Saturday, October 31, 2015

" কপালের বল !!! "

নতুন নতুন কাঠের বলের খেলা শুরু হয়েছে, মোটামুটি সব জায়গায় হচ্ছে। প্রায় সময় বভিন্ন দল বা কলোনির সাথে ম্যাচ নেয়া হত, কেবলস কলোনির সাথ একবার খেলা নেয়া হল ( হাউজিং কলোনীর পিছনে, সম্ভবত ক্যাবলস কলোনী'ই ছিলো) , খেলা হবে ক্যাবলস এর মাঠে, চরম উৎসাহের সাথে আমরা সবাই গেলাম খেলাতে, আমরা রবিন, ছামির, রিপু, সোহেল, আক্কাস, ছাড়াও আমাদের সাথে আছে , মাসুম ভাই, পল্লব ভাই, আর আবু ভাই ।

খেলা শুরু হতে এখনো কিছু দেরি আছে, দুই দলেরই প্লেয়াররা আসছে, আমরা সবাই বসে আছি, অপেক্ষা করছি, কিন্তু আমাদের ব্যাচের শয়তানের লাঠি আলী আক্কাস স্বপন আমাদের সাথে দর্শক হিসেবে গিয়েছিলো, সে ব্যাট আর বল নিয়ে টুকটুক করছে, এমন সময় আক্কাস আবু ভাইকে ডাক দিয়ে বললো, “ আবু আয় তোকে ক্যাচ প্র্যাকটিস করাই “ বলে আবুর হাতে বল দিলো, আবুও খুশি খুশিতে ক্যাচ প্র্যাকটিস করতে লাগলো, কিন্তু আবুতো আর বুঝে নাই কার হাতে ব্যাট !!!!! হা হা হা, আবু ভাই হালকা করে বল ছুড়ে দিচ্ছে আর আক্কাস হালকা করে এদিক সেদিক মেরে ক্যাচ প্র্যাকটিস করাচ্ছে, হটাত আক্কাসের মাথায় কি ভুত উঠলো কে জানে, আবু হালকা করে আক্কাসের ব্যাটে কাঠের বলটা দিলো, আর আক্কাস ধুম করে মারলো ছক্কা !!!!!

আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা, তোমাদের নিকট দুয়াও চাই, মাপও চাই


আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা, তোমাদের ঢাকায় গিয়া তোমাদের কিছুই দিতে পারি নাই তিনটি বই ছাড়া। ইহার জন্য তোমাদে অনেক দৌড়ানি খাইয়াছি, এমন কি এক ছোট ভাই আমার শরীরের মাংস খুলাইয়া ২৫০ গ্রাম ওজন করিয়া পাইয়াছে এবং আমার কঙ্কালটি কাপড়বিহীন অবস্হায় এক মহিলা ডাক্তারের নিকট বিক্রি করিয়াছে। লজ্জায় আমার কঙ্কাল লুঙ্গি খুঁজিতেছে।যাক ঢাকা হইতে তোমাদের কাছ থেকে কিছুই আনিতে পারি নাই,তবে ডেঙ্গু জ্বর নিয়া আসিয়াছি।বর্তমানে আমি ডেঙ্গু জ্বরে ঢেং ঢেঙ্গাইয়া নাচিতেছি। সারা শরীরে বেদনা। তোমাদের নিকট দুয়াও চাই, মাপও চাই।

সবার জন্য মশার দোয়া

- Masuk Elahi

সবার জন্য মশার দোয়া
ইয়া আইউহাল মশা
তরজমাঃ হে মশা।
লা তা ভ্যান ভ্যান।
তরজমাঃ আমার কানে ভ্যান ভ্যান করিসনা।
এন্দাল করনাইন।
তরজমাঃআমার কানে ক্যান ক্যান করিসনা।
আনা সকচুন গরিবুন।
তরজমাঃআমি গরিব মানুষ,
লায়ে চায়ে মশিরউন।
তরজমাঃআমার কোন মশারি নেই

সব চরিত্র কাল্পনিক (১)


বি: দ্র: এই গল্পের সব চরিত্র এর নাম গ্রুপের মেম্বারদের নামানুসারে যাতে লিখতে সুবিধা হয়।কাউকে বিরক্ত বা অসস্তিতে ফেলার জন্য নয়।

আজ শনিবার।খুব সকালে উঠে শায়লা বাসার সবার জন্য নাস্তা বানাতে উঠল।যদিও তার খুব অসুখ।বুয়াও আসেনি।এমন সময় শায়লার দেবর জিসান আসল ঘুম থেকে উঠে।শায়লাকে একা নাস্তা বানাতে দেখে সেও সাহায্য করতে এগিয়ে এল শায়লা নিষেধ করার পরেও।এমন সময় দরজা খুলে আসলেন জিসানের বড় বোন বন্যা আপা।ভাবিকে সাহায্য করছে দেখে চোখ কপালে তুললেন।

" কি ব্যাপার,শায়লা, সপ্তাহে ছুটির দিনগুলোতে আমার ছোট ভাইটাকে কাজে লাগাই দিছ।"জিসান আগ বাড়িয়ে বলল, "আপা, আমি নিজ থেকেই করছি।" হয়ছে,তোরে আর ওকালতি করতে হবেনা।বন্যা আপা বললেন। মায়ের ঘরে আয়।

সি এস এম টিভি চ্যানেল (২)



ভাবছি চট্রগ্রামে আমাদের সি এস এম টিভি চ্যানেল এর জন্য ব্রাঞ্চ খুলবো , তাই গতকাল রাতে ট্রাকের উপর উঠে চট্রগ্রাম পৌছালাম। চট্রগ্রাম পৌছানোর পরেই রাসেল এর পেট রকেটের মতো ছুটলো । আহ বেচারা ওয়াস রুমের সাথে বন্ধুত্ব করে নিলো

কি আর করা আমাকেই ক্লাস নিতে হবে। জনিরে বুঝাতে হবে কি করে জসিম ভাই কে গুতা দিতে হবে কি করে পুলক ভাই রে পালিস দেয়া লাগবে

হীরা



আলমের মন আজ বেজায় খুশী। আজ সে হাসু ভাইদের সাথে কাজে যাবে। আলমের বয়স তেরো। স্থানীয় ভোলাপুর প্রাইমারী স্কুলে সে ক্লাস ফাইভ পর্যন্ত পড়েছে এরপর অভাবের কারনে স্কুল ছেড়ে দিয়ে বাজারের চা দোকানে চাকরি নিয়েছে। এই চা দোকানে হাসুদের দল আড্ডা দিতে আসে। হাসু, রেজাউল, ইদ্রিস একসাথেই থাকে সবসময়। হাসুই আলম কে জিজ্ঞেস করেছে কাজে যাবে কিনা। আলম এক বাক্যে সায় জানিয়েছে। হাসুদের কাজটা সব অর্থেই নিচু। ওরা সীমান্তের ওপার থেকে ফেন্সিডিল এনে ঢাকায় পাঠায়। এদিকের অনেক বাড়ির আয় উপার্জনের উৎস এই কাজ। সীমান্ত আর ঢাকার রেললাইন কাছাকাছি হওয়ায় এই অঞ্চলে ডাইল ব্যবসা রমরমা। বর্ডার থেকে বস্তা ভরা ফেন্সিডিল ট্রেনে তুলে দিতে পারলেই হলো। ট্রেনে তোলাও খুব সহজ। আগের স্টেশন থেকে আলম ট্রেনে উঠে বসে থাকবে। মাল তোলার জায়গা আসার আগেই সে ট্রেনের হাইড্রোলিক প্রেসারের ভালভ খুলে ব্রেক ফেলে দিবে, জায়গা মতো ট্রেন থেমে যাবে। ট্রেনের গার্ড, ড্রাইভার, পুলিশের সাথেও বন্দোবস্ত করা আছে। ওরা অযথা কিছুক্ষণ ঘুরাঘুরি করে সিগন্যাল পেলে ট্রেন টেনে চলে যাবে।

Friday, October 30, 2015

খাল পাড়



CSM COLONY তে কি কি আছে , চলো আজ আমরা সবাই মিলে স্বপ্নে দেখি ?স্বপ্ন দেখতে দেখতে যদি খাল পাড়ের পানিতে ভেসে যাই তবে তা হবে সবচেয়ে আনন্দের ।কারণ ষ্টিল মিল কলোনির খাল পাড় ছিল আমার সেরা পছন্দের স্হান ।কত সময় যে কাটিয়েছি এই খাল পাড়ে ।খালি ষ্টিল কলোনিতে একটা প্রেম কপালে জুটলো না ।নয়ত গদগদ করে আরো কত লেখা বাইর হইতো ।বাকী টা বাকীর খাতায় থাক ।

আমি খুব দুঃখিত যে এমন একটি পোস্ট দিচ্ছি



(আমি খুব দুঃখিত যে এমন একটি পোস্ট দিচ্ছি। এটি পুরোপুরি ব্যক্তিগত নয় আর কিছুটা পেজ সম্পর্কিত তাই এখানে দেয়া। ব্যাপারটা কয়েকজনের সাথে আমি ফোনে শেয়ার করেছি। আমি চাই এটা আমার কাছের কিছু মানুষ জানুক। ভাঙ্গা মন নিয়ে এটা লিখলাম।)

আজ এই পেজ কেন্দ্রিক সম্মিলনকে কেন্দ্র করে একটা স্টান্টবাজির শিকার হলাম আমি। ব্যাপারটাতে এতোটাই ছোটলোকামি ছিলো যে এখানে লেখা, এখানে আড্ডা দেয়া বা কোনকিছুতে অংশগ্রহন করার ইচ্ছেও চলে গেছে আমার। যে কারনে কয়েকজনকে কথা দিয়েও তারিক ভাইকে দেখতে যেতে পারিনি আজ।

আজকে CSM প্রশংসা দিবস পালন করলে খারাপ হয় না

- Mahabub Rasel


আজকে CSM প্রশংসা দিবস পালন করলে খারাপ হয় না

কারন অনেকেই অবজেকশন দিচ্ছে, আমরা নাকি একজন আরেকজনকে শুধু পচাই, বাঁশ দেই, ইত্যাদি ইত্যাদি এবং ইত্যাদি।

আজকে দেখি কে কার কত প্রশংসা করতে পারে !!!!

আগের দিনগুলোই বোধহয় ভাল ছিল, অনেক ভাল



আজ বিকেলে DMC তে যাওয়ার জন্য রেডী হচ্ছি অমনি আদৃতা আর আজানের (আমার পোলাপাইন) মা, তারিককে দেখতে যাওয়ার জন্য সাথে যেতে চাইলো। নিয়ে গেলাম সাথে করে। ওখানে আগে থেকেই রেজা ভাই, রফিক ভাই, মনির ভাই আর নমি ছিল, খালেদ ভাইতো সবসময়ই আছে। নমি ছেলেটাকে এই প্রথম দেখলাম। ভিশন স্মার্ট আর ভদ্র। চোখে চশমা পড়ে। কিছুক্ষন পর এলো স্টীভ জব এর আপেলের বোন শাহিদা। ওকে আগেই আপেল নাসেরদের ইফতারে দেখেছিলাম। এর মধ্যে তারেকের ব্যাপারে রেজা ভাইয়ের সাথে অনেক কথা হলো। তারেক কয়েকবার বমি করলো, খুব অসুস্থবোধ করছে। 

“ সিনেমা বিডম্বনা “



পকেটে কিছু টাকা জমা হয়েছে, সারাদিন ভাবছিলাম, কি করা যায় ? তার উপরে পকেট গরম থাকলে শান্তিতে থাকার পাবলিক আমি কখনো’ই ছিলাম না। নতুন কোন গানের ক্যাসেটও বের হয় নাই !!! মাথায় ভুত উঠলো সিনেমা দেখতে যাবো !!!!, কিন্তু কখনো একা যাই নাই আমি সিনেমা হলে। একা যাওয়া কি ঠিক হবে ? সাধারনত দল বেধে যেতাম আমরা সিনেমা দেখতে।
যাই হোক টাকা পয়সা হিসাব করে সিনেমা দেখার জন্য বাসে উঠে পড়লাম, উপহার সিনেমা হলে রুবেলের একটা সিনেমা চলছিলো, তখন ফাইটিং সিনেমার জন্য রুবেল মোটামুটি বিখ্যাত ছিলো বলা যায়। অনেক ভিড়, টিকেট কাটার জন্য লাইনে দাড়ালাম, হটাত দেখি মুকুল ভাই ( ভাই ভাই ষ্টোর ) টিকেটের লাইনে দাঁড়ানো !!!

একজন মানুষ মনে হয় শত জনম তপস্যা করলেও তার ভাগ্যে এমন ভাই/বোন/বন্ধু মিলবে কিনা সন্দেহ



ও রে ভাই তোরা আমাকে একটু দম নিতে দে। এ কয়দিন ঢাকা শহরের জামে আর জার্নিতে আমার অবস্থা এক্কেবারে ছেরা-ভেরা।বই নিয়া তোমরা আমার যে পোষ্ট-মর্টাম করলা। তাতে আমার এখন ছালা পিন্দা লুকায়ে থাকা দরকার। কনা (Shahnaz Kona)সহ বেশ কয়েকজন ইনবক্সে এমন হুমকী দেয়া শুরু করলো তাতে মনে হচ্ছিল—সামনে পেলে আমাকে আলু ভর্তা করে ফেলবে।কী করবো আমার কাছে বই ছিল তিনটা।তিন বই দিছি চারজনকে(আতিকের সাথে জাবেদের নামও ঢুকায়ে দিছি—-এ জন্য জাবেদ যে আমাকে কী করে কে জানে)যাক এ সব……..

শিরোনামহীন গল্প



ভার্সিটিতে আমার খুব ভালো ফ্রেন্ড নাম কাইয়ুম। আমরা সব ফ্রেন্ডরা সবার বাসায় গিয়ে কত ভাবে মজা করি লাঞ্চ করি গ্রুপ স্ট্যাডি করি কিন্তু কাইয়ুম কোন দিন তার বাসায় নেয়নি। একবার কথার ছলে বলে ফেললাম।কাইয়ুম কথা ঘুরিয়ে বলে চল তোরে চা খাওয়াই ক্যান্টিনে।কোন ভাবেই সে রাজি হয়না। কাইয়ুম বোন আছে কিন্তু সে তো বাড়িতে থাকে তাহলে কি প্রব্লেম আমাদের নিতে ?যাই হোক নিজ থেকে না যেতে বললে কি করে যাই? এইভাবে দিন শেষ হয় বছর যায়। রেজাল্ট এর সময় ঘনিয়ে এলো । এখন তো রেগুলার আর দেখা হবে না। ফাইনাল রেজাল্ট এর দিন ফ্রেন্ড রা কেন যে জড়ায় ধরে কান্না করছিল এইটা এখন বুঝি। ইচ্ছে করলেই এখন শামিমের কাছে যেতে পারি না কাইয়ুম তো থাকে আরো দূরে,বিপ্লব তো ভুলেই গিয়েছে, শাহিন ও ব্যস্ত। রেজাল্ট এর পর হঠাত করে কাইয়ুম আমাকে এক রকম টেনে তার বাসায় নিয়ে গেলো।কি ছিমছাম গোছানো ঘর। একটা বালিও নেই।সব কিছু কে যেনো পোর্টেট করা। হুট করে একটা ১৩/১৪ বছরের একটা ছেলে এলো? কেমন জানি লাগলো ?

Thursday, October 29, 2015

টলি ভাই



গতকাল সন্ধ্যায় তারিক কে দেখার জন্য হাসপাতালে গিয়েছিলাম। আশা ছিলো সেখানে টলি ভাইয়ের সাথে দেখা হবে এবং দেখা হলে সেটা হত উনার সাথে আমার প্রথম সরাসরি সাক্ষাৎ। কিন্তু ওখানে গিয়ে শুনলাম উনি দুপুরে এসেছিলেন এবং উনার লেখা একটি বই আমার জন্য রেখে গিয়েছেন। বই রেখে যাওয়ার ব্যাপারটি ছিলো আমার জন্য খুবই সারপ্রাইজের। কয়েকজন বড় লেখকের অটোগ্রাফ সহ কিছু বই আমার সংগ্রহে আছে, তা স্বত্তেও টলি ভাইয়ের দেয়া উনার এ বইটি আমার কাছে স্পেশাল।

আমার এত কিছু বলার কারন হচ্ছে ফেসবুকে আমার লেখালেখির শুরুর উতসাহ পেয়েছি টলি ভাইয়ের কাছ থেকে ও ফেসবুকে উনার বিভিন্ন লেখাগুলো পড়ে।

Thanks. Moin Khan টলি ভাই। I m grateful to u.

আমার ভাগ্য সব সময় আমার বিরুদ্ধে সুপ্রসন্ন



আমার ভাগ্য সব সময় আমার বিরুদ্ধে সুপ্রসন্ন। আমি উত্তরে গেলে সে যায় দক্ষিনে আর আমি দক্ষিনে গেলে সে যায় উত্তরে। যে কারনেই হোক ভাগ্য বেচারা (আসল “বেচারা” তো আমি) আমার সাথে চলতে মোটেই পছন্দ করে না। বিভিন্ন জায়গায় আমার সরাসরি “কট” খাওয়ার পিছনেও আনেকটাই এই ভাগ্যেরই অবদান (নিজের দোষ ঢাকার চেষ্টা না)। যেমন আমার সব বন্ধু আমাকে অত্যন্ত ভদ্র ও ভালো ছেলে বলেই জানে। কিন্তু মাঝে মাঝে এমন কিছু করে ফেলি বা করে ফেলতে যাই যা অন্তত আমাকে মানায় না বলে তারা মনে করে।

Wednesday, October 28, 2015

বাহাত্তর চুম্বন



(২০১৩ সালের ১১ জুন বগুড়ার একটি পার্ক থেকে বাহাত্তর জোড়া প্রেমিক প্রেমিকাকে স্থানীয় থানার পুলিশ আটক করে এবং অন্যায়ভাবে বাহাত্তরটি মুচলেকায় স্বাক্ষর নিয়ে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। পরদিন এর প্রতিবাদে একটি কবিতা লিখেছিলাম। যদিও কবিতা দিয়ে কিছু হয়না তবু স্বান্তনা পেয়েছিলাম যে আমি একটি অন্যায় আচরনের প্রতিবাদ করেছি। কবিতাটি একটু ঔদ্ধত্যপূর্ণ। কারো কাছে আপত্তিকর মনে হলে জানাবেন, আমি তুলে নিবো।)
----------------------------------------------------------

বাহাত্তর চুম্বন
------------

আমি বাহাত্তর বার চুম্বন করব
বিপুল জনারণ্যে।
পারলে তুমি ১৪৪ ধারা দাও
চুম্বন থামাতে।

সবার স্বার্থহীন ভালোবাসা অটুট থাকুক



csm এর ষ্টীলার ভাই ও বোনেরা,আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা অভিন্দন সকলের জন্য।এক সময় আমরা যারা csm colony তে বসবাস করতাম আজ যেন বসার মনের রাজ্যে csm Colony বসবাস করছে।কি দারুণ csm colony সাথে ভালোবাসার আদান-প্রদান,ধন্য csm colony ধন্য csm colony বসবাসকারি।আমি বিশ্বাস করি সবকিছুর শেষ আছে,তবে আমাদের পরস্পর এর ভালোবাসায় যে csm colony সৃষ্টি হয়েছে তার শেষ নিয়ে আমার মন প্রশ্ন বিদ্ধ।কারণ,এখানে নিস্বার্থ ভাবে পরস্পরের আন্তরিকতা আমাকে প্রশ্ন বিদ্ধ করেছে।আজ মনের রাজ্যে নতুন csm colony সৃষ্টি স্বার্থপর এই দুনিয়ায় এটা বিরল।
এই স্বার্থহীন ভালোবাসায় csm group কোন দিন ধ্বংস হবার নয়।
সবার স্বার্থহীন ভালোবাসা অটুট থাকুক.....
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।

আমার সুমনা হক



আজকে চান্দু আর টিংকু মিলে আমার মন উদাস করে দিলো। সুমনা হকের কথা মনে করিয়ে দিলো আমাকে। সুমনা হক যে আসলে কে সেটা হয়তো আমিও জানিনা। হয়তো সেই গান গাওয়া পাখি অথবা অন্য কেউ। এসব নিয়ে চলতিপত্র নামে একটা পত্রিকায় একটু লিখেছিলাম ১৯৯৭ সালে। ২৯ ডিসেম্বর ১৯৯৭। লেখাটা মানের দিক থেকে মূল্যহীন তবে ঐতিহাসিক গুরুত্ব কিছুটা হলেও আছে। আর আমার আবেগের পুরো ষোলআনা তো আছেই। দিলাম লেখাটা।
-----------------------------------------------------------

আমার সুমনা হক
-----------------

পিঁপড়ের পাখা গজালে নাকি আগুনে পড়ে, তেমনি ছেলেদের গোঁফ গজালে প্রেমে পড়ে।

Tuesday, October 27, 2015

“ প্রেমে বান্দরের উৎপাত “



আমাদের প্রধান কাজ ছিলো বাঁদরামি করা তাই বাঁদরামির কোন সুযোগ সহজে হাত ছাড়া করতাম না। বাঁদরামি ছাড়া জীবনটা’ই পানসে মনে হত !!! কলোনির জনৈক প্রেমিক যুগলও আমাদের বাঁদরামির হাত থেকে রেহাই পায় নাই !!!

একদিন সন্ধার সময় কলোনির মেইন রাস্তায় হাটা-হাটি করছিলাম। দুই বড় ভাই আমার অপজিট দিক থেকে হেটে হেটে আসছেন, তাদেরকে অতিক্রম করে একটু সামনে গিয়েছি, এমন সময় কানে এলো, একজন এহেম...এহেম... করে ২/৩ বার কাশি দেবার মত সাউন্ড করলেন। কাশি রিয়েল হলে তো বুঝা যায়, এইটা কেমন কাশি !!! আমি পিছনে ফিরে তাদেরকে একনজর দেখে আবার হাটা শুরু করলাম, ব্যাপারটা তেমন আমলে নিলাম না।

আজিজ আর Robin Shafiul রবিনের কথোপকথন



আমাদের ব্যাচের আব্দুল আজিজের নতুন চাকরি হয়েছে, ২/৩ মাস কোন দেখা নেই, একদিন আমরা সবাই আড্ডা দিচ্ছিলাম, তখন আমাদেরকে সুখবরটা শুনানোর জন্য আজিজ হাজীর, তখন আজিজ আর Robin Shafiul রবিনের কথোপকথন,

রবিন...........: কিরে আজিজ কোথায় থাকস, দেখা যায় না কেন?

আজিজ.......: দোস্ত আমার চাকরি হইছে

চাকরিতে জয়েন করছি তাই আসতে পারি নাই।

শ্রদ্ধেয় মরহুম ইউনুস স্যার



শ্রদ্ধেয় মরহুম ইউনুস স্যারের প্রতি গভীর সম্মান জানিয়ে লিখছি,
আমি, বদরূল, রিমান সহ আরো কয়েকজন স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়তাম। ওখানে পড়ার চেয়ে দুষ্টামী করতাম বেশী (সব বান্দর এক সাথে হলে যা হয় আরকি)। স্যার দু লাইনের একটা কবিতা লিখেছিলেন:

”তুমি ক্ষনে ক্ষনে, মৌ বাতায়নে
দোলা দিয়ে যাও মনে-----””

স্যার বদরুল কে অনেকবার বলেছিলেন লাইন দুটিতে সুর তুলে দেয়ার জন্য, বদরুল দিবো দিবো করে আর দেয়নি।
আল্লাহ স্যারকে বেহেশতবাসী করুন।

সব কটা একেকজন রত্ন



আল্লাহ চাইলে কাল তারিক শিফট করবে। খুব মিস করব প্রথমদিন দলবেধে রাস্তার পাশে দাড়িয়ে চা,পান খাওয়া (আরিফ আমাকে পান কিনে দিয়েছিল),এরপর রফিক আসলে পরে সব মিলে স্টারে চা পরটা খেতে যাওয়া,নাজমুল ভাইদের স্টেশনে ড্রপ করা,অনেকের সাথে দেখা হওয়া, রুমে গলা ফাটিয়ে চিতকার করে কথা বলা আর মাঝেমাঝেই attendant দের ঝাড়ি খাওয়া যে আস্তে কথা বলেন। 

Monday, October 26, 2015

আড্ডা ২



পপুলার ডায়গনেষ্টিক সেন্টারে ৬৬০ নাম্বার কেবিনে ষ্টিল মিল কলোনি জন্মেছে , সকালেই রাসেল এস এম এস করে জানালো । ভার্চুয়ালি দেখতে গেলাম তারেক ভাইয়া কে। উনি আমাকে দেখেই হেসে দিলেন । আমি হাসির পাত্র হয়ে যাচ্ছি সবাই আমারে দেখলেই হাসে কেন বুঝতে পারছি না তারেক ভাইয়ার কাছে যেতেই জইন্না এসে বিকট চিৎকার করে উঠলো। নমি ভাইইইইইইইইইইইইইইইই। আরে ভাই রোগি তো আমি না , আমারে চিৎকার করে ডাকার কি হলো ?
আরে তারেক ভাই সুস্থ হয়ে উঠতে শুরু করেছে ষ্টিলাররা বেশি দিন অসুস্থ থাকতে পারে না। জসিম ভাই আসলো ? উনি এসেই শুরু করলো কিরে জইন্যা মরবি কবে ? 

Sunday, October 25, 2015

ভালোবাসা



এক সময় জসিম ভাই আমার টিচার ছিলেন (এখনো জসিম ভাই কে টিচার /গাইড /বড় ভাই মনে করি) অবশ্য সেই কথা আমার নিজেরই তেমন একটা মনে নাই

জসিম ভাই যখন বেচে ছিল ( বিয়ের পরের জীবন ছেলেদের জন্য অনেকটাই মৃত মানুষের মতোই ) তখন কোন এক সময় আমাকে একটা ছেড়া ডায়েরি দিয়ে যান। কাকতালীয় ভাবে সেই ডায়েরি তে লিখা কবিতা গুলোর সাথে আমার জাবেদ ভাই এর লিখা কবিতার অদ্ভুত মিল পেয়ে যাচ্ছি। আজ জাবেদ ভাই & জসিম ভাইয়ার ডায়েরি থেকে নেয়া কবিতা গুলো সবার সাথে শেয়ার করছি ।

“আমি সুস্থ / অসুস্থ / তার ছিড়া !!!!”

- Mahabub Rasel


তারেক ভাইয়ের ম্যাডিকেলের ছবি দেখতে দেখতে এখন এমন অবস্থা হয়ে গেছে, মনে হচ্ছে এইটা আসলে কোন ম্যাডিকেলের ক্যাবিন না, এইটা একটা আড্ডা কক্ষ, সবাই একজন বিশিষ্ট ব্যাক্তির সাথে দেখা করে করে ধন্য হচ্ছেন, তার সাথে দেখা না করলে মান সন্মান আর থাকছে না !!! হা হা হা
আমি সিওর, তারেক ভাই নিজেও ব্যাপারটা দারুন উপভোগ করছেন।

এই বিষয়ের উপরে আমাদের এক ফ্রেন্ডের কথা মনে পড়ে গেলো। গায়ের রঙ বাদামী, বেটে করে, সামগ্রিক ভাবে দেখতে অনেকটা গোলাকার, কলোনিতে হাতে গোনা কয়েকজন বান্দরের মধ্যে সে উল্লেখযোগ্য। তার আচরন, চলাফেরা, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি এবং ইত্যাদি কর্মকান্ডে তার বাবা অস্থির। কোন ভাবেই তাকে বাগে আনা যাচ্ছে না!!! তার সাথে থাকলে তার বাবা মনে করেন আমাদের সাথে থেকে হয়তোবা সে এমন হয়ে যাচ্ছে, আসলে সত্যি কথা বলতে কি তার কর্মকান্ডের কোন কিছু’ই আমাদের সাথে হত না, কারন আমাদের দুষ্টামীর একটা গন্ডী ছিলো, সীমা কখনো’ই অতিক্রম করতাম না। আসলে সে যে আমাদের চেয়েও কয়েক ডিগ্রি উপরের বান্দর ছিলো এইটা তার বাবা সম্ভবত অনুধাবন করতে পারেন নাই। অবশেষে আমরা সবাই তাকে আমাদের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চেষ্টা করলাম, কোন কাজেই তাকে আর ডাকি না, এমনকি খেলাধুলাতেও না । কি দরকার শুধু শুধু কিছু না করেও তার বাবার চোখে খারাপ হবার। কিন্তু তার চোখতো আর ফাকি দেওয়া যায় না, কিভাবে যেন খুঁজে ঠিক’ই আমাদেরকে বের করে ফেলতো !!!

তোমরা সবাই কেমন আছ?

- Farzana Akhter


আজ একসাথে অনেক গুলো post পড়ে, এটাই বুঝেছি, আমি অনেক পিছিয়ে আছি....
I was feeling restless...কোনটা রেখে কোনটা পড়বো....
এই ভেবে অনেক ভালোলাগায় মন ভরে গেলো যে এই আসর এবার জমে উঠেছে.....

আমাকে তোমাদের সাথে রেখো কিন্তু... সময় বের করে কিছু লিখে post করবো এই page এ..তা আর হয়ে ওঠে না...

কিন্তু কাজের ফাঁকে আর মেয়েকে স্কুল থেকে pick করার আগে , যখন ই সুযোগ পাই, CSM এর page এ ছবি আর staus এ চোখ বুলিয়ে 'like' দিতে ভুলে যাই না...

ক্ষমা করো আমায় সিএসএম



নিজেকে খুব অসহায় আর ছোট মনে হচ্ছে, দু দুটি ভাই অসুস্থ হয়ে ঢাকা শহরের দুটি হাসপাতালে, আমি যেতে পারছিনা প্রতিদিন। বড় ভাইদের কথা বাদ দিলাম, ছোট ছোট ভাইয়েরা প্রতিদিন সকাল বিকাল এ হাসপাতাল খেকে ওই হাসপাতাল ছুটাছুটি করছে। নিরু ভাই আমার বাসার কাছের হাসপাতালে ভর্তি অথচ এখনো সেখানে যেতে পারিনি। তারিকের ওখানে যাই দু এক দিন পরপর মেহমানের মত করে , সময় নিয়ে থাকতেও পারিনা। আসলে জীবন, জীবিকা আর সংসারের কাছে একেবারে আষ্ঠেপৃষ্ঠে বাঁধা পরে গেছি।
ক্ষমা করো আমায় সিএসএম।

Saturday, October 24, 2015

প্রতিদিন সন্ধ্যা হলেই



প্রতিদিন সন্ধ্যা হলেই আকুপাকু করে মন কখন তারিকের কাছে যাব,ওর সাথে কথা বলব। কিছু নতুনমুখ দেখি প্রতিদিন,ওটাও একটা আগ্রহ। আমি চলে গেলে ত মেয়েরা স্বাধিন দেশের মহা স্বাধিন হয়ে যায় পড়া বাদ দিয়ে।হাসপাতাল থেকে ফোন আসতে থাকে যাব কিনা। তাই মোটামুটি গুছিয়ে চলে যাই। সব একসাথে থাকলে তারেকের যেন ঈদ লেগে যায়। মুখে যেন খই ফোটে। হাসাহাসি তে মুখটা উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। তারেকটার জন্য একটা মায়া জন্মে গেছে। আগে দেখিনি কোনোদিন এই ছেলেটাকে তা মনেই হয় না। ভাই বোন মনে হয় এমনি। সবারি এমন লাগে জানি। আল্লাহ আমাদের সবার তারেকের প্রতি ভালবাসার প্রতিদান দিন এই দোয়া চাই। ফি আমানিল্লাহ।

হ্যাটস অফ টু সিএসএম কলোনি



আমার ছোটবেলা কিশোরবেলা টা এত রঙ্গিন এত আনন্দদায়ক ছিল যে পরবর্তীতে কলোনি থেকে চলে যাওয়ার পর বাস্তবতার সাথে তাল মেলাতে গিয়ে বার বার হোঁচট খেয়েছি।এই কারনেই কলেজের শেষ সময়টাতে গিয়ে মাত্র দুইজনের সাথে বন্ধুত্ব হয়েছে।আর সেই বন্ধুত্ব আজো অটুট।। একা একা কি দুর্বিষহ দিন যে আমি কাটিয়েছি কলেজে।কলোনির সব বন্ধুরা সিটি কলেজ,চট্টগ্রাম কলেজ বা মহসিন কলেজে।আমি একা কমার্স কলেজে।আজো চলতে ফিরতে অনেকের সাথেই আমার ঘনিষ্ঠতা হয় কিন্তু বন্ধুত্ব সহজে হয়না।আমার ইচ্ছাও করেনা খুব একটা।

আহা সেই দিনগুলি.....


শিপনের আম্মা আমাকে অনেক পছন্দ করতেন। C-3 তে থাকতে ওদের বাসার পিছনের দরজা দিয়ে ঢুকে সামনের দরজা দিয়ে বের হতাম। তিন জেনারেশনের তিন ভাইয়ের সাথেই আমার গলাগলি ছিল। আমরা হালিশহর আসার পরও চাচী সবাইকে নিয়ে আমাদের বাসায় আসছিলেন। ডালিমের একটা কথা খুব মনে পরে। ডালিম বাথরুমের জানালার উপর যে সানশেড ছিল তাতে দাড়িয়ে " বাঁচকে রেহনা রে বাবা বাঁচকে রেহনা রে...." গানটা নাচতে নাচতে গাইত। আর আমি পাশের সানশেডের উপর নাচতাম। 

ছাত্র হিসেবে কখনোই ভাল ছিলামনা



ছাত্র হিসেবে কখনোই ভাল ছিলামনা। এস.এস.সি পাস করার পর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া সত্ত্বেও সিটি কলেজে ভর্তি হতে পারলামনা। বাবার ইচ্ছায়, মনের বিরদ্ধে শাহীন কলেজে ভর্তি হতে হবে। শাহীন কলেজের বাঁধাধরা নিয়ম আমার পছন্দ ছিলনা। বন্ধু হিসেবে স্টীল মিল থেকে পেলাম স্কুলে পড়াকালীন সময়ে যাকে অপছন্দ করতাম সেই নিরুকে। দুজনে সাইকেল চালিয়ে কলেজে যেতাম। আমার সব বন্ধুরা উত্তর দিকে যেতো, আমরা দু’জন দক্ষিণে। আস্তে আস্তে নিরুর সাথে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হতে শুরু করল। আমাদের ক্লাসের ৩০ জন স্টুডেন্ট-দের মধ্যে নিরু কিছুটা ব্যতিক্রমী গুনের অধিকারী ছিল। ও আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট এর শাহীন কলেজের অধিনায়ক ছিল। 

কোরবান ভাই



আজ Shajib Kumer Dey দা'র পোস্টে কোরবান ভাই এর ছবি দেখে কিছুটা নস্টালজিক হয়ে পড়লাম। কিছু একটা লিখতে ইচ্ছা হল কিন্তু লিখতে পারলাম না তাই ২০১৪ এর বিশ্বকাপ ফুটবলের সময়ের একটি লেখা দিয়ে দিলাম। লেখাটিতে অল্প হলেও কোরবান ভাই এর প্রসঙ্গ আছে।
-----------------------------------------------------------------

চারদিকে ফুটবলের ঝড় শুরু হয়ে গেছে। পতাকাওয়ালার কাঁধে, বাড়ির ছাদে, গাড়ির বনেটে এরই মধ্যে পতাকা লেগে গেছে। বুঝাই যাচ্ছে আগামী কিছুদিন ক্রিকেট নির্বাসিত হবে। অথচ মনে পড়ে আমার ছোটবেলায় ফুটবলই ছিল খেলার রাজা। সেকি উন্মাদনা ছিল ফুটবল নিয়ে। তখন স্পেনিশ লীগ, ইতালিয়ান লীগ নিয়ে খোঁজ নেয়ার উপায় ছিলনা। মানুষ দেশের প্রিমিয়ার লীগের আবাহনী মোহামেডানের খেলা দেখেই মহাখুশি। আসলাম কতদূর থেকে হেড দিয়ে গোল করেছে এটা নিয়ে আলোচনার অন্ত ছিলনা ছেলে বুড়োর। আবাহনী মোহামেডানের খেলাতে মারামারি ছিল স্বাভাবিক ঘটনা। 

ইদানিং সবার হইছে কি



ইদানিং সবার হইছে কি !! এক এক জনে এমন এমন ষ্টাটাস দিচ্ছে---পড়ার পর বুক ফাইট্ট্যা—চোউখ ভাইঙ্গা কান্দা আসে।আইজ দেখলাম রেজাও এ দলে যোগ দিয়ে ইংরেজিতে দু:খের প্যরাগ্রাফ লিখে দিছে।আবেগে সবার অবস্থা ছেরাভেরা।
ঐ এখন কী ইমোশনাল হওয়ার সময় ??আমাদের প্রথম টারগেট তারিকের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা। সেটা আল্লাহর রহমতে প্রথম ধাপেরটুকু হয়েছে। এতো বড় একটা সাফল্য সিএসএম কলোনীর ভাই/বোনেরা মিলেমিশে করে ফললো কোথায় সবাই একটু হাসবে তা না করে এক একজন কান্দাকাটি-রান্দাবাড়ি করে নতুন /পুরানা কী সব নিয়া ইমোশন খাই বসি রইছে !!!! এখন থেকে যে ইমোশনাল পোষ্ট দিবে তার পিছনে আফ্রিকান তিমি লাগায়া দিমু………………….

আমাদের নিরু ভাই



আবার সকলের জন্য পোষ্ট করলাম:

মিটিং এ আমার আসার কথা ছিলো সবার শেষে, কিনতু আমি এসে দেখি কেহ নাই। কি আর করা চিন্তা করলাম টাকা খরচ না করে সময় যখন পেলাম গাড়ীটা ঝাড়মুচ করি। ঝাড়মুছের জন্য যখন সকল হাতিয়ার নিয়ে রেডি তখনি দেখলাম এককালের আমাদের নায়ক, আমাদের আইডল বড় ভাই সময়ের কাছে অসহায় নিষপ্রান দেহটাকে ঠেলতে ঠেলতে আমার দিকে এগিয়ে নিয়ে আসছে। আমাদের নিরু ভাই। কি দুদ্রান্ত প্রতাপ ছিলো ওনার। পলিটিকস করতেন, আমারা মারবেল খেলার সময় ওনাকে দেখলে নিমিষে ওধাও হয়ে যেতাম। যথেষ্ট হেন্ডসাম ছিলেন, আর আজকে তার শরীরে পাচটি ব্লক।

আড্ডা



সেই দুপুর দুইটাতে বাসা থেকে বেড় হলাম। বুবুর সাথে দেখা হবে একটু বেশি এক্সাইটেড ছিলাম। আতিক ভাই ফোন করল।
কিরে হারামজাদা আজ কে যদি অফিসের দোহাই দেস তোরে কইলাম ঢাকা শহর থেকে বাহির কইরা দিমু। তোরে ঢাকা থেকে বাহির করে দিলে চিটাগাং এর সবাই কাইট্টালাইবো ?
জ্বি ভাইয়া , আমি অলরেডি বাসা থেকে বেড় হয়ে গেছি?
এত তাড়াতাড়ি বাহির হইছোস কেন ? নাকি ঘর থেকে বেড় করে দিছে ?আরে হারামজাদা এত তাড়াতাড়ি বেড় হইছিস তোরে লাঞ্চ করাইবো কে ? মাগনা পাইলে তোরা আবার আলকাতরাও চাবাইয়া খাস ?
ভাই আমি ভেজিটেরিয়ান
বাচাইলি, তোর ভাবিরে কমু কিছু ঘাস কাইটা আনতে ?
ঘাস দিয়ে স্যান্ডউইচ বানায় আনতে বইলেন

Friday, October 23, 2015

আমি,আপেল আর নাসের



আজ গিয়েছিলাম তারিকের ওখানে। আজো কিছু নতুনমুখ দেখলাম। সামির আব্বা আম্মা এসেছিলেন আজ। খুব ভাল লাগলো বাবা মা পর্যায়ের মানুষ জন দেখে। দেখা হল শুভ আর তার বউয়ের সাথে,এসেছিল ম্যাথিউ,কাজি(বিয়ে পড়ায় না),মনির আর যথারীতি রফিক,জাবেদ,আপেল আর নাসের। প্রায় নয়টা অব্দি ছিলাম। খুব ভাল লাগলো। আজ গাড়ি ছিল না সাথে,একবার ভেবেছিলাম যাবোনা। কিন্তু আমার একটা মেডিসিন শেষ হয়ে গেছে যা পাওয়া যায় শুধুমাত্র আনোয়ার খানে। যেতেই হবে ওদিকে তাই ভাবলাম তারিকের কাছে বসবো পরে মেডিসিন কিনে ফিরবো।তারিকের ওখান থেকে সবশেষে বের হলাম আমি,আপেল আর নাসের। 

Grand Get Together (ছোট ভাই হিসেবে কিছু কথা বলি, যদি কিছু মনে না করেন)



আমি ছোট ভাই হিসেবে কিছু কথা বলি, যদি কিছু মনে না করেন,

১) আমাদের বহু আকাঙ্খিত Grand Get Together কলোনির মধ্যে কি করা সম্ভব কিনা তা স্ব-শরীরে গিয়ে বড় ভাইরা যদি খবর নেন, তাহলে সবার মধ্য থেকে কনফিউশনটা দূর হবে, কারন অনেকে কলোনিতে হলে ভালো হয় বলে মতামত দিচ্ছে। আসল সিটিউশন সবার জানা থাকলে কারো মধ্যে আর দোমনা থাকবে না। ( যদিও আমারও সন্দেহ আছে, কলোনিতে সুন্দর করে আয়োজন করা যাবে কিনা? কারন কলোনির কোন কিছুই এখন আমাদের কারো হাতে নেই, সেই পরিবেশও নেই)

২) কলোনিতে যদি করা সম্ভব না হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা বিকল্প ভালো জায়গায় আমাদের Grand Get Together এর আয়োজন করবো, সে ক্ষেত্রে আমরা Grand Get Together এর এক ফাকে, সবাই মিলে দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে, বর্তমান KEPZ কতৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে কলোনি সফরে যাব। ৩/৪ ঘন্টা সময় কাটাবো একসাথে, আড্ডা দিব। এ ছাড়াও যেখানেই যাই না কেন, সে জন্য অবশ্য গাড়ীর ব্যাবস্থা থাকবে।

(ফায়ার) ওভেন=(হ্যান্ড) ফ্রেস এর আড্ডার কিছু অংশ—



(ফায়ার) ওভেন=(হ্যান্ড) ফ্রেস এর আড্ডার কিছু অংশ—

জাম্বুরা ম্যানঃ এরে কফিক,আরে তো দুপুরে কেউ মুখে তুলি খাবার দেয় নো, খিদায় নাড়িভুরি হজম হই যাইয়ের। হেতারা তো এখোনো কিছু খাইতে দেয়নো,আইতো হুদা মুখে বইসা আছি। এরই বুজান টিনের চালে জামবুরা জিগা ঢেল মাইরছিলাম,হিগা লগে করি আইনছেননি,থাকইলে দেন হিগা চিবাই।
কফিকঃ ক্যাম সারইছে্,‌ম্যানি ব্যাগ তো ভুলে ফেলি আইছি।আপা, থালা বাসন ম্যাইজবার অভ্যাস আছেনি,টিয়া পুইসা দিতে না পাইরলে হেতারা আঙ্গো দি থালা বাসন মাজাইবো...
ক্যাইল্যাঃ ভাগ্য ভাল,আর জামাই এর– বাসায় থালা বাসন মাইজবার প্রাক্টিস আছে,আর কোনো চিন্তা নাই।ফুটু তুইলবার সময় আই ভাবিরর হাতের দিকে রেণী রইছি- অম্মা- থালা বাসন মাজি হেতের পেইছ এর থেকে হাতকে পকপকা দিয়া যায়।

ভাবছিলাম এগুলো কখনও লিখবোনা



ভাবছিলাম এগুলো কখনও লিখবোনা, কিন্তু মনের দু:খে, কষ্টে, হতাশায়,রাগে লিখছি। আমাদের এ গ্রুপে প্রায় সাড়ে পাচশ মেম্বার। তার মধ্যে প্রায় ৪০/৫০ জন নূন্যতম লাইকের মাধ্যমে হলেও এক্টিভ থাকে। বেশিরভাগ ই চুপচাপ। তাতেও কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সমস্যা হয়, যখন দেখি আমাদের কলোনির অনেকে এখন বিত্তশালী হয়ে উঠেছে, তাদের টাইম লাইনে নতুন গাড়ির ছবি পোষ্ট করে, বিত্তশালী বন্ধু বান্ধবিদের নিয়ে উদ্ভট ভংগীমায় সেল্ফি দেয়, ঢাকায় দু তিনটি ফ্লাটের মালিক। তারা আবার এ গ্রুপের মেম্বার, কিন্তু ভারচুয়াল বা প্রাক্টিকাল কোন এক্টিভিটি নেই। কলোনি তে কে কিভাবে চলেছে কিছুই ভুলি নাই। আমি তাদের কাছে কোন আর্থিক বা মানসিক সাহায্য চাইনা। শুধু তারা যেন শিকড় না ভুলে।

আল্লাহর রহমতে আমাদের এক্টিভ ভাই বোনদের সহায়তায় ই আমরা এখন অনেক স্বয়ংসম্পূর্ণ। জাস্ট এই সব বড় বড় লোক দের মন মানসিকতা উল্লেখ করলাম। কাউকে কোন ব্যাক্তিগত আঘাত দেওয়ার জন্য নয়।

আমি কিছু কথা শেয়ার করলাম সকলের মতামতকে অত্যন্ত শ্রদ্দার সহিত সামনে রেখে



আসসালামুআলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমি কিছু কথা শেয়ার করলাম সকলের মতামতকে অত্যন্ত শ্রদ্দার সহিত সামনে রেখে। আশা করি আমার কথা গুলুর মিনিং পজিটিভলি নিবেন। আমরা এখানে যারা আছি আমরা সবাই স্বয়ং সম্পূর্ণ। তাই আলহামদুলিল্লাহ আমাদের এই পেজ টাও স্বয়ং সম্পূর্ণ আনন্দে, আহ্লাদে। আমি মনে করি একটা দেশ চালাতে যেমন সকলের সরাসরি অংশ গ্রহন করা লাগে না তেমনি আমাদের পেজ টাও। বর্তমান সময়টাতে আমাদের পেজ এ খুবই সুবাতাস বহিতেছে সো যেভাবে যাচ্ছে যাইতে দেন। আমরা সবাই এখন সব limition পিছনে ফেলে Grand get together এর চিন্তায় খোস মেজাজে আছি...। ইভেন আমি নিজেও চিন্তায় আছি কিভাবে আমার অংশগ্রহন নিশ্চিত করা যায়, যদিও অনেক অনিচ্ছিত ব্যাপারটা। তাই আমার আকুল আবেদন থাকবে ছোট বড় সকলের কাছে কোন পোস্ট দেয়ার আগে একটু চিন্তা করা দরকার, অন্যদের motive যেন বিঘ্নিত না হয়। আশা করি সকলে বুজবেন ব্যাপারটা। ধন্যবাদ। Anisur Rahman

তারিকের latest update বলা



প্রতিদিন মেডিকেল থেকে ফিরে আমার প্রাত্যহিক রুটিন হচ্ছে বাবা-মা'র সামনে বসে ১০/১৫ মিনিট সময় নিয়ে তারিকের latest update বলা। অনেকদিন ধরেই মেডিকেলে যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে থাকা বাবা মাকে আজ বাধ্য হয়েই মেডিকেলে নিয়ে গেলাম।

তারিককে এই অবস্থায় দেখে দুজনেই ভিশন অবাক হলো (যদিও আগে কখনও ওকে দেখেনি)। আর এতোজন ছেলে মেয়ে তুল্য ষ্টীলারদের এক সাথে দেখে অবাক এবং খুশীর পরিমানটা যেন আরো বেড়ে গেল। ফিরে আসার সময় বাধ্য হয়েই সবাইকে (রফিক ভাই, মনির ভাই, বাবু ভাই, বড়াপা, ম্যাথিউ, কাজী, শুভ ও শুভ'র বৌ, জাবেদ, আপেল, নাছের) বাবার উপদেশাবলী গিলতে হলো, ধন্যবাদ জানাল পুরো CSM টিমকে তারিকের জন্য সবাইকে এগিয়ে আসার জন্য আর মা তার স্মৃতির ভান্ডার থেকে সবার উদ্দেশ্যে ফেলে আসা স্টীল মিলের সেইসব দিনগুলোর মোড়ক উন্মোচন করলো।

একই এলাকার দুই ভাই



উৎসর্গ:-আতিকcsm//একই এলাকার দুই ভাই।।একই স্কুলে লেখা-পড়া করেছিল।।সিনিয়র ভাই/93ব্যাচ,,জুনিয়র ভাই/96ব্যাচ।।ভাগ্য ক্রমে দুই ভাইয়েরই সেনাবাহিনীতে চাকরি হয়।।যোগ্যতার বলে সিনিয়রের চাকরি হয় সাধারণ সৈনিকে আর জুনিয়রের চাকরি হয় কমিশনার হিসেবে।।তো দীর্ঘ অনেক বছর পর হঠাৎ দুই ভাইয়ের মাঝে দেখা।।সিনিয়র ভাই জুনিয়র ভাইকে দেখে এতটাই আবেগে আপ্লুত হয়ে ছিল যে,,ডিপার্টমেন্টের রুল রেগুলেশন ভূলে গিয়ে জুনিয়র ভাইকে বললো,,তুই কেমন আছোছ।।তখন জুনিয়র ভাইয়ের পাশে থাকা বডিগার্ড এবং ড্রাইভার তাজ্জব হয়ে তাকে বেয়াদব বলে আখ্যায়িত করে এবং তাকে সরাতে এগিয়ে আসে।।ঠিক তখন জুনিয়র ভাই,,তাঁর দেহরক্ষী দের পথে বাধা দেয়।।জুনিয়র ভাই তখন সিনিয়রের প্রতি সম্মান জানিয়ে,সিনিয়রের আবেগের সাথে একাত্বতা প্রকাশ করে বুকে টেনে নিল এবং দেহরক্ষীদের অতীতের পুরো ঘটনা খুলে বললো।।

" কলোনি ও ড্রেন"



"কিগো আন্নেরা বেকে মিলি একলগে কোনাই গেছেন ?"

আজকে একটা ঐতিহাসিক ছবির পোষ্ট-মটেম করবো আমরা, ছবিটির বিষয় বস্তু হল , " কলোনি ও ড্রেন"

এই ঐতিহাসিক ছবিটির মধ্যে সবাই আমাদের কলোনির কয়েকজন সুদর্শন বালককে দেখতে পাচ্ছি, তারা ছবি তোলার জন্য অনেক প্রিপারেশন নিয়ে এসেছিলেন, তা তাদের পায়ে জাম্প কেডস/ পেগাসাস/ পাওয়ার কেডস দেখে, আর পরনে সবচেয়ে প্রিয় পোষাকটা দেখেই বুঝা যাচ্ছে। তার উপরে তখনতো আর মোবাইলে ছবি তোলা হত না, রিল (নেগেটিভ) সিস্টেম ক্যামেরা ছিলো, ছবি তুলতে হলে অনেক আয়োজন করতে হত, কারন এক রিলে সর্বোচ্চ ৩৬ টা ছবি তোলা যেত, তাই প্রতিটা ক্লিক'ই ছিলো মুল্যবান।

চাইব একটু আদর ভালোবাসা আন্তরিকতা



সকালে যখন আজকের দিনের প্রথম পোষ্টটি দিচ্ছিলাম তখন বউ বলল, েকেনো আমি মানুষকে খোটা দিয়ে লিখছি, কেনো মানুষের সাথে শত্রুতা সৃষ্টি করছি। তারে আমি কি করে বুঝাই এটা কাউকে আঘাত বা শত্রুতার জন্য নয়, এটা পুরো সিএসএম এর আবেগ। তবে আমি শুধু েনেতিবাচক দিক টিই দেখিয়েছি, এখানে আমাদের ইতিবাচক দিকটিই বেশী।

যে বন্ধু টি খুব অল্প বেতনে চাকরী করে নিজের সংসার চালাতে হিমশিম খায়, সে যখন আমাদের মহৎ উদ্যোগে শরীক হওয়ার জন্য আরেক জনের কাছ থেকে একটি হাজার টাকা ধার নেয় ,তখন দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ধনী মনে হয় সেই বন্ধুকে।

কলোনি র আড্ডা র ভেন্যু কি হবে



আজকে গেলাম নিরু ভাইয়ের অফিসে।csm কলোনি র আড্ডা র ভেন্যু কি হবে।আমি এর আগে কোনদিন যাইনি।পুলক ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করলাম।উনি সবকিছু বলে দিলেন।ওখানে যাওয়ার সাথে সাথে পুলক ভাই,টিনকু ভাইয়ের আন্তরিক অভ্য রথনা।মন ভরে গেল।সাথে সাজু ভাই।মনে হল অনেকদিনের চেনা।আত্মার আত্নীয়।সবাই যাবার পর আমাকে কি সাইজে দেখছিলেন সে কথা।বিব্রতকর পরিস্থিতি। শওগাত ভাই কথা বলেন কম,শুনেন বেশি কিন্তু যা বলেন কনক্রিট। নাজমুল ভাই অনেক গুছিয়ে কথা বলেন।যুক্তি দিয়ে তবে চাপিয়ে দেন না কোন কিছু।

Thursday, October 22, 2015

“ কলোনী ও কান্না - ২“


.
আমি বড় হবার পর কখন কেঁদেছি মনে করতে পারি না, কখনো কারো জানাযায় গেলে চোখের কোনায় পানি অটোমেটিক চলে আসে তা ভিন্ন কথা, কিন্তু এ ছাড়া বড় হবার পর কষ্ট করলেও, কখনো কান্না করার দরকার হয়েছে বলে মনে পড়ে না। বরং কলোনিতে যখন ছিলাম বিভিন্ন এবাদতের রাতে মসজিদে মোনাজাতের সময় অনেক চেষ্টা করতাম, চোখে একটু পানি আনার জন্য কিন্তু পানি তো আসতো’ই না, বরং অন্য মুরুব্বীদের বিভিন্ন ভঙ্গীতে কান্না দেখে আমরা বান্দরগুলা হাসা-হাসি করতাম আর গবেষণা করতাম !!!! হা হা হা

আমি ও আমার লক্ষবিচ্যুত উচ্চাকাক্ষা



জীবনের শত চড়াই উৎরাই পেরিয়ে আল্লাহ্র অশেষ মেহেরবানীতে কিছুটা স্বস্তিদায়ক স্থির জীবন অতিবাহিত করছি। ১৯৬৮ সালে আমাদের প্রথম বাসা বড় মাঠের ওয়াল এর সাথে ই-টাইপ এর দ্বিতীয় বিল্ডিংটিতে। দুই-তিন বছর পর আমরা হোসেন আহম্মদ পাড়া মস্জিদের লাগোয়া ডি-টাইপের যে বিল্ডিংটি আছে তার সি-ইউনিটে দোতলায় বাসা পাই। কিছুদিন পর আমরা ১৯৭৩ বা ৭৪ সালে সি/১০/এ তে নিচতলার বাসায় চলে আসি। এর পর ৭৬ সালে বাসা পরিবর্তন করে চলে আসি সি/৯/সি এর দোতলায়। যা ছিল কলোনিতে ঢোকার গেইটের সাথে লাগোয়া। যেখানে কেটে যায় আমার জীবনের ১৮টি বছর। যার সাথে মিশে আছে আমার আনন্দ বেদনার অনেক স্মৃতি।

চরম মাথা ব্যাথা



চরম মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম থেকে জেগে উঠলাম। এনিয়ে চারদিন চলছে লাগাতার। উপায় না দেখে আবার গেলাম ডাঃ এর কাছে।
ডাঃ- ভালো করে দেখলো, হুম... তো কি কাজ করা হয়?
মি- শিপিং কোম্পানী, সারাক্ষন email পড়ি আর reply দেয়। নয়টা থেকে পাচঁটা কি ছয়টা পর্যন্ত এইভাবে চলে। ডকুমেনট রেডি করা আরো বিভিন্ন ধরনের টেবিল work প্রায় থাকে।

বেকিং নিউজ



২০/১০/২০১৫ রোজ মঙ্গলবার রাত ৮ঘটিকায় নাজমুল ভাই ও জসিম ভাই আমার সাথে মিলিত হয়েছেন এবং সন্মানিত দুই বড় ভাই অনুরোধ করেছেন, ওনাদের বিরুদ্ধে আমার দেওয়া অভিযোগ টি তুলে/উঠিয়ে নিতে। ওনারা আমাকে কথা দিয়েছেন -- এবারের মিশন আমার বন্দু জাবেদকে নিয়ে। জসিম ভাই বললেন - জাবেদের কেমন মেয়ে পছন্দ। আমি যতটুকু যানি বা বলার সবটুকুই উনাদের সাথে শেয়ার করলাম। সর্বশেষ নাজমুল ভাই আমাকে বললেন -- আমি জাবেদর ব্যাপারটা মথায় নিলাম প্রয়োজনবোধে আমার শালিকাকে দিবো। ওনাদের কথার উপর আমার আস্তা আছে এবং আশা করছি আগামী ৩/৪ মাসের মধ্যে আমরা জাবেদের বিয়ের অনুষ্ঠান দেখবো । আপনাদের সবার ওনাদের উপর আস্তা আছে কিনা জানাবেন -----

আমার বন্ধু আসিফের ছেলে আনাস



আমার বন্ধু আসিফের ছেলে আনাস। আসিফ ই আমার একমাত্র বন্ধু যার সাথে আমার ১৯৯০ থেকে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ। প্রায় ২ বছর আগে ওর ওয়াইফ এর ব্লাড লাগছিল। আমি শুনেই ভোরবেলা দৌড় দিয়েছিলাম যেহেতু আমার ব্লাড গ্রুপ আর ওর ওয়াইফ এর ব্লাড গ্রুপ একই। কয়েকদিন আগে আমার ওয়াইফ এর ব্লাড দরকার ছিল কি আযব কাছে পেলাম আমার এই বন্ধু টাকেই।
আজ আমাকে প্রথম দেখাতেই ওর ছেলে আমাকে জাপ্টে ধরে জরিয়ে ধরলো। মনে হয় যেন অনেক আগে থেকেই চেনে। আসিফ বলল এই কাজ টা ওর ছেলে কারো সাথেই করেনা।

রাত এখন ২.২০



কিছুদিন ধরে খুব চিন্তা করতে ছিলাম -------
এই পেজ ঘুরে ঘুরে বেশি রাত জাগা একদম উচিৎ না । এই অভ্যাস ছাড়তে হবে।

তাই ছেড়ে দিলাম।

ইয়ে ঐ চিন্তাই ছেড়ে দিলাম । tongue emoticon tongue emoticon

Don’t want to survive
Want to live

Want to see more heavenly faces
Want to see more writing from their abstract satiric thoughts

Which can very decisively assist the page to meet its desired goal. !!!!!!!!!

Wednesday, October 21, 2015

“সিক্স মিলিয়ন ডলার ম্যান” (তারেক)



আমাদের স্টীলার- আমাদের সবার স্বপ্নের নায়ক- “সিক্স মিলিয়ন ডলার ম্যান” (তারেক) এর উদ্দেশ্যে-
কিশোর বয়সে আমার স্বপ্নের নায়ক ছিলো-“সিক্স মিলিয়ন ডলার ম্যান”। তার স্লো মশান পদ্ধতিতে সে অনেক অসম্ভব কে সম্ভব করে ফেলতো। আমার বিভিন্ন চুরির ঘটনায় আমি (স্লো মশান পদ্ধতির বিশ্বাস) ব্যবহার করে কামিয়াব হইয়াছি।

আমার বিশ্বাস প্রায় 517 জন স্টীলার এর দোয়া ও সহযোগীতায়-আমাদের ছোট ভাই তারেক সিক্স মিলিয়ন ডলার ম্যান কে ও ছাড়িয়ে যাবে।

মানুষ সামাজিক জীব, সমাজ ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। পারে না বলেই বন কেটে হয় বসত। ধীরে ধীরে গড়ে উঠে সমাজ। সুখে দুঃখে, বিপদ আপদে এক অন্যের সাথী হয়। সুখের অনুভূতি অন্যের কাছে প্রকাশ করার মধ্যেই আনন্দ। তা না হলে হাজার সুখেও সুখ হয় না। দামী দামী শাড়ী, গহনায় নারীদেহের সৌন্দর্য বৃদ্ধি যত না হয়, তার চেয়ে অনেক বেশি হয় বিত্তের বিজ্ঞপ্তি। ঐশ্বর্য শুধু থাকলেই হয় না- তা যদি অপরে না দেখলো, তাহলে সুখ কোথায়...?

Tuesday, October 20, 2015

আমি গাট্টি বোচকা বাইন্তেয়াছি


রাসেইল্যার সাথে (পোলাপাইন রে নাম ভেংগাইয়া না ডাকলে ভালো লাগেনা) কিছুক্ষণ আগে টেলি সংলাপ হলো। মাশাল্লাহ! গলার ভয়েস যেন ভয়েস অব আমেরিকা, হারামজাদার কথা বাতা' পুরা টক শো ষ্টাইলের। ফেব্রুয়ারি মাসের আমাদের চট্টগ্রামের সম্ভ্যাব্য আড্ডা নিয়ে বেচারার অনেক পরিকল্পনা রয়েছে।
রাসেল আমাকে ডিসেম্বর /জানুয়ারি মাসের দিকে আবুধাবি দাওয়াত দিছে (কৌশলে আমিই দাওয়াত আদায় করছি)।
ভালোই লাগছে Masudul Hasan আমন্ত্রণ জানাচ্ছে সুইডেন যাওয়ার জন্য আর রাসেল আবুধাবির জন্য। নিজেরে তো পুরা পররাষ্ট্র মন্ত্রীর মত লাগছে।

তবে রাসিল্যা সুইডেনের ভিসা হয়ত পামুনা, তোর দুবাইর ভিসা যেন মিস ন হয়। আমি গাট্টি বোচকা বাইন্তেয়াছি।

পুনঃমিলনি বিষয়ক


গতকাল রেজা ভাইয়ের একটি পোস্ট দেখলাম পুনঃমিলনি বিষয়ক।।দেখে অত্যন্ত আনন্দিত হলাম।।রেজা ভাই,আতিক ভাই,পুলক ভাই,চাদ বুবু,কমু ভাই,টিনকু ভাই,জসিম ভাই,শাহিন ভাই,রাসেল ভাই সহ যারা এই পেজটিকে টিকেয়ে রাখতে প্রানান্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত তাদের অভিনন্দন।।তারিক ভাই ইস্যুতে সকলের আন্তরিকতা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়।।আল্লাহ আমাদের সহায় হোক,আমিন।।আজ শাহিন ভাইয়ের সাথে আমার অনেকহ্মন আলাপ হল পুনর্মিলনি বিষয়ে।।আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি অনুষ্ঠান হতে হবে আমাদের প্রানপ্রিয় বিদ্যালয় প্রাংগনে।।সিএসএম এর একমাত্র জিবন্ত কিংবদন্তি এই বিদ্যালয়।।এটি ব্যাতিত আমাদের আর কোন স্থান আমাদের আবেগের সাথে সংগতি পুরন নয়।।আশা করি সবাই অতিত স্মৃতি এবং আমাদের আবেগকে মুল্যায়ন করবেন।।ভুল হলে হ্মমা সুন্দর ভাবে দেখবেন।।সবাইকে আমার পহ্ম থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও সালাম জানাচ্ছি।।

একটা সুষ্ট বিচারের দাবি নিয়ে এসেছি

- Tinku


আমি বিব্রত এবং নিরাপত্তা হীনতায় আছি। জাবেদের বিবাহ্ নিয়ে আমার আগ্রহটা একটু বেশী কারণ সে আমার খুব ভাল বন্দু। ঐ অতি আগ্রহের কারণে আমাকে দুই বড় ভাই রিতিমত হুমকী দিয়েছে। সেই দুই সন্মানিত বড় ভাইরা হলেন - জসিম ভাই ও নাজমুল ভাই। আমি বুঝে উঠতে পারছি না জাবেদকে আয়বুড়ো বানিয়ে জসিম ভাইয়ের লাভ কি? নাজমুল ভাই তার শালিকাকেও দিবে না। জাবেদের বিয়ে নিয়েও কথা বলতে দিবে না।
আমি প্রধানমন্ত্রী এবং শিশু ও নারী মন্ত্রীদয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করছি এবং এর সুষ্ট বিচারের দাবি করছি।

( বি: দ্র: কুমু ভাইয়ের সাথে এক মত প্রকাশ করে, যে কোন দিন অনশনের ডাক দেওয়া হতে পারে)

এক আকাশের নিচে ছিলাম

- Javed

কলোনি নিয়ে দুটা লাইন লেখলাম কয়েকদিন আগে। গীটারটা হাতে ছিলো। এমনিতেই গুনগুন করছিলাম। শেষে একটু সুরের মতো হলো। কিন্তু আমার গলা অতি নিকৃষ্ট ধরনের। গানের কোরাসটা আমার গলায় আসছিলোই না। বিরক্ত হয়ে ফেলে রাখলাম। আজ ভাবলাম দিয়েই দেই। কি আর হবে। আমরা আমরাই তো। কোরাসের অংশটা বাগে আনতে না পেরে গোজামিল দিয়ে শেষ করেছি। আশা করি আবেগের ঢাকনি দিয়ে গানের মান কে চাপা দেয়া যাবে।
লিরিকটাও দিয়ে দিলাম। গানে লিরিক ভালো বুঝা যায় না।

বুঝলাম না সবার কি কষা নাকি!!!!



বুঝলাম না সবার কি কষা নাকি!!!!
সবাই ইসুপ গুল আর পেঁপে খাওয়াতে বিজি নাকি!!!!:)
পেজ এ সদস্য সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৫৩৮
প্রতি পোস্ট এ পছন্দ পড়ে গড়ে ৩০ থেকে ৪০।
কেন ভাইয়ারা?!?!? আপারা আপনাদের বিয়োগ দিয়ে বলছিনা

আচ্ছা বাদ দেন।

অন্যান্য সি. এস. এম. পেজ এর বড় ভাই আপাদের পাশাপাশি
পপুলার হসপিটালের ৬৬০ নং কেবিন এ আমার উপস্থিতি ও জানি্যে আসলাম।

কিছু পাওয়া আর কিছু চাওয়া



প্রচন্ড অনিচ্ছা সত্ত্বেও ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে আমার প্রিয় মাতৃভূমি ছেড়ে অজানা এক দেশ ইউরোপ এর শান্তপ্রিয় নোবেল এর দেশ সুইডেনে পাড়ি জমিয়েছিলাম উচ্চশিক্ষা নিয়ে দেশের জন্য কিছু করব এই আশায়। তার আগে আমার ক্যারিয়ার এর সবচেয়ে ভাল চাকরিটি ছেড়ে দিয়ে আসা লেগেছিল। এখনো মিস করি আমার ক্যারিয়ার সেরা সেই টেলিকমিনিকেশন এর জবটি কে। কত জেলায় না গিয়েছিলাম এই জব এর কারনে, কত মজাই না ছিল সেই সময়।

কেমন যেন সব গা সওয়া হয়ে গিয়েছে


কেমন যেন সব গা সওয়া হয়ে গিয়েছে, মনে হচ্ছে যেন এটাই হওয়ার কথা,এটাই স্বাভাবিক। অপু ভাইয়ের সাথে ১৭ বছর পর আজ দেখা হলো অথচ কোন বাড়তি উচ্ছাস নেই জাস্ট কোলাকুলি, রাজনের (মরহুম সাহ আলম কাকার ছেলে) সাথে কত বছর পর দেখা তার কোন হিসেব নেই, তার সাথেও সেই কোলাকুলি। কিছুক্ষন হাল্কা কথা বারতা, খুন্সুটি। সিএসএম এর আরো কয়েকজন ছিলো আজ সন্ধায় আমার সাথে, আমাদের ভাবসাব এমন, যেন মনে হচ্ছে আড্ডা মেরে একটু পর কলোনির যার যার বাসায় ফিরে যাবো।
Mahabub Rashel আজ একটি কমেন্টসে আমাকে সফল উদ্যেক্তা বলেছে। আমি সফল উদ্যেক্তা কিনা জানিনা তবে এই গ্রুপ চালু হওয়ার আগে কলোনি নিয়ে স্মৃতিচারনা মুলক এলোমেলো লিখা গুলো সফল, অই লিখা গুলো থেকেই আমি সবাইকে আবার কাছে পেয়েছি।

Monday, October 19, 2015

গন্তব্য "পপুলার হাসপাতাল"



শাদা বুনো হাসের পাখনায় ভড় করে গাংচিল আর উড়ন্ত চিলের পথনির্দেশনায় সাগর নদী খাল বিল পাহার পর্বত ঘাস ফুল পার হয়ে যখন পেলাম গন্তব্য এর দেখা তথখনে দুপুর যায় যায়, এ কি দেখি চারিদিক থেকে পিপিলিকার মতন মানুষ আর মানুষ এর আনাগুনা।
একজন কে ঘিরে দাড়িয়ে থাকা বসে থাকা বুড়া মিয়া জুয়ান মিয়া মুঠা বাবু পাতলা দিদিজান বুবুজান চাদসুলনা আর নাম না যানা কত সুন্দরী আর সুন্দর মানুষ গুলু যাদের বুকে গভির ভালবাসা আর মনে মনবল সুন্দর কিছু একটা করার।
কথা হল দেখা হল কিন্ত কেউ চিনলা।

কিছু একটা টের পেলাম,,
তুমরাও কি পেলে????

"কল্পনা"

- Jahed Tipu


তারাতারি ঘুমাতে হবে,কারন সকালে জি,ই,সি কনবেন্সনে যেতে হবে,সব csm বড় ভাই, ছোটভাই,বুবু,আপা,বন্ধু সবাই আসছে,,,খুব মজা হভে,আডডা হবে খুব,,,,হঠাত কানে এল 'বাংলা হাওয়ার তরে,মাটির পৃথীবি নিবু নিবু করে,অরে অরে হাওয়া থাম নারে,বন্ধু আসছে বহুদিন পরে,,,কেমন জানি করে উঠল মন টা। গান চলছে,,,অদিক দিয়ে বাচ্চারা সবাই এক সাথে খেলছে,,,,এখানে আইস্ক্রিম এর জোন আছে,ফুস্কাও আছে,দুপুরে খাবার মেনু ctg অতিজ্জ মেজবান,,,,বিকেলে বড় ভাইদের মুখের বানি,,বুবু,আপাদের পারপরমেন্স,,etc. স ন্ধাই লাকি কুপন,মানে ভাগ্য পরিক্ষা,,,,রাতে মুরগি পলাও,,,যাক বাবা ১ম প্রাইজ টা নিয়ে বাসাই নিয়ে আসলাম, কি খুশিখুশি।।।।।।। তারেখ ভাই সবাইরে যা নাচাইছে না,,,,,(মাজে মাজে লেখ তে মন চাই,তাই!!!!!!!!!

অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে


আমাদের বন্ধু সুমন আগামীকাল সৌদি আরব চলে যাবে তাই আজ সন্ধ্যায় অফিস শেষ করে সুমনের বাসায় গেলাম দেখা করতে। সেখানে গিয়ে চাচা খালাম্মা অর্থাৎ আতিকের আব্বা আম্মার সাথে দেখা হলো। অনেক বছর পর উনাদের দেখলাম। খুব ভাল লাগলো। কত আন্তরিক। সবার কথা মনে আছে। খালাম্মার সাথে ফেইসবুক নিয়ে কথা হলো। বুঝা গেল উনি সব খবর রাখেন। শায়লা উনাকে সব আপটেড দেন। আমরা কি কমেন্টস করি, কে কোন ভাষায় লিখি উনি সব জানেন। উনি বলেছেন চান্দ বুবু নাকি নোয়াখাইল্যা ভাষায় লেখেন। আমি বললাম চান্দ বুবু হচ্ছে জগতের বুবু। উনি এক পিস। শুনে আরো ভালো লাগলো তারিকের কি অবস্থা, তারিকের সাথে কে কখন দেখা করতে গেলো সব খবর উনি রাখেন। জাবেদের বিয়ে কথা হলো। জাবেদ নাকি বিয়ে করতে চাচ্ছে না। খালাম্মা বললো আমরা সবাই মিলে কি জাবেদকে জোর করে বিয়া করাতে পারবো না?

আসুন আমাদের যদি মুরব্বিদের কথা মেনে চলি তাহলে জাবেদ, নমিকে বিয়েতে রাজি করাই। ওরা যদি রাজি না হয় তাহলে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে। কি বলেন সবাই??

শিরোনামহীন



জাহাঙ্গির দেশে এসে প্রতিবার কিছু রুটিন ওয়ার্ক করে। আজো তাই করলো। ফোন করে কিরে...... কেমন আছোস ? মামা দেশে আসলাম ,অনেক টায়ার্ড, পরে কথা বলি । লাইন কেটে যাবে । তারপর দুই দিন কোন টু শব্দ থাকবে না। ফোন করলেও রিসিভ করবে না । তারপর দুই তিন দিন পর ফোন করে সব ফ্রেন্ডের ছয় মাসের আমলনামা করায় গন্ডায় নিবে । তিন দিন পর ফোন করে বলল আমি ঢাকা আসছি তুই ১১ টার সময় কলেজ গেট থাকবি, আমি তোকে ব্যাগ দিয়ে বনানি যাবো। আমি সময় মতো রাস্তায় হাজির হই।
জাহাঙ্গির সময় মতো কলেজ গেট চলে আসে, বাস থেকে নেমে কিরে মামা কেমন আছোস বলে জড়ায় ধরলো। আর তো ছাড়ে না। অনেক টা আমাদের রেজা ভাই আর জাবেদ ভাইয়ার মতো। ক্যামেরা কাট না বলা পর্যন্ত ছাড়বে না ।

সাবধান হতে হবে নয়ত ভাইদের সংসারে আগুন লাগার সমুহ সম্ভাবনা



গতকাল জসিম ভাইয়ের সাথে মেসেঞ্জার এ কথা হচ্ছিল,শাহিন ভাইয়ের নাম্বার চাইলাম। আজ সকালে দেখি উনি ইনবক্সে দিয়েছেন।ভেবেছিলাম সন্ধ্যায় ফোন করব,কিন্তু পারলাম না,স্কুলে একটা অফ টাইমে শাহিন ভাইকে ফোন দিলাম। উনি ধরার পর বল্লাম আসসালামু আলাইকুম, আমি চাদ সুলতানা ওরফে বুবু। দরাজ গলার হাসি। খুব ভাল লাগলো। মেলা কথাই হল। শেষে বিদায় নেবার পালা। আমি বল্লাম পরে কথা হবে আর সময় করে ভাবিদের সাথে কথা বলব।বলেই নিজে হেসে ফেল্লাম,তা সংক্রামিত হল শাহিন ভাইয়ের মাঝেও। আসলে আমরা দুস্টামি করতে করতে এখন এসব মুখের বুলি হয়ে যাচ্ছে। সাবধান হতে হবে নয়ত ভাইদের সংসারে আগুন লাগার সমুহ সম্ভাবনা।

ছোট হলেও আমার কাজলা বুবু



CSM পেজ এর প্রথম দিকে আতিকের একটা কমেন্টস এ বুবু আর রফিকের একটা ঝগড়ার বিসদ বিবরন পড়ে বন্যা সম্পর্কে একটু অন্য রকম ধারনা ছিল, যার প্রতিফলন হিসাবে আগে বিভিন্ন কমেন্টস করার সময় আমি বুবুকে এরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতাম,তারপর একটু স্বাভাবিক হয়েছিলাম কিন্তু পুরাপুরি না,জসিম নাজমুল ঢাকা যাওয়ার পর দৃষ্টি ভংগি পুরাপুরি চেন্জ, আজকের ফনোলাপ তা তো লা জবাব , মনে হয় নাই কোন দিন কথা বলি নাই বা দেখি নাই, আরে বোন হতে কি এক মা এক বাবা লাগে ? বোন সেই হয় যার মন বিশাল, আমার মেঝ বোন দুই বছর আগে মারা গিয়ে পাঁচ বোন থেকে একটা জীবিত বোনের সংখ্যা কমে গিয়েছিল, আজ হতে আমার পাঁচ জীবিত বোন রইল
( আমার মেঝ বোনটাও ৮৮ ব্যাচ)
যুগ যুগ জিও বুবু

কিছু টাইটেল। ভুল হলে মার্জনা করবেন।

- Ishrat Jahan Shaila


কিছু টাইটেল। ভুল হলে মার্জনা করবেন।

রেজাভাই -বটবৃক্ষ
জসিমভাই -আপোষহীন প্রেমিক
নাজমুলভাই -ঈঝগ এর আবিষ্কারক
শাহিনভাই-ভালোবাসার কাঙ্গাল
নিরুভাই -নিংরেজি শিক্ষক
চাঁদ সুলতানা বুবু-অলরাওন্ডার
আহসানুল তারিক ভাই-ফাইটার
পুলক ভাই-মোবাইল কারিগর
নমি ভাই-ছুপারুস্তম
তাস্কিন-কলোনির একমাত্র মডেল
মাহবুব রাসেলভাই- কলোনির ফল সংগ্রহকারী।
নিয়াজ মোর্শেদ-সক্রেটিস
সামি ভাই-হা হা হা
নজরুল টিংকু ভাই-খাদ্য প্রেমিক।
কমর উদ্দিন কমু ভাই-নীরব ঘাতক।

অনেকতো এন্টারটেইন করলাম CSM কে


অনেকতো এন্টারটেইন করলাম CSM কে, কিন্তু কয়েকদিন ধরে নিজেকে খুজেই পাচ্ছিলাম না

অনেক ঝুকি থাকা স্বত্বেও First Gulf Bank থেকে রিজাইন দেওয়ার পর হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি, টেনশন কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি? পেজে কি লিখবো, মাথা'ইতো কাজ করছিলো না !!!!
কারন U.A.E তে Bangladeshi Nationality Visa বন্ধ ।

আমার কালকের ঘোর কাটছেনা


এই লেখাটা আমার গতকাল দেয়া উচিত ছিল,কিন্তু আজ অব্দি আমার কালকের ঘোর কাটছেনা। সেকি উত্তেজনা সকাল থেকে, তারেক আসবে,ওকে দেখব,সাথে নতুনমুখ গুলার সাথে পরিচয় হবে। পরিচয় ত হয়েই আছে,সামনাসামনি দেখব। পুলকরা আসলো কিনা জানার জন্য ওকে ফোন দিলাম,ও জানালো ওরা রেজা ভাইয়ের অফিসে।কথা বল্লাম নাজমুল ভাই,জসিম ভাইয়ের সাথে।
রেজা ভাই বল্লেন এক ঘন্টার মাঝে রনির বাসায় যেতে। সৌভাগ্যক্রমে কাল আমার হেল্পার আসেন নি,তাই এক ঘন্টার জায়গায় দুই ঘন্টা লাগলো যেতে,কিন্তু আমি যাবার আগেই তারেক চলে আসায় তখন আর কারো সাথে দেখা হয়নি। খেয়েই বাসায় ছুটলাম,পপুলার এ যাব। দিন কয়েক আগে তারেকের সাথে কথা হয়েছিল,বলেছিলাম কাবাব রুটি খাওয়াবো। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছা ভিন্ন,কিছুতেই ওর অব্দি নেয়া গেল না কাবাব। আমি সবার জন্যই নিয়েছিলাম, সবাই যেভাবে কাড়াকাড়ি করে খেল তাতে যে আনন্দ পেলাম তার মুল্য অসিম। 

রিপন ভাই কি দরকার ছিলো


নিউমার্কেট মোড়ে আমি আর রানা বাসায় ফিরার জন্য বাসের জন্য দাঁড়িয়ে আছি, বাস আসলো উঠলাম দেখি আমাদের Ripon Akhtaruzzaman ভাই ও ওই বাসে উঠেছেন, আমি তো হেভি খুশি কারন আমাদের বাস ভাড়া দেওয়া লাগবেনা, (আমাদের কলোনির অলিখিত নিয়ম ছিলো পবলিক ট্রান্সপোর্ট এ সিনিয়ররা জুনিয়ার দের ভাড়া পরিশোধ করবে) যাক আজকের এক বেলার সিগারেটের পয়সা ম্যানেজ হইছে। 

Abbu


2011 ta j reunion ta hoachilo tokhon Ami thakta pari ni...khub miss korachilam .shobar pic r post gulo dakha Mon ta khub khrp lagachilo....abar reunion hola In sha Allah thakbo.Anisur Rahman vaiyar post a dakha khub khushu lagcha.Koto din CSM mukh gulo dakhi na.Amar abbu mara jawar 1 shoptha aga shopno dakhachilo,abbur naki abr steel mills a chakri hoica....abbu naki shopna colony thaka ghura ashcilo.Abbu jokhon kotha ta amader bolchilo tokhon buk vangga kostar jonno golar awaj ta vari hoa dui chokha pani chola ashchilo.Kotota vlo basha thakla muttur aga manushar atta ghuar asha tar prio jaigai.majha majha amio shopno dakhi colonyta hata barachii...koto porichito mukh.Tokhon shudhu abbur kothai mona pora ....

Sunday, October 18, 2015

ঢাকায় গিয়েছিলাম তারিককে ভালবাসা জানাতে


ঢাকায় গিয়েছিলাম তারিককে ভালবাসা জানাতে। আমি, জসিম ভাই, পুলক এবং টিপু। রাতের ট্রেন। এমনিতেই আমার জার্নিতে ঘুম হয়না। তার উপর রাতভর জসিম ভাইয়ের মজার মজার কথা। কমলাপুর পৌঁছানোর আগে বন্ধু রিপনকে ফোন দেওয়ার কথা ছিল। অথচ উল্টো ৫.৩০ থেকে সেই আমাদের ফোন দিয়ে জেনে নিচ্ছিল আমরা কতদূর। যাই হোক সকালে কমলাপুর পৌঁছে বন্ধু রিপন আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। 

রিপনকে বললাম, বাইরে নাস্তা করে তোর বাসায় যাই। ও ভীষন রেগে বলল, তোর ভাবী চিতল পিঠা বানিয়ে রেখেছে। গেলাম রিপনের বাসায়। গরুর মাংস দিয়ে চিতল পিঠা খেলাম আমরা। তারপর সবাই ফ্রেশ হয়ে নিলাম। ভাবী খুব চাপাচাপি করল খিঁচুড়ী খেয়ে যাওয়ার জন। সময় কম, রেজা ভাই অপেক্ষা করছে বলে সবাই রেজা ভাইয়ের অফিসের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। রেজা ভাইতো, ভালবাসার ঢালি নিয়ে বসে থাকেন। 

এতো ভালোবাসা,এতো আবেগ শুধু সিএসএম এ সম্ভব


এতো ভালোবাসা,এতো আবেগ শুধু সিএসএম এ সম্ভব। কলোনিতে একসাথে থাকা স্বত্তেও বন্যা আপা, রনি আপার সাথে কাল প্রথম সরাসরি কথা হলো। বাবু ভাইয়ের সাথে ১৭ বছর পর দেখা, আবেগে আমাকে জড়িয়ে ধরা। বিকেলে হাসপাতালে তারিক কে দেখা, তাকে দেখলাম ১৮ বছর পর, আর সাথে বুড়া মিয়া কে ও দেখলাম। আসলে গতকালের এই আবেগ ভালোবাসা আমার পক্ষে কখনই লিখে বর্ণনা করা সম্ভব নয়।

Batch : 1982

- Moin Khan

১৯৮২ ব্যাচের আর্ট/কলা বিভাগের (Banana section!!) আমরা ১১জনের গুনবতী-গুনধরদের গ্রুপ।বসা ডানদিক থেকে তহমিনা,তারপরের জনের নাম মনে নেই,বীনা,সাহেদা(আনোয়ার স্যারের মেয়ে),ফিরোজা এবং ওর নামও ভুলে গেছি। দাঁড়ানো--ডান দিক থেকে বাপ্পি,বাবুল(এক সময়ের টিভি নাটকের নায়ক),হারুন,বখতিয়ার এবং আমি। এর মধ্যে হারুন এবং বখতিয়ার আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। (আল্লাহ্ তাদের উত্তম পুরস্কারে ভূষিত করুন)

My dear brothers and sisters


Pulok, and others...
My dear brothers and sisters
Regarding Ahsanul Tarique, I need some direct contact no from you guys who are there beside tariq all the time. I need to know the details of hospital address n Kebin no, tariq is admitted there. When the treatment will start. Please send me the details.

টুকরো কথা



পুলক জানালো তারা রওনা দিয়েছে। আমি এর পনের মিনিট পর অফিস থেকে বের হলাম। পপুলার হসপিটাল আমার অফিস থেকে বিশ মিনিটের পথ। রিকশা নিয়ে গ্রীনরোডে ঢুকে দেখি বিশাল জ্যাম। ল্যাব এইডের সামনে যখন পৌঁছলাম তখন সাড়ে তিনটা বাজে। এরপর হেঁটে গিয়ে সায়েন্সল্যাবের ফুট ওভারব্রিজ পার হয়ে আড়ঙের সামনে দাঁড়িয়ে আবার পুলককে ফোনে ধরলাম। সে জানালো তারা পপুলারে বসে আছে। গিয়ে দেখি পুলক গেটের বাইরে দাঁড়িয়ে আছে আর ভিতরে চেয়ারে বসে আছে নাজমুল ভাই আর রেজা ভাই। রেজা ভাই আমাকে জড়িয়ে ধরলো।

বুড়া মিয়া


আমরা সবাই আজ তারিক কে নিয়ে ব্যাস্ত ছিলাম এবং এটাই ছিলো স্বাভাবিক। এরই ফাকে একজন রয়ে গেল সবার আড়ালে, সে হচ্ছে আমার বন্ধু, দশ টি বছরের স্কুল জীবনের খুবই কাছের সহপাঠী বাবু, যাকে সবাই বুড়া মিয়া নামেই অধিক চিনে, সে তারিকের বড় ভাই।তারিকের চিকিৎসা কালীন সময়ে সে তারিকের সাথেই থাকবে। বুড়া মিয়া জীবনে অনেক কিছুই করতে পারত, নিজের জীবনের প্রতি চরম উদাসীনতা আর খামখেয়ালিপনাতে কিছুই করল না।

ভালো থাকিস বন্ধু, সবসময় সবখানে।

Saturday, October 17, 2015

আল্লাহ যেন তারিককে সুস্থ করে দেন


আজ প্রায় ৩৫/৪০ জনের মতো আমরা একসাথে হয়েছিলাম পপুলার হাসপাতাল, ঢাকায়। উপলক্ষ একটাই আবার নতুন করে তারিকের ট্রিটমেন্ট শুরু করা ও ওর সাথে দেখা করা। একসাথে এতো attendance দেখে পপুলার হসপিটালের সবাই ভেবেছি "ওরে বাবা কোন VIP patient admit হয়েছে"? হাহাহা সে এক দেখার মতো ব্যাপার।

সাবু ভাই


আমাদের এবং সাবুদের (সাবু ১৯৯০ব্যাচ আমি কখনো ভাই বলি নাই বন্ধুর মত ছিলাম)বাসা ছিল পাশাপাশি e-12 এ,সব সময় কাকা বলত এই সাবু কিরে, মানি সাবুকে পরার মধ্যে রাখত,কাকা খুব ভাল মানুষ ছিল,আমরা দেখতাম কাকার কি পরিমান ধর্য্য।কাকা আমদের খুবই আদর করতেন।আমি আমদের বাসার বাজার করতাম বেশীর ভাগ সময়,সাবু ও মাঝে মাঝে ওদের বাজার করতে যেত।একদিন আমি ও সাবু বাজার করে দেখলাম ১.৫০ টাকা বেচেছে,তখন একটা হোটেল ছিল মাছের বাজারের আগে, ঐ হোটেলে গিয়ে ২ জনে ২ টা নান রুটি ও ২ জিলাপি খাইলাম,আহা কি মজা লাগছে তখন।সাবুই আমাদেরকে প্রথমে নেভীর জাহাজ দেখতে নিয়ে যায়।ঈদের নামাজ শেষ হলে বাসায় এসে ঈদের কাপড় পড়ে চলে যেতাম ঈসাখাঁন। জাহাজ দেখার জন্য,জাহাজ এর কিছু নাবিক সাবুদের পরিচিত ছিল,আআমাদের অনেক আদর করত,আর এখন সব স্মৃতি।সাবুকে দেখিনা আজ কত দিন।মাঝে মাঝে পান্না আপার(মিঠু ভাইয়ের গৃহিণী) সাথে দেখা হয় কোন বিয়ের অনুষ্ঠানে।সাবু ভাই যেখানে থাকস ভাল থাকিস,আর সিএসএম এর সাথে থাকিস।

বইঙ্গা


আগে কলোনীতে এক বল্ডিং এ ২ টা সিড়িতে আটটা বাসা ছিল,একেক জনের বাড়ি একেক জেলায়,কিন্তু কখনো মনে হয় নাই আমরা আলাদা,এই সাবু আম্মা খালাম্মা আমাদের বাসায় এসে রান্না ঘরের ফ্লোরে বসে মায়ের সাথে গল্প করতো,মা সাবুদের বাসায় গিয়ে পানের ডিব্বা নিয়ে বসে পান খেত আর গল্প করত।আর এখন আমরা ভাড়া বাসায়, মাঝেমাঝে কিছু নিয়ে কথা উঠলে চিটাগাং এরা বলে বসে বইঙ্গা,আরে ভাই বইঙ্গা কি বাংলাদেশের বাইরে।

বামন ও চাঁদ

- Javed


আমি মানুষটা বিরাট লম্বা কিন্তু স্বভাবে, যোগ্যতায় চির বামন। কতবার হাত বাড়িয়েছি একটা চাঁদ ধরার জন্য, পারিনি। HSC তে ফেল করে খালপাড়ের পাইপগুলোর উপর অনেক রাত পর্যন্ত বসে থেকে বাসায় গিয়েছি। সেই রাতে বড্ড দুঃখে নিজেকে নিয়ে একটা ছড়া লিখেছিলাম। সেই কাঁচা হাতে লেখা ছড়াটা সেই রাতে কিছুটা শান্তি দিয়েছিলো আমাকে। যার চাঁদ পাওয়ার যোগ্যতাই নাই তার আবার চাঁদ ধরতে না পারার দুঃখ কিসের? তারাশঙ্করের কবি উপন্যাসের নিতাই এর মতো সান্ত্বনা খুঁজেছিলাম ---
"চাঁদ তুমি আকাশেই থাকো
তোমায় আমি দেখব খালি
তোমায় ছুঁতে যাবো নাকো
তোমার গায়ে লাগবে কালি"
ছড়াটা দিলাম। ফেল করা ছাত্রের ছড়া আর কতোইবা ভালো হবে?

বামন ও চাঁদ
-------

সঙ্গতিপুর্ন ?


আজ সারাদিনে কোন পোষ্টটা এই পেজের সাথে ১০০% সঙ্গতিপুর্ন ?
আর কোন পোষ্টগুলো এই পেজের সাথে একদম'ই যায় না ?

আমি সারাদিনে Atiq Csm Mahmudur Rashid Pulak এর কয়েকটা ছবি, Monirul Islam Monir মুনির ভাইয়ের দেয়া আতিক ভাইকে নিয়ে পোষ্টটা, আর 
Al Amin Billah Shujon এর উপহার জেক্স এর ছবিটা ছাড়াতো কোন পোষ্ট দেখি না !!!!!
কয়েকদিন আগেও পেজটাতে ঢুকলে মনে হত কলোনিতে ঢুকেছি, খুটিয়ে খুটিয়ে কলোনির গল্প, ছবিগুলো বার বার পড়তাম, দেখতাম। আর এখন .................... !!!

Friday, October 16, 2015

বলবই একদিন

- Javed


বলবই একদিন
-----------------
আমি তোমাকে কখনোই বলবোনা যে
"আমি তোমাকে ভালবাসি"
আমি এভাবে ভালবাসার কথা জানাবোনা।
সেই অ্যাডামের জমানা থেকে
কতো প্রেমিক এই কথাটি বলেছে
তার কোন হিসেব কি কেঊ করেছে?
বাক্যটি এত বেশি ব্যবহৃত হয়েছে
আর এতই প্রাচীন যে
এর মেয়াদকাল বহু আগেই পেরিয়ে গেছে।
কথাটি এতই জীর্ণ যে উচ্চারিত হতেই
এর অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যায়।

এখন নাকি রাগী মানুষদের সময়


আজকে পত্রিকায় পড়লাম এখন নাকি রাগী মানুষদের সময়।তারা যা খুশি তা করতে পারেন।অথচ ছোটবেলায় এই জিনিসটা আমি করতে পারতাম না। এখনো পারিনা। রাগ অনুরাগ বিষয়ে কিছু কথা প্রচলিত আছে।যেমন, মানুষ নাকি তার আপন মানুষের উপর রাগ করে কিংবা রাগের বিপরীতে অনুরাগ লুকিয়ে থাকে।জানিনা কথাগুলো কতটা সত্য।আমার উপর কেউ রাগ দেখালে ব্যাপারটা চুপচাপ সয়ে যাই।তবে একটা কথা না বলে পারছিনা যে কাছের মানুষের সাথে কেউ রাগ করেনা, যেটা করে সেটা অভিমান।রাগের ফল ভোগ করতে হয় অন্য কাউকে কিন্তু অভিমানের কষ্ট অভিমানীকে নিজে পেতে হয় যেটা হয়ত আশেপাশের অনেকে টের পায় না।

Thursday, October 15, 2015

CSM Super Shop


বড়াপা কইলো CSM Super Shop খুলবো। খুব্বি ভাল আইডিয়া। আসলে বড়াপা আমগো যে কত ভালবাসে এটাই বুঝলাম। আমগো লইয়া আপার কত চিন্তা।

ওকে ব্যাপারটা একটু খোলাশা করতাছি। আমাগো এই কলোনীতে চোর, ছেচোর কতই না ছিল তাইনা?? সেইটা সবাই পোষ্টের মাধ্যমে নিজেরাই জানান দিছে এবং দিতাছে। ডাব চোর, নারিকেল চোর, আম চোর, সাইকেল চোর, বই চোর, কুত্তা চোর, কলম চোর (তাও আবার নিজের বাসায়) সহ আরো কত চোর পাইলাম। ও আচ্ছা মন চোরও আছে। তো এই সমস্ত চোর স্টীল মিল বন্ধের পরে এদিক সেদিক ছড়াইয়া ছিটাইয়া পরছে। চোরায় না শুনে ধর্মের কাহিনী। চোরেগো এখনও চুরি করতে হাত পা নিশপিশ করে। কিন্তু যেখানে সেখানেতো চুরি করা যায় না। কলোনী ছিল চোরদের চুরি করার বিশাল ভান্ডার। ধরা খাইলেও অমুক তমুকের ছেলে বইলা পাড় পাইয়া যাইতো কিন্তু ষ্টীল মিল জগতের বাইরের জগততো অন্যরকম। চুরি করলেই খেসারত দিতে অইবো।

ফ্ল্যাশব্যাক


ফ্ল্যাশব্যাকঃ 
মেজাজ খারাপের মাস,
খুব সম্ভবত নভেম্বর, 
বার্ষিক পরিক্ষা সামনে।
রাত ৭ টার মতো
মধুর কণ্ঠের এখনো মাঝে মাঝে কানে বেজে ওঠা,
মোয়াজ্জেম হুজুরের এশার আজান শুনতে শুনতে
বাসা থেকে বের হচ্ছি,
গন্তব্য বন্ধুর বাসা।

বিব্রত - ২ ( পেজের ১২ টা )

- Mahabub Rasel


আতিক ভাই খুব সুন্দর করে "বিব্রত - ১" লিখেছিলেন, আতিক ভাইয়ের এই কথাগুলো কয়জনের মনে আছে জানি না, তাই এখন তার একটা ছোট্ট ২য় পর্ব দিলাম smile emoticon
যখন দেশে ছিলাম, তখন ক্যাবল অপেরেটররা ( আমাদের ভাষায়, ডিস লাইনে ) তাদের নিজস্ব চ্যানেলে সুন্দর সুন্দর বাংলা / ইংলিশ / হিন্দি সিনেমা চালাতো, মাঝে মধ্যে দারুন দারুন নাটকও চালাতো। ভালোই লাগতো দেখতে কারন, বেশীরভাগ সময় বাছাই করা সিনেমা বা নাটক ছিলো সেগুলো। তার উপরে কোন বিজ্ঞাপন ছাড়া একটানা দেখা যেত, তাই দেখে মজা পাওয়া যেত। তাই টেলিভিশন অন করলেই সবার আগে ক্যাবল অপারেটরদের এই চ্যানেলে দেখে নিতাম, এখন কি সিনেমা বা নাটক চলছে ।

টিফিন বক্স


ছোটবেলায় আমার ছোটমামা বিদেশ থেকে এলে সুন্দর সুন্দর টিফিন বক্স নিয়ে আসতেন।কিন্তু স্কুলে যাওয়া আসা শুরু করলেও আমার তখন টিফিন আওয়ার ছিলনা বলে মা আমাকে ওই টিফিন বক্স গুলো নিতে দিতেন না।তখন ভাবতাম কখন ক্লাস থ্রি তে উঠব আর টিফিন আওয়ারে টিফিন বক্স নিতে পারব।একসময় ক্লাস থ্রি তে উঠলাম।কিন্তু ততদিনে আমার টিফিন বক্সের মোহ ছুটে গেছে।স্কুল ছুটি হয় ১২ টায়।তখন আবার যারা ক্লাস ফাইভে পড়ত তাদের ক্লাস শুরু হত ১২ টায়।ইশ! যদি ক্লাস ফাইভে উঠতে পারতাম, তাহলে সারা সকাল খেলা করে ১২ টায় স্কুল করতাম।আর বৃহস্পতিবার মাত্র দুই ঘন্টা পর ছুটি। আহ! কবে সেই দিন আসবে।তারপর ক্লাস ফাইভে উঠলাম।যে আশা ছিল এতদিন মনে,দুপুরের ঘুমের কারণে তাতে ধূলো পড়তে বেশিদিন লাগল না।ভাবলাম,ক্লাস টা ১২ টায় না হয়ে ১০ টায় হলে বাসায় গিয়ে বিশ্রাম করতে পারতাম।অবশেষ এ একদিন ক্লাস সিক্সে উঠে ১০ টায় ক্লাস শুরু হল।এবার কি করা যায়?কিন্তু ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে।পেছনে ফিরে তাকাবার অবকাশ নেই।মনে হল,আর টিফিন বক্স লাগবেনা আমার,এ যেন যত মধুর ভুল ছেলেবেলার

Wednesday, October 14, 2015

“ আমাদের আতিক কাকা, আমার অঙ্গীকারনামা “


কলোনি থেকে বের হয়ে গেছি বেশিদিন হয় নাই, কলোনি থেকে বের হয়ে গেলেও অবসরের পুরোটাই কাটতো কলোনিতে। তখন কলোনিতে অনেক নতুন নতুন সিকিউরিটি এসেছিলেন, পুরাতন সবাইতো আমাদেরকে চিনতো, তাই কেউ তেমন কিছু কখনো বলতো না, কিন্তু নতুন যারা এসেছেন তারাতো আর আমাদেরকে চিনে না। একদিন যে কোন এক কারনে একজন নতুন সিকিউরিটি এর সাথে বড় মাঠে আমার আর মাসুদের ( ব্যাচ-৯৬) তুমুল ঝগড়া। ঝগড়ার একসময় আমি তাকে কথার প্রসঙ্গে বললাম,..............

“ আপনারা আমাদেরকে নিয়ে এত মাথা ঘামাচ্ছেন, এত যে চুরি হয় চোরতো ধরতে পারেন না একটাও, আপ্নারাই হলেন চোর বুঝছেন, আপনাদের সাথে চোরদের যোগাযোগ আছে ।। “


জি!! ভাইয়াপারা গর্ত থেকে এই মাত্র বের হয়ে আসলাম।


জি!! