনশাআল্লাহ একে অপরের জন্য একসাথে...

Wednesday, May 25, 2016

শাহরুখ খান আর জুহি চাওলার 'রাজু বনগেয়া জেন্টেলম্যান' ছবিটি আমি আবার দেখেছি কিছুদিন আগে


শাহরুখ খান আর জুহি চাওলার 'রাজু বনগেয়া জেন্টেলম্যান' ছবিটি আমি আবার দেখেছি কিছুদিন আগে। সিনেমাটা যারা একেবারে রিলিজ পাওয়ার পরপর দেখেছেন তাদের মনে থাকতে পারে যে জুহি চাওলা তখন খ্যাতির শীর্ষে , আর শাহরুখ তখন মাত্র নুতন বোম্বের ফিল্ম জগতে। এই আনকোরা যুবকের দ্বিতীয় (সম্ভবত) ছবিতে সুপার হিট নায়িকা জুহি জুটি বেঁধেছিলেন। সেই ছবির শাহরুখের চরিত্রটিও ছিল দক্ষিণ এশিয়ার তথা ভারতের উঠতি পরিবারের যুবকের জীবন যুদ্ধের প্রতিকৃতি।নায়ক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার পড়েই চাকরীর বাজারে ছুটতে ছুটতে জুতার তলা খুইয়ে ফেলে। এবং এই ছবিটি ছিল সুপার ডুপার হিট।

আমি আইপিএল ক্রিকেট দেখিনা, কিন্তু কলকাতা নাইট রাইডার্সের খেলা দেখি। কেকেআরের খেলায় এই দলের অন্যতম মালিক উচ্ছসিত জুহিকে দেখে একটি কথা এখন অন্যভাবে বলা যায়, শাহরুখ খান এখন খ্যাতির শীর্ষে যেখানেই হাত দেন সেখানেই সোনা ফলে; অনেকেই তার সাথে জুটি বাঁধতে চায়, এখন সেটা ফিল্ম জগত হোক বা ক্রিড়া জগত হোক। কিন্ত প্রথম থেকেই শাহরুখের ক্রিকেট দলের সাথে জুহিকে দেখে বলাই যায়, শাহরুখ তার প্রথম হিট ছবির নায়িকা সেই জুহিকে ভুলে যান নি। 

শুধুমাত্র এই জুহির কারনেই কেকেআর- এর খেলা দেখি।

আতিক পোষ্ট দেই জুহি চাওলার


আতিক পোষ্ট দেই জুহি চাওলার। আজকে আমি দিলাম মাধুরীর।মাধুরীকে নিয়ে একটা ঘটনা আজও আমার মনে পড়ে।

সুমনরা যখন ই টাইপে ছিলো তখন থেকে ওদের বাসায় যেতাম। কেরাম খেলতাম, ভিসিপি দেখতাম। একবার কেরাম খেলা সময় ভিসিপিতে মাধুরী তেজাব ছবিটা চালিয়ে দিলো। ইয়াং বয়স, খেলায় তখন মন বসানো দায়। আমি বললাম আর খেলবো না। তখন খালাম্মা (সুমনের আম্মা) বললো গেইমটা শেষ করে যা। তখন বাধ্য হয়ে খেলতে লাগলাম। কিছুক্ষণ পর শুরু হলো এক দো তিন। তখন আমার মারের পালা, ব্যাচের গুটি ফেলতে হবে। কিন্তু পারলাম না। খালাম্মা বললো তোর মন কোথায়? তখন লজ্জায় বলতে পারিনি মন কোথায় ছিল।

(বিঃদ্রঃ মাধুরী এই ছবিটা গতকাল ওর ওয়ালে পোষ্ট করা। একেবারে লেটেষ্ট ছবি)

আজ ট্রেনের টিকেট নিতে গেলাম


আজ ট্রেনের টিকেট নিতে গেলাম,রিপন ভাইয়ের কাছ থেকে,ভাই গতকালই শনিবারের টিকেট কেটে রেখেছিল চিটাগাং যাওয়ার।ধন্যবাদ জানাই ভাইকে।

সকলে যখন ফোন করলাম বলল তুই কখন আসবি, আমি বললাম গুলিস্তান নেমে ফোন দিব,তার আগেই ভাই ফোন দিয়ে বলল আমি ও রেজা (ভাই) ঢাকা মেডিকেল এ ইউনিট ২ তে আসছি তারিকের কেবিনের ব্যাবস্হা করা যায় কিনা তার জন্য।

আমি ও আমার সমন্দী গুলিস্তান নেমে ফোন দিলাম রিপন ভাইকে, বলল ইউনিট ২ তে চলে আয়।গিয়ে কিছুক্ষন পর রিপন ভাই ও রেজা ভাইকে পেলাম।রেজা ভাই একটা বকা দিল একা কেন আসছি,বললাম সমন্দী ও এসেছে তারপর রিপন ভাই টিকেট দিয়ে বলল বাড়ী চলে যা,আমাদের অনেক কাজ বাকী।আসলেই দেখলাম দুই বড় ভাই খুব দৌড়াদৌড়ি করছে তারেকের কেবিনের ব্যাবস্হা করার জন্য।ধন্যবাদ দিয়ে নয় আমি সেলুট জানাই ভাইদের।

তারপর যাদের সমালোচনা করার তারা ঠিকই করবে।কিন্তু আমার বক্তব্য ভাই, সমালোচকরা তাদের সমালোচনা করে যাবে,আমরা আমাদের কাজ করে যাব।

কারন এখানে যে সব আমরা আমরাইতো।

Tuesday, May 24, 2016

কিছু দিন আগে বাড়ি থেকে ঘুরে আসলাম মোটামুটি চিন্তা করছিলাম ঈদের আগে আর বাড়ি যামু না


কিছু দিন আগে বাড়ি থেকে ঘুরে আসলাম মোটামুটি চিন্তা করছিলাম ঈদের আগে আর বাড়ি যামু না যদি পারি রমজানে মাঝে ১/২দিনের জন্য ঘুরে আসবো, উপর ওয়ালা তখন গত শবেবরাতে আমার ভাগ্যে কি লিখে রাখছে আমি কি জানি নাকি?এবারে ভাগ্য লিখার ৬ ঘনটা আগে হঠাৎ বাড়ি থেকে ফোন বাড়ি থেকে সহজে আমাকে ফোন দেয় না কারণ দিনে কয়েকবার মা বোন বউ এর সাথে আলাপ হয়, বেশি দরকার হলে তারা ফোন দেয় এশার নামাজের ঠিক আগ মুহুতে সরাসরি ফোন ফোন রিসিভ করার পর ঐ প্রান্তথেকে কযেক লাইন এর কয়েক টি কথা শুনে বুকটা হাহাকার করে উঠলো কি জানি বুক থেকে খালি হয়ে গেলো,বাবা মারা যাওয়ার পর ঐ রকম হয়েছিল, বাবা পর মা তারপর শশুড় এই তিন জন মুরব্বীই আমার অতি প্রিয় মুখগুলি ছিল, বাবা মার পর এই শশুড়ই আমার খবরাখবর নিতো সব সময়, বাবা মারা গেলো একসময় এখন মারা গেলো শশুড়,ঠিক মতো নামাজ না পড়ে রাতে ই রওয়ানা দিয়েদিলাম ভোরে পৌছে সোজা শশুড় বাড়ী ফেনি, সকাল ১১টায় জানাজা সকাল থেকে লোকজন আসা শুরু এতো লোকজন জানাজায় অংশ গ্রহন করলো আমি তো অবাক সবার মুখে মুখে তখন এক কথা খুবই ভালো মানুষ ছিল তিনি মন টা ভরে গেলো ভালোলাগায়,আল্লাহ তাকে যেন জান্নাত বাসী করে সবাই ঔনার জন্য দোয়া করিয়েন আমিন

Monday, May 23, 2016

Atiq Csm আতিক ভাইয়ের চট্টগ্রাম আগমনের উপলক্ষে আমরা কিছু সংখ্যক স্টিলাররা


Atiq Csm আতিক ভাইয়ের চট্টগ্রাম আগমনের উপলক্ষে আমরা কিছু সংখ্যক স্টিলাররা সেন্টমার্টিন হোটেল আগ্রাবাদে সন্ধ্যার পর মিলিত হয় । আতিক ভাই, ওনার প্রমোশনের উপলক্ষে রাতের খাবারের আয়োজনও করেন ।

এক সাথে মিলিত হওয়ায় আমরা স্টিলাররা মজার আলাপে মেতে উঠি । Reajul Islam Shahin শাহিন ভাই , ওনার ছোটবেলার সব সৃতি চরন শুরু করেন , Nazmul Huda আমাদের নাজমুল ভাইও থেমে থাকেননি , উনিও ওনার ছোটবেলার মজার মজার সব অভিজ্ঞার কথা শুরু করেন ।কিন্তু আমাদের আতিক ভাই সারাক্ষনই ঝিমাইতেছেন, শাহিন ভাইয়ের কথার মাঝখানে Jashim Uddin জসিম ভাই বলে উঠলো - ঐ আতিক কিরে ঘুমাইতেছস ? আতিক ভাই আচমকা ভাবে উঠে বলে না , শাহিন ভাইয়ের সব কথাই শুনতেছি - উনি নানীকে নিয়ে কি সব গল্প করতেছেন ।। আর Suzan Hasnat সুজন মুখে হাত রেখে হাঁসতে লাগলো । 

পরে শুনলাম সুজন আর আমাদের Babu Csm Club বাবু ভাই মিলে আতিক ভাইকে জোর করে বিকাল বেলায় বিচে নিয়ে যায় , বিচ থেকে আসার পর থেকেই আতিক ভাইয়ের এই অবস্তা ।। 

তারা দুইজনে মিলে কি আমাদের আতিক ভাইকে ইমোশনাল বানিয়ে দিল ??

( ৩০ ভাগ ফান )

আমাদের জীবন থেকে আরেক পবিএ রজনী চলে গেল


আমাদের জীবন থেকে আরেক পবিএ রজনী চলে গেল।এ রাত আমাদের সকলের গুনাহ মাফের রাত,আর অনেক কিছু চাওয়ার রাত আললাহর কাছে।সকলে আমরা সকলের জন্য দোয়া চেয়েছি।সবাই যেন ভাল আর সুসথ থাকে।

আমার ছেলেও রাত দুইটা পযন্ত জেগে ছিল,সে নামাজ আর কোরাআন তেলোয়াত করেন।পরে আমি ওকে বললাম এরাতে তুমি জা চাইবে তা আললাহ তোমাকে দিবে।ও মুনাজাতে বলচে আললাহ আমাদের আরেকটা নতুন আরেকটা কাটুন চ্যানেল আর বেশি বেশি করে জেন বাহিরে সাইকেল চালাতে পারি।আমি চিন্তা করলাম ওরা কত না অবুঝ আললাহ ওদের মাফ করে দিবে।আমি আমার সব ষটীলার ভাই বোন আর চাচাচাচীদের জন্য দোয়া করেছি।এখন কবুল করার মালিক যিনি তিনি জেন করেন আমাদের সকলের দোয়া। আললাহ সবাইকে ভাল রাখুক।।।।

একবার এক শবে বরাতের রাতে কলনিতে হাঁটছিলাম


একবার এক শবে বরাতের রাতে কলনিতে হাঁটছিলাম। রাত সাড়ে এগারোটার মত বাজে। হাঁটতে হাঁটতে ডি/১ এর সামনে আসার পরে দেখলাম বদরুলদের গাছে অনেক পেয়েরা ধরেছে। এবং পেয়েরাগুলোর সাইজও বড় ছিলো। আমাদের মধ্যে একজন বললো দেখ পেয়েরাগুলো অনেক বড় হইছে। এমন সময় স্নিগ্ধা আপা বলে উঠলো" মাথায় টুপিও আছে, নামাজ না পড়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতেছো কেন?" উপরে তাকাতে দেখি স্নিগ্ধা আপার বারান্দার লাইট অফ করে এক কোনায় বসে গাছ পাহারা দিচ্ছে। পরে সে রাতে আর ওদিকে যায়নি। কারন অন্য কেউ যদি সেদিন চুরিও করতো তাহলে উনি আমাদের নাম দিতো।

Sunday, May 22, 2016

আমি একজীবনে কিছু মানুষের তীব্র ঘৃণা যেমন পেয়েছি ভালবাসা পেয়েছি তারও বেশি


আমি একজীবনে কিছু মানুষের তীব্র ঘৃণা যেমন পেয়েছি ভালবাসা পেয়েছি তারও বেশি। হয়ত সেই ভালবাসার বহিঃপ্রকাশই ছিল টিপুর আমাকে আবার এই পেজে ডেকে আনা। বলতে দ্বিধা নেই এটি আমার খুব প্রিয় একটা পেজ। আমি আমার সবচেয়ে সেরা লেখাগুলো এখানে লিখেছি। আজো লিখবনা লিখবনা ভেবেও লোভ সামলাতে পারলাম না।

১৯৯৮ সালে আমরা বন্ধুরা মিলে রাঙ্গামাটি গিয়েছিলাম ঘুরতে। আশিক কোত্থেকে একটা গাড়ি যোগাড় করলো সেটা নিয়েই হইহই করতে করতে চলে গেলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের পিছু নিয়েছিল। আমাদের যাত্রা নিয়ে সবচেয়ে বেশি দৌড়ঝাঁপ করেছিল আবু। যাত্রার আগের দিন আবুর বাবা স্ট্রোক করে হাসপাতালে ভর্তি হল, আবু আর যেতে পারল না আমাদের সাথে। সারাদিন রাঙ্গামাটিতে ঘুরে বিকেলের দিকে আমরা চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। রাঙ্গামাটি শহর থেকে বের হবার আগেই আমাদের গাড়ির গিয়ারবক্স ভেঙ্গে বিকল হয়ে গেল। মেকানিক জানালো চট্টগ্রাম থেকে পার্টস আনার আগে ঠিক হবেনা। আমরা আটজন ঝামেলার মধ্যে পরে গেলাম একদম। 

তখন আমরা অনেক ছোট

Saturday, May 21, 2016

রাত সাড়ে আটটার পরে কয়েকবার উঁকি ঝুঁকি মাইরা সে ফিক্সড হইছে


রাত সাড়ে আটটার পরে কয়েকবার উঁকি ঝুঁকি মাইরা সে ফিক্সড হইছে। কিন্তু সে একা আসছে। আরেক জনকে আনে নাই। মানে ডিশ আসে নাই। তাই খবর, খেলা, মিরাক্কেল কিছুই দেখতে পারি নাই। এফএম রেডিও শুনতে চাইলাম কিন্তু হেডফোন খুঁজে পাচ্ছি না। চারটার পর থেকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত ঘুমিয়েছি। তাই এখন ঘুম আসছেনা। সিএসএম পেইজেরেও রোয়ানু পাইছে। ডিশ না থাকাতে সবাই ঘুমানোর প্রিপারেশন নিচ্ছে। তাই আমাকে বাধ্য হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। শুভ রাত্রি।

একটু হালকা কথা বার্তা বলি এবার, বাসে এবার সিংগেল সিটই পাইছি


একটু হালকা কথা বার্তা বলি এবার, বাসে এবার সিংগেল সিটই পাইছি। তবে বৃষ্টি র পানি বাসের ছাদ দিয়া দু এক ফোটা আমার গায়েও পড়ছে। গাইড ইতং বিতং করে কিন্ত সমস্যার সমাধান হয়না। ফোন দিলাম আরামবাগ কাউন্টারের কর্মকর্তা কে, এই বেটার সাথে আবার ভাল খাতির, ওই কর্মকর্তা গাইডেরে এমন ধমক দিলো মুহূর্তেই সমস্যার সমাধান, বরং একটু পরপর গাইড খবর নিয়া গেছে আমার আর কোন সমস্যা হচ্ছে কিনা।।

আমার সামনের সিটে এক বয়স্কা কালচারাল লাইনের আন্টি বসছে ( এই মহিলার মোবাইলে বিভিন্ন জায়গায় আলাপে বুঝলাম উনি কালচারাল লাইনের)। এই বুড়ি বেটি আমারে কয় ভাই এইটা কোন জায়গা ( তখন আমরা চৌদ্দগ্রাম)। এই বেটি ডাকে আমারে ভাই, মন ডায় চাইছিল! ভাইগ্য ভালা বেডি আর কোন কথা কয় নাই।

পিছনের সিটে বইছে এক মাইয়া, এইডা বলে আবার মডেলিং করে ( তারও মোবাইলের বকবক শুইন্যা বুজ্জি উনি মডেল), মাইয়ার যে চেহারা এই চেহারা লই যদি মডেল হওয়া যায়, তাইলে আমার নানি ছানি রানি যা আছে সবাই সুপার ডুপার বাম্পার মডেল।

পাশের পিছনে সিটে এক শালা সমানে নাক ডাইকা ঘুমাইছে এই দিনের বেলায়। 
শালার এই দুইন্যায় কত কিসিমের পাবলিক যে আছে।
যাক আমি ঢাকা পৌছাইছি। এখন আরামবাগ।

গতকাল সকাল থেকে অনেক রাত পর্য্যন্ত খুব চমৎকার একটা সময় পার করেছি


গতকাল সকাল থেকে অনেক রাত পর্য্যন্ত খুব চমৎকার একটা সময় পার করেছি। পুরোটা দিনই স্টিলার দের কেউ না কেউ আমার সাথে ছিল। সকালেই Jahed Tipu হোটেলে হাজির, তাকে সাথে নিয়ে Nazmul Huda ভাইয়ের ছেলে নেহাল কে দেখার জন্য চিটাগাং মেডিকেল কলেজে গেলাম, একে একে সেখানে এলেন Reajul Islam Shahin ভাই, Jashim Uddinভাই। তারপর ডাব কিনে খাওয়ার মত ট্রাজেডি কাজ করলাম। জুমার নামাজের সময় কালে মেডিকেলে নার্সিং ইনিস্টিউটের পাশে জসিম ভাইয়ের ইমামতি আর আমার মুয়াজ্জিন গিরি (!)।। ঢাকায় ফেরার জন্য টিকেট করতে হবে তাই ইচ্ছা করেই আমি জসিম ভাই শাহিন ভাই আর টিপু হেটেই দামপাড়া রও না দিলাম, ঐতিহাসিক ও আর নিজাম রোড, গোল পাহাড় এলাকার দিকে হাটছি, এবার বাদশা মিয়া রোড (ওয়ার সেমিট্রির) দিকে একটু ঘুরা ফিরার ইচ্ছা ছিল। শত হলেও স্মৃতিময় জায়গা। 

দুর্যোগ পূর্ণ আবহাওয়া তাই আমাদের অফিস ছুটি হয়েছে


দুর্যোগ পূর্ণ আবহাওয়া তাই আমাদের অফিস ছুটি হয়েছে। প্রচন্ড বাতাস বইছে। কোন রকমে সিটি গেইটে আসলাম। সিটি গেইটে আসার পর দেখি রাস্তায় খুব একটা গাড়ি নাই। যাত্রী ছাউনির নিচে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতেই একটা সিএনজি আসলো। তাকে বললাম দেওয়ান হাট মিস্ত্রীপাড়ায় যাবো। কত? ভাড়া বললো আকাশ ছোঁয়া। কোন রকমে রাজি করিয়ে সিএনজিতে উঠলাম। রাস্তাঘাট ফাঁকা। একে খান মোড়ে আসার পর ড্রাইভার বললো কোন দিক দিয়ে যাবো। আমি বললাম অলংকার হয়ে পাহাড়তলি বাজার দিয়ে যান। সে আমার কথা না শুনে সোজা পোর্ট কানেক্টিং রোড দিয়ে চালাতে লাগলো। বড়পোল হয়ে এক্সেস রোড দিয়ে আসতে লাগলো। শান্তিবাগের মোড় পার হয়ে আসার পরে দেখলো রাস্তা পানিতে ডুবে গেছে। পানি এত বেশী যে সেখান দিয়ে সিএনজি চালানো সম্বব নয়। কি আর করা? আবার সিএনজি ঘুরালো। এবার বললাম শান্তিবাগ দিয়ে ঢুকে যান। না সে ঢুকবে না। তার কথা সে সরু গলিতে ঢুকবে না। তারপর আবার বড়পোল- নয়াবাজার- দেওয়ান হাট হয়ে মিস্ত্রীপাড়ায় ঢুকলো। শেষ পর্যন্ত আমার দেখানো রাস্তা দিয়েই আসলো। দশ মিনিটের রাস্তা বেশী বুঝার কারনে চল্লিশ মিনিট লাগালো

পুরোটা রাস্তায়ই বৃষ্টি ঝড়ছে


পুরোটা রাস্তায়ই বৃষ্টি ঝড়ছে। জানালার পাশে বসে মান্না দের গান শুনতে শুনতে পথ চলতে খারাপ লাগেনা। বৃষ্টি র দিনে মন এমনিতেই আদ্র থাকে, আর যদি মান্নার "কফি হাউজ" গান শুনি তাহলে তো কোন কথাই নেই তার উপর আমি চিটাগাং শহর ছেড়ে চলে আসছি। মন টা আসলেই খুব আদ্র হয়ে আছে।

এই চিটাগাং শহরেই আমার ও আমার ভাই বোনের জন্ম। এ শহরেই আমাদের নাড়ি পোতা। এখানেই জীবনের প্রথম ভালোবাসা, এখানেই কাটিয়েছি জীবনের শ্রেষ্ঠ স্বর্নালি দিন।

এ শহরে এখনো বাস করে আমার অশীতিপর বৃদ্ধা নানী, সদ্য চাকুরী থেকে অবসরে যাওয়া অসুস্থ বড় মামা। আমার এ টুকু উঠে আসার পিছনে আমার মামাদের ভূমিকা বলে বুঝানো যাবেনা।

এ শহরের সাথে আমার আত্মা ও আবেগের সম্পর্ক। জীবন ও জীবিকার তাগিদে এ শহর ছেড়ে চলে আসতে হয়েছে। প্রতিবারই যখন চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় চলে আসি মন টা কষ্টে ভেংগে যায়। চট্টগ্রামে বসবাসরত রা এদিক দিয়ে সৌভাগ্যবান। অন্ততপক্ষে তাদের এ ব্যাথা উপলব্ধি করা লাগেনা।

সবশেষে দুটি কথা।
I love CSM Colony.
I love Chittagong.

Friday, May 20, 2016

গতকাল রাত (১৯/৫/১৬) সাড়ে নয়টার দিকে হোটেলে রুমে ব্যাগ টা রেখেই আবার বাইরে চলে যাই


গতকাল রাত (১৯/৫/১৬) সাড়ে নয়টার দিকে হোটেলে রুমে ব্যাগ টা রেখেই আবার বাইরে চলে যাই, রাত ১১ টায় রুমে এসে ব্যাগ থেকে কাপড় বের করতে গিয়ে দেখি ব্যাগে আমার ছেলের একটি খেলনা। এটা দেখে বুকের মাঝে কেমন জানি হু হু করে উঠল। বাসায় ফোন করে জানলাম ছেলে ব্যাগের মধ্যে আমার অজান্তেই তার এই খেলনা ( একটি প্লাস্টিক এর ব্যাঙ) দিয়ে দিয়েছে। ব্যাগ খুলেই যাতে খেলনা টি দেখে আমি ভয় পাই সে জন্য সে এটি করেছে, এ ধরনের খেলা সে বাসায় সবার সাথেই খেলে। মনটা ভরে গেল চিটাগাং এসেও তার খেলা থেকে আমি বঞ্চিত হইনি এটা ভেবে।

ফ্যামিলি রেখে এক দিনের জন্যও ঢাকার বাইরে কোথাও গেলে নিজেকে মজা করে স্বাধীন বলি, কিন্তু এ স্বাধীনতার ভিতরেই বুকের মাঝে কোথায় যেন একটা খচখচানি রয়ে যায়। আর এ খচখচানি টা হচ্ছে নিজের সন্তানের জন্য।

আমরা যখন স্কুলে পড়তাম তখন আমাদের টিফিন ছিল ইউনুস ভাইয়ের দোকান থেকে


আমরা যখন স্কুলে পড়তাম তখন আমাদের টিফিন ছিল ইউনুস ভাইয়ের দোকান থেকে ১ টাকা দিয়ে নিমকি বিসকুট চারটা,ঝাল আচার,মটর ভাজী আরও কত কি।তা খুব টাকার আট পরিমানেও কম।আবার সকুলে তাহের ভাইকে দিয়ে সিঙগারা আনানো।তাও আবার বাসা তেকে দুই টাকা সবসময় পাওয়া যেতো না। কিনতু এখন আমার ছেলেকে একেক দিন নতুন নতুন সব আইটেমের টিফিন বানাই দিতে হবে।একটা আইটেম দুইবার নিবে না।সকুলে জাওয়ার আগে আজকে কি দিস। এটা হলে নিব ও টা নিব না।মানে এ টিফিন নিয়ে মহা চিন্তাই। একদিন ডিম পরোটা,চপ,কাবাব,পিজজা,বারগার,স্যানডুইস,চমুচা আরও কত কি।সব ঘরে বানাইতে হয় আমাদের ঘরে বাহিরের কোনো খাবার চলে না।তাই সকালে ঘুম ভাঙগলে আমার ওর টিফিন কি দিব এ চিনতা।আমি জানি সব মায়েদের একই অবস্তা।আর আমরা আমমারা দুইটা রুটি যুদি আলু ভাজী দিয়ে দিত কত খুশি হইতাম,কত মজা কটে খেতাম।আর এখনকার বাচচাদের একদম খুশি করা যায় না।একদম বদের হাডিড।তবে আমিও বলেছি আমি তোমাকে নিত্যনতুন মজার মজার টিফিন দিব কিনতু তোমাকে পড়ালেখা আর আমার কথা শুনতে হবে।অবশ্যই সেটাই করে তবে দুষটামিটা সে অনেক বেশি করে।

Thursday, May 19, 2016

অসুখের রাজ্য জ্বর হলো


অসুখের রাজ্য জ্বর হলো, একটি অসভ্য রোগ এবং যথেস্ট পরিমানে বেয়াদপ। এই বয়সে জ্বর ভাল লাগে? সারা রাত ক্যা\কু করেছি। অল্পতেই রাগ উঠে যাচ্ছে! আজকেও কাজটি হলোনা। গতকাল ডাঃ বাবু ভাই এর চেম্বারে গিয়েছিলাম। চা/নাস্তা খাইয়ে, হাতে নাপা ধরিয়ে দিলো। জ্বর ভালো না হলে, দুই দিন পর যেতে বললো। কেন রে হারামি, আজকে দিতে তোরে কামড়ায়? কিছু বললাম না, ডাঃএর সাথে তর্ক করতে নাই, সোজা উপরে চলে যেতে হবে এবং আমার বউ/বেটি বড় সমস্যায় পরে যাবে। আজকেও রাগটা রিপনের উপর ঝেড়ে দিছি! শালা সব কিছুতেই জ্ঞ্যান দিতে আসে। এটা করতে পারবিনা, সেটা ধরতে পারবিনা, এখানে বস, ওখানে গিয়ে দাড়া! আবার হুমকিও দিছে, "এখন থেকে আমার অনুমতি ছাড়া,একটা কথাও বলবি না"! বড় সহজ সরল বন্ধু আমার। কিছুক্ষন পরেই বললো, দোস্ত, wash রুমে যাওয়ার পথে দেখলাম, আলু ভর্তা/কলা ভর্তা/বেগুন ভর্তা আর সাথে ডাল, চল হাস্পাতাল কেন্টিনে বসেই "মেরে দেই"! অনেক দিন পর আজ হাসপাতাল কেন্টিনে বসে ভাত খেলাম। ছামি আবার সেলফিও তুললো। ছামির সেলফি তুলা দেখে আমি হাসি! কেন হাসি নিজেও জানিনা! বড় বিচিত্র এই দুনিয়া আর এই দুনিয়ার মানুষ গুলি! নাট্যমঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে! নট/নটিদের পদচারনায় আবার "হয়তো" মুখরিত হবে, এই নাট্যমঞ্চ! আর আমার কপালে জুটবে হয়তো, "কলঙ্কের রাজ তিলক"! নাহ, জ্বরটা বড় বেশী আবোল\তাবোল করে দিয়েছে আমাকে!

সিএসএম এর অনেক ভাইয়েরা আছেন যারা এখনোও বিয়ের পিড়িঁতে বসেন নি


সিএসএম এর অনেক ভাইয়েরা আছেন যারা এখনোও বিয়ের পিড়িঁতে বসেন নি।তাই আর দেরি নয়। তাড়াতাড়ি বিয়ে করে নেন।আগামীকাল আমাদের সুমনের বিয়ে (ব্যাচ ২০০০) সিএসএম এর এমন অনেক ভাই আছেন যারা এখন বিয়ে করেননি, আমি অনেক জনকে চিনিও না তাই বলচি সময়ের কাজ সময়ে করেন।না হলে পরে পসতাবেন,এমন অনেকজনের মধ্যে একজন জনি ভাই,কি ব্যাপার কবে হবে বিয়া।আর কে কে আছে নাম বলেন,ব্যবস্থা নিতে হবে।শুনচি বিয়া করাইলে হজ্জকরার মত সওয়াব।তাই আর দেরি নয়।।।

অফিস থেকে বাসায় ফিরলাম..


অফিস থেকে বাসায় ফিরলাম..
দৌড়ে এসে মেয়ে আমাকে অনেকগুলো স্টিকার দেখালো,এক পাশ করলে টম আর আরেক পাশ করলে জেরী।মেয়ে আমার চরম খুশী স্টিকার জমিয়ে।
জিজ্ঞাসা করলাম, মা'মনি কোথায় পেলে এতগুলো স্টিকার।
মেয়ের : চিপসের সাথে দিয়েছে, চিপস গুলো একদম মজা নাই।
আমি: মজা নাই তাও ওই পচা চিপস কেনো কিনেছো মা!!
মেয়ে : প্রতিদিন স্কুল থেকে আসতে চিপস কিনে স্টিকার টা নিয়ে চিপস আর খাইনা আম্মু'কে দিয়ে দেই।
মেয়ের মা : হুম, ওই পচা চিপস আমাকেই হজম করতে হচ্ছে এতদিন....

বহু বহু বছর আগে জনৈকার জীবনের প্রথম পাবলিক পরীক্ষার রেজাল্ট বের হলো


বহু বহু বছর আগে জনৈকার জীবনের প্রথম পাবলিক পরীক্ষার রেজাল্ট বের হলো, কিন্ত যোগাযোগ ব্যবস্থার অপ্রতুলতা র জন্য জনৈকা কে জনৈক আধ পাগলা বালকের পক্ষে তাৎক্ষণিক ভাবে অভিনন্দন জানানো সম্ভব হয়নি। তখন তো এত এতো টেকনোলোজি ছিলনা, সংগত কারনে অভিনন্দন বার্তা প্রেরণ করাও দু :সাধ্য ছিল। কিন্ত অবুঝ বালিকা এই যুক্তি আমলে না নিয়া জনৈক পাগল বালকের সাথে পুরো সাত দিন বাক্যালাপ স্থগিত রেখেছিল। পরবর্তী কালে এই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারে উক্ত পাগল বালক কে বহু তেল ও ঘি যুক্ত বাক্য ব্যয় করতে হয়।

আর এখন প্রযুক্তি র উৎকর্ষতায় পৃথিবী র এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে নিমিষেই অভিনন্দন বার্তা সহ যে কোন বার্তা আদান প্রদান করা যায়।

Wednesday, May 18, 2016

কলোনিতে থাকতে একটা বয়স্ক লোক প্রায়ই


কলোনিতে থাকতে একটা বয়স্ক লোক প্রায়ই সকলের বাসায় দশ-পনের টাকার বিনিময়ে এক বস্তা চাল পিঠে চড়িয়ে কলোনির এ মাথা থেকে ও মাথায় পৌছে দিত।।উনার ডান চোখে একটূ সমস্যাও ছিল।।ওনাকে দেখলে আমার খূব কষ্ট লাগতো।।প্রশ্ন জাগতো এই বয়সে ওনি এতোটা পরিশ্রম কিভাবে করেন!!!!!ওনার কি আপন বলতে কেউ নেই!!!!!
আজ ওনার কথা কেন যেন মনে হলো জানি না!!!!!আপনাদের কারো কি মনে আছে???

আজ দুপুরে বাসায় খাওয়ার তালিকা দেখে রিতীমত চমকে গেলাম


আজ দুপুরে বাসায় খাওয়ার তালিকা দেখে রিতীমত চমকে গেলাম, প্রত্যেকটা খাবারই আমার অনেক পছন্দের । যেমন ছিল- 
ভর্তা ( কাঁঠালের বিচির সাথে ছোট চিংড়ি মাছ), ইলিশ মাছ ভাজা, গরুর মাংস ( আলু সাথে একটু ঝোল ) , আর সাথে ছিল খিচুরী । 
আমি আমার বৌকে বললাম,আজ তো দেখি সব মজার খাবার রান্না করেছ ! 
বৌটা বলল- আজ দুপুরে তুমি বাসায় আছো আর বৃষ্টি পড়তেছে তাই এগুলো রান্না করছি । 
গুন গুন করে আরো বলে - মজা করে খেয়ে আবার ফেইসবুকে বসিও । ফেইসবুকে তোমার জন্যে কতজন অপেক্ষা করতেছে । সেইদিন পুলক ভাইয়ের বৌ বাসায় এসেছিল কিছু বলতে পারি নাই ঘর গোছানোর কারনে । আরেক বার দেখা হোক তারপরে আমরা দুইজন মিলে তোমাদের দুইজনের ফেইসবুক বন্দ করমু । 
মজার মজার খাবার হজম করার আগে এই ঝাড়ি গুলোও হজম করতে হলো , কেন যে বৌয়েরা ফেইসবুকের উপর এতো রাগে বা তারা কেন ফেইসবুককে সতীন মনে করে আজো বুঝতে পারলাম না ??
আমাদের সিএসএম পেজের বন্দ্বু অনেকেরই একই সমস্যা , গতকাল বন্দ্বু টিপুর সাথে দেখা হলো সেও একই সমস্যার কথা বললো । তার বৌ বাপের বাড়ীতে বেড়াতে গেছে , আসার জন্যে ফোন করলে বলে , কেন- তোমার ফেইসবুক আছে না ? তুমি একলা রইলা কই ? 
বৌয়েরা কি বুঝবে সিএসএম কলোনীর ভালবাসা ও এতো আন্তরিকতা ??
Mahmudur Rashid Pulak Tipu Chy

Tuesday, May 17, 2016

পরশু দিন সকালে ইমার্জেন্সিতে ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম


পরশু দিন সকালে ইমার্জেন্সিতে ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলাম। কম বয়স্ক ডাক্তার আমাকে দেখে টেখে বললেন "আংকেল" ভয়ের কিছু নাই।

বউ যখন শুনল ডাক্তার আমাকে আংকেল বলছে,তখন বউ বলল তোমার এই টাক মাথা আর সাদা চুলের জন্য তোমারে আংকেল বলছে। আমি আর তোমার সাথে বের হচ্ছিনা। আমি মনে মনে বললাম আলহামদুলিল্লাহ। এই সাদা চুল আর টাক মাথার জন্য ডিউটি থেকে বাঁচলাম।

না! সুখ কপালে সহ্য হইলনা। কালকা রাতে কইতাছে, টাক মাথা না হয় কিছু করা যায়না, চুল তো কালো করা যায়।তুমি ২৪ ঘন্টার মধ্যে চুলে কলপ করবা। নাই লে.....। 

২৪ ঘন্টা শেষ হইতে আর ১ ঘন্টা বাকী।

আতিক আংকেল - টাক,পাকাচুল,পুরচুলা ইত্যাদি প্রসংগ


আতিক আংকেল - টাক,পাকাচুল,পুরচুলা ইত্যাদি প্রসংগ :
হালকা কথা :
দারুন মজা পাইলাম আতিকের পোস্টিং ও এসংক্রান্ত কমেন্টস গুলোতে। শান্তির জন্য গৃহমন্ত্রীর আজ্ঞা শিরোধার্য। তাই "আতিক আংকেলকে" বলবো আপনি সঠিক পথেই আছেন। 
অন্যান্য স্টিলারদের জন্য উপদেশ :
" শান্তির জন্য ছাতা ধরা ওবামা আংকেলকে ফলো কর "
ভারী কথা :
A man or woman who holds stong personality doesn't care about Tak or Paka Chul.
"It is I, what I am" - is the policy of that kind of personality.
Remarks: 
Fortunately majority of us are not in that group. That's why our beutiful Earth is so peacful till now.
" জগতের সকল দম্পতি সুখী হোক "

শরীরটা ভালো লাগছে না


শরীরটা ভালো লাগছে না। বাসায় চলে যাব। বেটি ফোন করেছিলো।বাবা, দই আইসক্রিম নিয়ে এসো। কয়টা নিয়ে যাবো? একটা নিয়ে গেলে,বেটি আহ্লাদ করে বলবে, আম্মু তুমিও একটু খাও। আমার লাগবেনা তুমি-ই খাও, দুইটা কিনে নিয়ে আসলে, তোমার বাপ ফকির হয়ে যাবে! আর যদি দুইটা কিনে নিয়ে যাই তখন বলবে, তোমার ফুটানী গেলোনা! ৯০টাকা দিয়ে দুই কাপ আইসক্রিম কেনার কোনও মানে আছে!? একবারেই না নিয়ে গেলে, তখন বেটি বলবে, দেখলা আম্মু, শুধু একটু আইসক্রিম চেয়েছি, তাও বাবা নিয়ে আসেনি! এবার বের হয়ে আসবে সবচেয়ে ভয়াবহ ডায়ালগ। দেখ গিয়ে তোর বাপ কোথায় কি করে রেখেছে!? মনে নেয়, তোর বাপ যে আমার জন্য চুড়ি কিনেছিলো, চুড়ি গুলি আমার হাত দিয়েই ঢুকেনি! কি যেন বলেছিলো? হ্যা মনে পড়েছে, সারাফের মা তোমার জন্য গুলশান থেকে কিনে এনেছি! আজ পর্যন্ত চুড়ি গুলি বদলিয়ে নিয়ে আসতে পারলো না?! পারবে কিভাবে? কিনেছে তো ফুটপাত থেকে! মিথ্যাবাদী! আজও চুড়ি গুলি বদলিয়ে নিয়ে আসতে পারলাম না! প্রায় দুই মাস হয়ে গেলো! কালও পারবো না। দেখি শুক্রবার ট্রাই করবো। আমি সিওর, আমার জ্বর এসেছে। এই পর্যন্ত শতেক খানি হ্যাচ্চো দিয়ে ফেলেছি! একটু পড়েই সারাফের মাকে ফোন দিবো। আজ একটু কালো জিরা ভর্তা করবে? নিঃশ্চয় জ্বর বাধিয়ে বসেছো? তোমাকে সব সময় বলি, সারাফের বাবা একটু দেখে সুনে চলো! তুমি সুনো আমার কথা? তাড়াতাড়ি বাসায় চলে আসো। আজ আমার বেটির খুশি কে দেখে!? আমি হ্যাচ্চো দিবো আর আমার বেটি,১/২/৩/৪ করে গুনতে থাকবে! তবে, আজ আমার কপালে সারাফের মা হাত রাখবেই! কারো/কারো জন্য জ্বর বড় মধুর হয়ে আসে!

ফিরে চল মাটির টানে


ফিরে চল মাটির টানে। এখানে আমরা আমরাইতো।আজ আমি সবার যে ভালবাসা ও সহযোগীতা পেয়েছি তা যেন সবার জন্য অটুট থাকে।আমার বস জিয়া ভাইয়ের ব্যাপারে আমি আর কি বলবো,যা বলার রিপন ভাই পোস্টে বলেছে,এবং সব ভাই বোনেরা সেখানে বসকে তার প্র্যাপ্য সন্মর্ন দেওয়ার চেষ্টা করেছে।

গতকাল রিনি ছোট বোন রাতে ফোন করে খবর নিল ও বলল ভাইয়া বেশী ব্যাস্ত ছিলাম তাই খবরটা সময় মত দেখতে পারি নাই।তারপরও আমার বোনটিকে অভিনন্দন।

আমরা যদি সকলে এই বন্ধন ধরে রাখি তাহলে সেটা আমাদের একটা বিশাল শক্তি।

আমি চাইবো আমরা আমাদের মান অভিমান ভূলে সবাই সবাই কে কাছে টেনে নি।

ডাক্তার রেস্টে থাকতে বলেছে তাই বসে বসে এই পোস্টি দিলাম।

সবাই সবার জন্য দোয়া করি যেন আল্লাহ আমাদের সুস্থ রাখেন আমিন।

এই প্বথিবি টা বড় অদ্ভুত


এই প্বথিবি টা বড় অদ্ভুত,সবাই নিজে কে খুব চালাক ভাবে এবং আমার মনে হয় আসলে চালাক শুধু আমি ই বোকা,এই দুনিয়ার সবাই সবাই কে খুশি রাখতে চাই, সেই টা ও সবভব সব সময় সবার দারা,আমি ভাবি এক আর লিখি আর এক।না আমাকে দিয়ে এই ঘটনা লিখা মনে হয় হবে না, তবে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই সবাই কে আমি বড় বোকা,বেকুব,খারাফ এক জন মানুষ, তাই সবার খাছে অনুরোধ আমাকে ঠগানোর চিন্তা কইরেন না,কারন মাথা খারাফ হলে মানে পাগলামি উঠলে কি করতে পারি মনে হয় আমার নেগটা কালের বন্ধুরা খুব খুব ভাল জানে।

এই লিখা টা কোন কারন ছাড়া ই লিখলাম ইচ্ছে হল তাই,তবে একটা কারন আছে আর তা হলে সুজন যখন রেসাল্ট দিবে তখন কাজে আশবে,ওই ঘুরে ফিরে এক ই কথা স্বার্থ ছাড়া মানুষ কিছু ই করে না,কারো ভাল কাজের প্রসংশা করে না।

আজ সকাল থেকেই কলোনির এক ভিক্ষুকের কথা খুবই মনে পড়ছে


আজ সকাল থেকেই কলোনির এক ভিক্ষুকের কথা খুবই মনে পড়ছে।।জানিনা উনি বেঁচে আছেন কিনা!!তবে বেঁচে থাকার কথা না,,কারন দেশের গড় আয়ু তাই বলে।।

লোকটি ছিলেন বোবা।।শব্দ করে ভিক্ষা চাইতেন।।ছোট বেলায় উনাকে আমি প্রচন্ড ভয় পেতাম।।উনি সচরাচর দুপুর একটা থেকে তিনটার মধ্যে আসতেন।।পড়নে থাকতো লুংগি,,কাটা পাঞ্জাবি,,টুপি এবং একটি লাঠি।।সাথে একটি কাপড়ের ব্যাগ ও থাকতো যেটা কাঁধে বয়ে বেড়াতেন।।থুতনিতে কটা দাঁড়িও ছিল।। উনাকে ভয় পাওয়ার কারন ছিল উনি দেখলেই আমাকে কান মলে দিতেন।।হাতে খাবার থাকলে চেয়ে নিতেন।।গাল টেনে দিতেন।।যা আমার কাছে খুবই বিরক্তিকর এবং ভয়ানক ছিল।।ভয়ানক ছিল তার কারন মা বলতেন উনি নাকি দুষ্ট ছেলেদের ধরে নিয়ে যান।।সাথে যেই থলিটা আছে উটাতে করে।।যা আমি বরাবরই ছিলাম।।আর তাই উনার আওয়াজটা যখনই পেতাম তখনই দৌড়ে বাসায় চলে যেতাম।।

উনার আওয়াজটা ছিল অনেকটা এরকম,,আআআআআওওওওওওওও
আআআআআওওওওওওও
আআআআআআআআআ
আপনাদের কারো কি স্মরণে আছে ব্যাক্তিটির কথা??

Monday, May 16, 2016

দাঁতের ডাক্তারের কাছে আগের চিকিৎসার ফলোআপ এ আসছি


দাঁতের ডাক্তারের কাছে আগের চিকিৎসার ফলোআপ এ আসছি, আসার কথা ছিল আরো ১৫ দিন আগে, তাইরে নাইরে করতে করতে আজ আসলাম। আধা ঘন্টার উপর বইসা আছি ডাক্তার সাব কইল আরো পনেরো মিনিট বসতে হইব। মাবুদে খোদা জানে এই পনেরো মিনিট যে কত মিনিটে শেষ হইব।

বসে বসে ডাক্তারের চেম্বারের রিসিপশনের টিভি তে সুপারম্যান দেখতাছি। ছোট বেলায় খুব মনোযোগ আগ্রহ নিয়া এই সুপারম্যান দেখতাম। আর এখন প্রতিটি দৃশ্যই হাস্যকর লাগছে।

তবে কোটি দর্শকের মত আমার মনের মধ্যে সুপারম্যান ছবিটির ব্যাপারে একটাই প্রশ্ন বা কৌতূহল ঘুরপাক খায় আর তা হচ্ছে, সুপারম্যান প্যান্টের উপর কেন আন্ডারওয়ার পরে তাও আবার লাল রঙ এর।?

দু' বছর আগের কথা


দু' বছর আগের কথা । আরিন সবে নার্সারীতে ভর্তি হয়েছে ।বেশ অনেক দিন ক্লাস করার পর একদিন আরিন আমাকে আক্রমন করে বলল ,আম্মু তুমি আমার নাম পাটায়ছ (নাম change)? টিচার আমাকে আরিন না ডাকি আররাফ ডাকছে (ওর নাম মোঃ আররাফ আরিন) ।আমাকে ঝুনুর আপার ছেলে বলছে ?আমি তো পুত্রের কথা শুনে অনেক্ষণ হাসলাম ।এখন পুত্রধন আমার একটু বড় হয়েছে । এখন সে Wi fi ,games ,share it ,friend নিয়ে busy থাকে ।কয়েক মিনিট পরপর আমার কাছে আসে আদর নিতে । আর আমার মুখের সাথে মুখ ঘষা দিয়ে বলবে ফর্সা নিচ্ছি ।আগে গোসল করানো সময় একটি কথা প্রায়ই বলত আম্মু তুমি আমাকে ডুলি ডুলি ঘুশি ঘুশি ফর্সা করে দাও । পাগল একটা আমার ।আচ্ছা ও যখন বড় হবে তখন এমন থাকবে তো ?আমাকে সব সময় ভাল বাসবে তো ?এখন তো যুগ ডিজিটাল । তাই ভয় লাগে । পুত্রধন আমার না ডিজিটাল হয়ে যায় । খাল পাড়টা যদি এখানে থাকতো তবে আরিনকে খাল পাড় চিনাতাম । বুঝাতে চেষ্টা করতাম ,খাল পাড়টা কি জিনিস ? আমাদের যুগে ডিজিটাল কিছু না থাকলে ও আমরা মানুষ কিন্তু নির্ভেজাল ।

আজ সকালে Farhana Sammi Farhana Sammi একটি পোস্টের মাধ্যমে কার কোন জায়গা প্রিয়


আজ সকালে Farhana Sammi Farhana Sammi একটি পোস্টের মাধ্যমে কার কোন জায়গা প্রিয়, অর্থাৎ সাগর না বন নাকি পাহাড় প্রিয় জানতে চেয়েছে। আমার বরাবরই সাগর খুব প্রিয়। আমার কিছু পোস্টে বিষয়টি উল্লেখও করেছি। তারপরও আজ শাম্মির পোস্ট টি পড়ে সাগরের প্রতি আরো তীব্র আকর্ষণ হচ্ছে। 

আমার ব্যক্তিগত কাজে কিছুদিন ধরেই চিটাগাং যাবো যাবো করছি। সময় করে উঠতে পারছিনা। হয়ত যে কোন সময় যেতে পারি। তখন আশা করি চিটাগাং বাসি ভাইদের সাথে একটি ন্যানো ( মিনিরও ছোট সংস্করণ) আড্ডা হতে পারে। আচ্ছা সেই আড্ডা টি কি পতেঙ্গা বীচে দেওয়া সম্ভব?

প্রশংসা বা তোষামোদ নয়, নিতান্ত কৃতজ্ঞতা বোধ থেকেই এই লিখা


প্রশংসা বা তোষামোদ নয়, নিতান্ত কৃতজ্ঞতা বোধ থেকেই এই লিখা। এর আগেও অনেক বার ঢাকা গিয়েছি অফিস এর কাজে।এতটাই বিরক্তিকর একটা শহর যে কাজ ছাড়া এক মুহূর্ত কাটাতে পারি না। সকালে এম্বেসি থেকে বের হয়ে বরাবরের মতো প্রথমে airport আসি, Anisur Rahman Rezaরেজা ভাইরে কল দেই, ভাই মামুনকে দেখতে যাব, উনি বললেন, তুই আগে আমার কাছে আয়, আমি তোরে মামুনের কাছে নিয়ে যাব। আমরা সবাই জানি মামুন আজ রিলিজ নিবে কিন্তু শুধু ওনার আন্তরিকতার জন্যই বোধয় অলি গলি ঘুরে মামুনের রিলিজ এর আগে ওর সাথে দেখা করতে পারলাম।

উড়া ধুড়া Atiq Csm ভাই, ১২টা থেকে কল দেয়া শুরু করছে, যেখানে থাকি, যত কাজ থাকুক না কেন, দুপুরে ওনার সাথে খেতে হবে। অনেক বুঝাই ভাইরে মানাইছি, ভাই রাস্তার যে অবস্থা অনেক দেরী হবে আপনার ওখানে যেতে আর গরমে খাওয়া দাওয়া ভালোও লাগছে না। মনে করলাম ভাই বোধয় বুঝতে পারছে কিন্তু এক্তু পরে দেখি ওনি নিজেই হাজির গাড়ি নিয়ে, খাওয়া তোরে খাইতেই হবে!!!!!! বিভিন্ন উপাদেয় আইটেম দিয়ে সবাই মিলে খুব মজা করে খেলাম।

আজ অফিসের জোন মিটিং ছিল


আজ অফিসের জোন মিটিং ছিল। আর আমি দেরিতে যাওয়ায় পিচের সিটে বসতে হল। পিছে বসে মিটিং এ যদি মন বসতো।স্কুল জিবনের বাদরামি শুরু করে দিলাম।চেয়ারের নিচে বসে খুজ করে এক জন সহকর্মী র জুতা পাইলাম ফিতা পরা,বাস খুলে গিট বেদে দিলাম। রাবারের মধ্যে কাগজ লাগিয়ে পিঠে মারা,মাথায় টুসি মারা সহ নানা বাদরামি তে মিটিং শেষ হল। শেষে যা করলাম তা হল কবিতা লেখা।একটা মজার কবিতা লেখে ফেললাম।

সবার জন্য সেয়ার করলাম।কমেন্ট চাই

শান্তি নাই, শান্তি নাই,
শান্তির মা খড়ে। 
ও শান্তির মা তো মাইয়ারে,
ফাড়াচুনা আর ঘরে।
রাতের বেলাত ঘুম নো আইয়ে,
দিনে মাথা গরম।
তোর মাইয়ারে খুইজতে খুইজতে,
গিইয়েগুই আর সরম।
সরম ফেলাই খোরচুর খুলি,
রাস্তাত রাস্তাত ঘুরি।
ও শান্তির মা,তোর মাইয়া চা,
গেইয়েগুই আরে ভুলি।

আমি গতকাল পেজে রাসেলকে নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম


আমি গতকাল পেজে রাসেলকে নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম , আজ সকালে পোষ্টটা খুঁজতে গিয়ে দেখি পোষ্টটা নাই অর্থাৎ ডিলেট করে ফেলছে । কোন পোষ্ট বা কমেন্ট একমাত্র এডমিনই ডিলেট করতে পারে । অতচ গত দুইমাস আগে এই পেজের এক বড় ভাই রাসেল, নমি, ও জাবেদকে নিয়ে পোষ্ট দিয়েছিল , সেই পোষ্ট তো ডিলেট হয় নাই । তবে আমার পোষ্টটা কেন ডিলেট করা হলো ?
*আমি তাই এই পেজের এডমিনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চাই !!
*এই পেজের সকল সদস্য কি সমান অধিকার রাখে না ?
*এই পেজে কি অল্প কিছু সংখ্যক সব কিছু লিখতে পারবে , আর অন্যরা তা পারবে না ?
*এই পেজটাকে কি আগের মতো পোষ্ট ও মজার মজার কমেন্টের মাধ্যমে ঝমানো যাবে না ?
আমি এই পেজে সকল সদস্যদের সমান অধিকারের আশা করছি !!!!!!

দু দিন পরপর নন ইস্যু কে ইস্যু করে আজাইরা চিল্লাফাল্লা না করলে বোধ হয় আমাদের ভালো লাগেনা


দু দিন পরপর নন ইস্যু কে ইস্যু করে আজাইরা চিল্লাফাল্লা না করলে বোধ হয় আমাদের ভালো লাগেনা।এই সব ননইস্যুর জন্য সব কিছু কি থেমে গেছে, মাস শেষে কি কারো বেতন বকেয়া পড়েছে নাকি ব্যবসা বাণিজ্য খারাপ যাচ্ছে? এমন একটা অবস্থা সৃষ্টি হইছে মনে হচ্ছে যেন এই ভার্চুয়াল জগত টাই যেন সব। এ জায়গা টায় থাকি কিছু নির্মল আনন্দ লাভের জন্য, কিছু সুখ দু:খ আনন্দ বেদনা আর মজার বা কষ্টের স্মৃতি শেয়ার করার জন্য। এখানে এইসব কেওয়াজ আর ভালো লাগেনা।

ধুর....।

আর সবার প্রতি বিনীত ভাবে হাত জোড় করে অনুরোধ করছি দয়া করে এইসব নন ইস্যু টাইপ পোস্টে আমাকে ট্যাগ করবেননা, প্লিজ।

বুড়ো বোধ হয় হয়েই গেছি


বুড়ো বোধ হয় হয়েই গেছি, প্রায় সময়ই চশমা চোখে রেখেই এদিক সেদিক খুঁজে বেড়াই চশমা কোথায় রেখেছি।

আচ্ছা, আজ থেকে ২৩/২৪ বছর আগে একেকটি বেনসন সিগারেটের দাম কত ছিল? হুম! সম্ভবত পাঁচ টাকা।পাঁচ টাকার মূল্যমান কেমন ছিল? উম! তখন নিউমার্কেট থেকে স্টিল মিল কলোনির বেবি টেক্সি ভাড়া ছিল ৩৫/৪০ টাকা। এখন যা ২০০/২২০ টাকা। এখন যে চালের কেজি ৫০/৫৫ টাকা তখন ছিল তা ১৮/২০ টাকা। হুম! এতেই বুঝা যায় তখন ৫ টাকার ভালো মূল্যমান ছিল।

সেই ২৩/২৪ বছর আগের প্রতিটি পাঁচ টাকা করে মোট দশ টাকা মূল্যের দুটো বেনসন সিগারেট পকেট থেকে নিয়ে কেউ একজন যখন সামনে রাখা গ্লাসের পানিতে চুবিয়ে নষ্ট করে ফেলে তখন সেই দশ টাকার নষ্টের কষ্টের চেয়ে কিসের যেন সুখ আর আনন্দ বেশি পাওয়া গেছিলো ।

তাইতো কাকু বলেছেন " সিগারেট জ্বালাইয়া নষ্ট করার চেয়ে ললনা কর্তৃক পানিরে চুবাইয়া নষ্ট করায় সুখ ও আনন্দ বেশী "।

ধুর! আসলেই বুড়া হই গেছি, লিখতে চাইলাম কি, আর লিখলাম কি?

Sunday, May 15, 2016

আমি এই পেইজ এর সব ভাই ও বোন দের বলছি


আমি এই পেইজ এর সব ভাই ও বোন দের বলছি এইটা কোন ঝগড়া বা রাগ না তোমরা যারা পেইজ এ আছো তারা তোমাদের মত লিখ,কমেন্টস কর,মজা কর কোন সমস্যা নাই,আমি টিঙ্কুর এই পোস্ট দেখে আমি সরাসরি রাসেল এর কাছ থেকে জানতে চাই, কেন বা কি কারনে রাসেল পেইজ এ নাই তাকে কি কেউ এই পেইজ থেকে বের করে দিয়েছে ,যদি এই প্রশ্নের উত্তর হা হয় তা হলে সে কে এবং কেন ব্যাখ্যা লিখ বা বল, আর যদি তা না হয় তা হলে তুমি কেন এই পেইজ থেকে বের হয়ে গেলে কি এমন কারন তা ব্যাখ্যা কর।আমি বেক্তিগত ভাবে তোমার সাথে অনেক কথা বলেছি বা বলি তুমি কোন সময় আমাকে কিছু বলনি আমি তোমাকে প্রথম প্রথম বলেছি কিরে তুই পেইজ এ লিখিস না কেন? তুমি বলেছিলে ভাই নতুন ব্যাংক নিজেকে একটু এডজাস্ট করাইনি তারপর কিন্তু এখন তুমি পেইজ এ নাই কেন এই কারন টা তুমি সরা সরি ব্যাখ্যা কর আমি অন্য কারো কাছ থেকে শুনে কিছু বিশাস করবো না।

বন্ধু জিয়াকে স্যালুট


আমার ধারনা মতে-পৃথিবীর সব ধর্মগ্রন্থেই-‘‘মানবতাকে” উচ্চ স্থানে রাখা হয়েছে। মনুষ্যত্বের হুস যার ভিতরে আছে সেই মানুষ। ছোট বেলায় পড়েছিলাম-‘‘মানুষকে সেবিছে যে জন, সে জন সেবিছে ঈশ্বর”। সিএসএম পেইজের সবাই এত বেশী আন্তরিক যে, মামুনের দুর্ঘটনার কথা নতুন করে কিছু বলার নেই। 

আমার মতে কোন কাজের ভাল-মন্দ সমালোচনা থাকবে, দোষ-গুন বিচার করা হবে তেমনি পশা-পাশি মূল্যায়নও থাকবে। নইলে ব্যক্তি ও সমাজ থেকে ভাল কাজের কোন ফল পাওয়া যাবে না-সমাজে ভাল মানুষ সৃষ্টি হবে না। তাই আমাদের গুণদর্শী হওয়া উচিৎ, দোষদর্শী নয়। ব্যক্তির কর্মগুন ও সৃষ্টিই ব্যক্তিকে বড় করে, মহৎ করে। দোষদর্শী হয়ে কখনও বড় হওয়া যায় না, মহৎ হওয়া যায় না।

ডাক্তার, হসপিটাল এসব ব্যাপারে আমি খুবই নার্ভাস প্রকৃতির মানুষ


ডাক্তার, হসপিটাল এসব ব্যাপারে আমি খুবই নার্ভাস প্রকৃতির মানুষ। এমন অবস্থা যে ফার্মেসী থেকে দু পাতা প্যারাসিটামল আনতে গেলেও আমার কাঁপুনি আসে। বিশেষ করে মামুনের ব্যাপার টির পর থেকে আমার এই নার্ভাসনেস আরো বেড়ে গেছে।

তারপরও অনেকে বলতে পারেন তারিক, মামুন এদের সময় হাসপাতালে আমি কিভাবে গিয়েছি এতো, তখন কি নার্ভাসনেস কাজ করে নাই? আসলে সেখানে গেলে আমার স্টিলার ভাই বোন দের পাওয়া যেত, একটা কলোনির আমেজ পেতাম, ছিল কলোনির ফ্লেভার। সেই আমেজ আর ফ্লেভারের কাছে নার্ভাসননেস আর আসতে পারতোনা।

আজ সকালে শরীর টা খারাপ ছিল, এতোটাই খারাপ যে অফিস যাওয়া বাদ দিয়ে বাসার কাছের এক ক্লিনিকের ইমার্জেন্সি তে চলে যাই। তবে ডাক্তার বলেছেন ভয়ের কিছ নেই। অফিসে আর যাইনি বাসায় বিশ্রামে আছি।

Saturday, May 14, 2016

পরিসংখ্যান রিপোর্টঃ এপ্রিল ২০১৬ (১ এপ্রিল ২০১৬ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০১৬ পর্যন্ত)


অসুস্থতার (পরিবারের প্রায় সবাই অসুস্থ ছিল) কারণে এপ্রিল ২০১৬ এর পরিসংখ্যান রিপোর্টটা প্রকাশ করতে কিছুটা দেরি হয়ে গেল তাই সবার নিকট ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

রেকর্ড রেকর্ড রেকর্ড আবারো রেকর্ড। মার্চ মাসের রেকর্ডটা আবারও ভেঙ্গে গেল। এপ্রিল মাসেও লিখালিখি আর লেখকের পদচারনায় ভরপুর ছিল সি.এস.এম পেজটি। প্রতিদিনই অসংখ্য লিখা, পোস্ট, ছবি, ছড়া, কবিতা এসেছে পেজ টিতে। তাই এই মাসেও অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ হইছে।

যাইহোক এইবার ফলাফল প্রকাশ করি।

# Facebook CSM Colony পেজ এ এপ্রিল ২০১৬ (১ এপ্রিল ২০১৬ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০১৬ পর্যন্ত) ছোট, বড়, মাঝারি, বাংলা, ইংলিশ, বাংলিশ মিলিয়ে এখনো পর্যন্ত সকল ছোট, বড়, মাঝারি ভাই বোনদের মোট লিখার সংখ্যা (অনুছড়া/পরমাণু ছড়া/হঠাৎ ছড়া/কচুর ছড়া/বাথরুম খেলা/অন্যান্য খেলা বাদে) ৩৫০ টি (এভারেজ ১১.৬৭), যা মার্চে ছিল ২৯৩ টি (এভারেজ ৯.৪৫) এবং আমি আবারও বলেছি যা গত ৯ মাসের মধ্যে সর্বাধিক।

# এপ্রিল মাসে সবচেয়ে বেশি লিখা পোস্ট হয়েছে ২ এপ্রিল ২০১৬ (২৭ টি) আর সবচেয়ে কম লিখা পোস্ট হয়েছে ১১ এপ্রিল ২০১৬ (মাত্র ৪ টি)।

# এপ্রিলে মোট লেখকের সংখ্যা ছিল ৬৫ জন, যা মার্চে ছিল ৫৩ জন, সুতরাং লেখকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ১২ জন (২২.৬৪%) আবার মার্চের তুলনায় এপ্রিলে লিখার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৭ টি (১৯.৪৫%) ।

# যদি কারো লিখা ভুলবশত বাদ যায় তাহলে ক্ষমা করবেন এবং আমাকে ট্যাগ করবেন। উল্লেখ্য যে এপ্রিলে লিখার সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পাবার জন্য এই মাসের পরিসংখ্যান করতে গিয়ে আমাকে কিছুটা হিমসিম খেতে হইছে।

• এপ্রিল ২০১৬ তে আতিক ভাইয়ের এর লিখা সবচেয়ে বেশি, উনার সর্বমোট লিখার সংখ্যা ৬৩,
• দ্বিতীয় অবস্থান আছে নিয়াজ মোরশেদ জনি, স্কোরঃ ৩৯, 
• তৃতীয় অবস্থান আছে আসলাম উদ্দিন মামুন ভাই, স্কোরঃ ২৫।

বাহ বেশ বেশঃ এখন এই সি এস এম পেইজ এ যখন ইন করি তখন মাঝে মাঝে মনে হয়


বাহ বেশ বেশঃ এখন এই সি এস এম পেইজ এ যখন ইন করি তখন মাঝে মাঝে মনে হয় এই তো আমাদের সি এস এম কলোনির গর্বিত ভাই ও বোনেরা। যেমন এখন ই দেখলাম সুজন এর এপ্রিল এর রেজাল্ট, মামুন এর ngo করাবে তার জন্য অনেক অনেক ভাই /বোন্দের পোস্ট,একটা মানুষের এর ছেয়ে বেশি কি কোন ভালবাসা দরকার হয়,আমার মনে হয় না,আমি যখন এমন ngo করাতে গেছিলাম তখন আমার ভিতরে যে কেমন লাগছিল বলে বুজাতে পারবো না ,কিন্তু খুব ই সাধারন একটি অপারেশন,তখন আমি ও বুজিনি যেমন এখন মামুন বুজতেছে না, শুধু ২ দিন পা টা কে সোজা করে একই অবস্থায় রাখতে হবে,দোয়া করি মামুন এর ব্লক থাকবে কিন্তু ৫০% বেশি না আল্লাহ যেন আমাদের এই দোয়া কবুল করেন,আমি যা জেনেছি ৩০ এর পর যে কোন মানুষের হার্ট এ ব্লক থাকে কিন্তু % এর উপর নির্ভরশীল ,আল্লাহ সবাই কে ভাল রাখুক।

সি এস এম এর ভাই ও বোনদের মধ্যে এখন অনেক প্রতিযোগিতা চলে যেমন কে কত বেশি পোস্ট করতে পারে


সি এস এম এর ভাই ও বোনদের মধ্যে এখন অনেক প্রতিযোগিতা চলে যেমন কে কত বেশি পোস্ট করতে পারে,কে প্রথম হবে,কে কাকে বেশিই তেল বা ঘী দিবে, যেমন আমাদের ছোট ভাই মামুন সবাই কে তেল দিতে দিতে নিজে হার্ট এর ধাকায় নিজেই এখন হার্ট ফাউন্ডেশন এ চিত হয়ে গেছে,কিন্তু এতো কিছুর পর ও খুব মজা ও ভাল লাগে এ পেইজ এ ডুকলে।

এখন এমন দিন কাল চলছে কোন কাজ নাই, মন ভাল নেই, পকেটে টাকা নেই, কি করবো, কোথায় যাবো,এমন সময় মন বলে চিন্তা কিসের সি এস এম পেইজ আছে না আর এই পেইজ এ এসে মন ,দিল,পকেট বউ, বাচ্চা সব ভুলে যাই,মাঝে মাঝে বন্ধুদের ফোন করলে পাই না আর যখন পাই তখনই শুনি কোথায় ছিলি বলে সি এস এম(ভারচুয়াল), আর যখন এক সাথে কোথাও থাকি তখন ও বন্ধুরা সবাই সি এস এম কলোনি ফেইজ বুক(মোবাইল দিয়ে) ,খুব ভাল ,খুব মজা,খুব আনন্দ,চালিয়ে যাও।

আজ মামুনকে যখন দেখতে গিয়েছিলাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে


আজ মামুনকে যখন দেখতে গিয়েছিলাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে সেখানে রেজা ভাই রিপন ভাইয়ের পাশাপাশি মামুনের স্ত্রী সহ, মামুনের দু বোন এবং আরো দুয়েকজন নিকটাত্মীয় ছিল। মামুনের স্ত্রী আর নিকটাত্মীয় দের কথা বাদ দিলাম, মামুনের দু বোন স্টিলার হয়েও আমার মত এই স্টিলার রত্ন কে চিনতে পারেনি, আমার জন্য ব্যাপারখানি বড়ই আফসোসের বিষয় ছিল। একটা মানুষ কে সবাই চিনতে পারে যদি সে বিখ্যাত বা কুখ্যাত টাইপ কেউ হয়ে থাকে। বুঝা গেল আমি কলোনিতে বিখ্যাত বা কুখ্যাত কোনটাই ছিলাম না। ছিলাম পুরোপুরি ভেজিটেবল ।

একজন ডাক্তার বলতে পারবে, রুগিকে কি চিকিৎসা দিতে হবে


একজন ডাক্তার বলতে পারবে, রুগিকে কি চিকিৎসা দিতে হবে। আমরা অসহায়। আমাদের কে বিশ্বাস রাখতে হবে, ডাক্তার এর উপর। আর আল্লাহর কাছে হাত তুলে বলতে হবে, তুমি আমাদের রোগ থেকে মুক্তি দাও। মামুনের জন্য মনটা খারাপ। অল্প বয়সে একটি ধাক্কা খেলো। আজ দুপুরে, এনজিও গ্রাম করার পর, মামুনের ধমনী তে ব্লক ধরা পরে। ডাক্তারের ভাষ্যমতে, ২টি ব্লক, তাও ১০০%। বাইপাস সার্জারি অথবা স্ট্যান্টিং(রিং) যে কোনো একটি করতে হবে। আমাদের ডাঃ রিমুর কথাটি ছিলো, কাটা ছেড়া করার চেয়ে, স্ট্যান্টিং করা টাই উত্তম। মামুনের বড় ভাই মিতু সহ, আমরা রিমুর কথাকেই গুরুত্ব দিলাম। আল্লাহ চাহেতো ভালোভাবেই মামুনের হার্টে রিং পড়ানো হলো। আল্লাহর রহমতে মামুন এখন নিরাপদ। ১টা মাস বা তারও অধিক মামুন কে পুর্ন বিশ্রাম নিতে হবে। খাদ্য অভ্যাস- এর পরিবর্তন করতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। ইনশাল্লাহ আমাদের মামুন ভালো থাকবে। কাল সম্ভবত মামুন কে, তার কেবিনে দিবে। সবার প্রতি অনুরোধ রইলো, মামুনের কেবিনে খুব একটা লোক জনের, হইচই যেন না হয়। মহান আল্লাহ পাক আমাদের মামুন কে দ্রুত সুস্থ করে তুলুক। আমিন।

মামুনকে দেখতে গিয়েছিলাম আজ


মামুনকে দেখতে গিয়েছিলাম আজ। ও আছে পোস্ট অপারেটিভ রুমে। ওখানে entry restricted. মিতুভাইয়ের বদৌলতে গেলাম মামুনের কাছে। চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছে। মাথায় হাত রাখার সাথে সাথেই চোখ মেলে তাকালো।আমাকে দেখেই স্বভাবসুলভ কথা শুরু করে দিল। "বুবু,কাউরে ডাকো তো, আমার পায়ে এখন যে ব্যান্ডেজটা আছে ওটা খুলে দিতে বল,আমার খুব অস্বস্তি হচ্ছে"। ডাকলাম কর্তব্যরত সিস্টারকে। সে ফাইল এনে দেখে বললো ডাক্তার এসে খুলবে,আরেকটু সহ্য করেন। ওর বেডের ওপর আরেকটু উচু টেবিল এটাচ করা এমনভাবে যেন সে পা নাড়াতে না পারে। কিন্তু কথা থামছে না। আমার হাত ধরে বললো "বুবু,তুমি আসছ,খুব খুশি হইসি"। এরপর রিমু আর মিতু ভাই আসলো। রিমুর কাছে জানতে চাইলাম কেবিনে কবে দিবে। সে বললো কাল। দেখি কাল আবার যেতে চেস্টা করবো। আমার বাসা থেকে অনেক দূর। খারাপ লাগছিল, এই বয়সেই এমন একটা বিষয়। ও বার বার বলছিল আমার এমন অসুখ কেন হলো।এই কেনর তো কোন জবাব নেই। চলে এলাম। কারন ও অনবরত কথা বলেই যাচ্ছে যা তার বারন।
কথা হল পেইজের সকল জিহবা ওয়ালা ভাই ও বোনেরা(আমি সহ), চা পরটা,নলা,মেজবানী,জন্মদিনের কেক কম খাইলে দুনিয়ার কারো ক্ষতি তো হবেই না,বরং তোমাদেরই লাভ বেশি। জিহবা সামাল দাও সবাই। যাহোক,সবাই মিলে মামুনের জন্য দোয়া করি চল।ও সুস্থ হয়ে উঠুক।

বিশ্বাস!!!!!--'অতঃপর ঠকা''


বিশ্বাস!!!!!--'অতঃপর ঠকা''

প্রতিবারই ভাবি এই শেষ,,আর জীবনে কোন দিন কাউকে বিশ্বাস করবো না বা বিশ্বাস করে উপকার করবো না।।আর দশজন যেভাবে চলে বা করে সে ভাবেই চলবো বা করবো।।কিন্তু পারিনা!!!!বরাবরই আমাকে বিশ্বাস করতে হয় এবং ঠকতে হয়।।

যে চাকরি টা করি সেটাকে সবাই খারাপ বা ঘৃণার চোখে দেখে আর তাই বরাবরই আমি নিজের ব্যবহার দিয়ে বা নিজের পকেটের টাকা খরচ করে হলেও উপকার করার চেষ্টা করি।।এই ভেবে যে আমার দ্বারা হলেও যেন তার মনে আমার প্রতি বা আমার পেশার প্রতি একটু সম্মানের সৃষ্টি হয়।।কিন্তু না মানুষ আমাকে দূর্বল ভাবে।।আমার সম্মান টাকে তাঁরা দূর্বলতা ভাবে।।আমার সাথে প্রতারণা করে।।প্রতারণাটা যখন বুঝতে পারি তখন মনে হয় আসলে আমার পেশায় জড়িত অন্য সদস্যরা যা করে তা ঠিকই করে।।

Friday, May 13, 2016

ইস্পাত একাদশ ক্রিকেট ক্লাব


ইস্পাত একাদশ ক্রিকেট ক্লাব। এখানে শেলীর একটা বিশাল ভুমিকা আছে। সাথে যোগ হলো, মোরশেদ, টিটু, মিতু, অপু, মিঠু। এগিয়ে এলো বড় ভায়েরা। কচি ভাই, ইকবাল ভাই, আশীষ ভাই, বাবলা ভাই এবং সাজেদুল ভাই। কি ভাবে করা যায়, একটি ক্রিকেট ক্লাব? তখন আমরা টুকটাক অন্যান্য কলোনির সাথে ক্রিকেট ম্যাচ খেলি। সবাই একমত হলাম, চন্দন চাচাকে, ক্লাবের প্রধান করবো। চন্দন চাচার অত্যাচারে, আমরা মোটামুটি অতিস্ট। যেই ভাবা সেই কাজ। আমি, মোল্লা, শেলী, ইকবাল ভাই, কচিভাই, বাবলা ভাই ও আশীষ ভাই সহ, চাচাকে অনুরোধ করলাম। চাচা প্রথমে বুঝার চেস্টা করলো, আমাদের মতলবটা কি!? চাচা রাজি হয়ে গেলো। শুরু হলো ইস্পাত একাদশের যাত্রা, চন্দন চাচাকে ক্লাব প্রেসিডেন্ট করে। এখন কাজ চাদা তোলা। এগিয়ে এলো জাফর ভাই। বড় অংকের টাকা চাদা তুলে দিলেন। মনে আছে, তখন এরশাদ সাহেবের আমল।

এম পি, ইলেকশন ছিলো। লিয়াকত সাহেবের কাছে চাদার জন্য, উনার হালিশহর বাসায় গিয়েছিলাম। শর্ত একটায় উনার ইলেকশনের জন্য কাজ করতে হবে। জাফর ভাই কাজটি সহজ করে দিয়েছিলো। আমরা শধু উনার লেখালেখির কাজ গুলি করে দিয়েছিলাম, মোক্তার চাচার বাসায়। আমি, মোল্লা, শেলী, অপু,মিতু,মোরশেদ,টিটু, আশিস ভাই, ইকবাল ভাই, সাজেদুল ভাই। আশিস ভাই তখন সরাসরি আওয়ামি রাজনিতির সাথে জড়িত, এবং আমরা কেউ, লিয়াকত সাহেবের রাজনিতির সাথে জড়িত ছিলাম না। শুধু মাত্র ক্লাবের সার্থে, আমরা সবাই মিলে কাজটি করে দিয়েছিলাম। বিনিময়ে এক কাপ চাও আমরা খাইনি। 

আজ সকাল থেকে অনেক বৃষটি হচছিল


আজ সকাল থেকে অনেক বৃষটি হচছিল। বন্যা আপুর প্রোগাম দেখবো বলে ফজরের নামাজের পর আর ঘুমাই নাই বসে ছিলাম কখন সাড়ে আট টা বাজবে আমাদের বন্যা আপাকে দেখবো।এর মাঝে আমার ছেলে আর তার বাবাকেও তুলে দিলাম।আর টিভি দেখতে বসে যখনশুরু হচছেনা দিলাম আপারে ফোন। আপা বলল আমিও বসে আছি দেখার জন্য ঠিক পোনে নয়টায় শুরু হইলো।এতো ভাল লাগছিল আমার জা বলে বুঝানো জাবেনা।আমারছেলে বলে এ খালামনিকে আমি চিনি তো তোমাদের আডডাতে অনেক মজার মজার কথা বলেছে।আমার আপার সব কিছুখুব ভাল লেগেছিল। কথাবলা,ওদের পড়ানোর ষটাইল আর ছাএীদেরও খুব ভাল লেগেছিল।আমি আমার ভাইবোনদর ফোন করে ঘুম থেকে তুলে দেখতে বলেছিলাম।আরও ছুটির দিন আরও বৃষটি।কিনতু আমরা যারা ষটীলার আমরা ঘুমাইতে পারিনি কারন আমাদেরই এক ষটীলার আপুকে সারা দেশ দেখছে,শুনছে। আমার ফিলিংস টা অন্যরকম ছিল তা বলে বুঝানো যাবেনা।আপা আপনাকে ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটা সকাল উপহার দেওয়ায়।ভাল থাকবেন সবাই।

আমার বড় ফুফু


আমার বড় ফুফু।আমার বাবার অনেক আদরের ছোট বোন।আমার খুব প্রিয় একজন মানুষ।আমার তিন ফুফুই আমার অনেক প্রিয়।তবে এ দুনিয়াতে ভাল মানুষের সংখ্যা খুব কম।কিনতু আমার এ ফুফুএতো ভাল আর সহজ সরল তা বলে বুঝানো জাবেনা। কখনও কোনো মানুষকে খারাপ বলতে আমি শুনিনি।সবাই ওনার কাছে একিরকম,সব মানুষ ভাল।কোনো কুটিলতা ওনার কাছে নেই একদম আমার বাবার মত।দুইভাইবোন একিরকম,চেয়ারাও অনেক মিল।কালকে গিয়েছিলাম ফুফুকে দেখতে।খুব ভাল লাগছিল আমাকে অনেক আদর করেন।ওনার অনেক মায়া আমার জন্য।আমাকে খুব ভালবাসেন তা আমি খুব ভালভাবে বুঝি।ওনার সাথে একরাত থাকতে বলেছিল কিনতু আমি পারিনি সংসারের নানা কারনে।ফুফুর বাসা থেকে আসার সময় মনটা অনেক খারাপ লাগছিল কিনতু কিছুই করার নাই।বাস্তবতাটা তো মেনে নিতে হবে।সবাই আমার ফুফুর জন্য দোয়া করবেন।।।।।।

আমি যখন হার্ট ফাউন্ডেশন এ মামুনের কাছে ছিলাম ঠিক তখনই ডিউটি ডাক্তার


আমি যখন হার্ট ফাউন্ডেশন এ মামুনের কাছে ছিলাম ঠিক তখনই ডিউটি ডাক্তার মামুন কে দেখে তার ব্লাড প্রেশার, হার্টবিট সবই নরমাল পেয়েছে। তবে ডাক্তার মামুন কে কমপ্লিট রেস্টে থাকতে বলেছে। কথা বার্তা একেবারে কম বলতে বলেছে, বিশেষ করে মোবাইলে কথা বলতে নিষেধ করেছেন। ডাক্তার আরো বলেছেন, ফেসবুক থেকে দূরে থাকতে হবে, এবং অন্তত আগামী এক মাস এই নিয়ম মেনে চলতে বলেছেন। এ প্রেক্ষিতে আমার মনে হয় মামুইন্যারে আগামী এক মাস ফেসবুক থেকে বাধ্যতামূলক ছুটি দেওয়া যাইতে পারে, ওরে ফেসবুকে দেখা গেলেই শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss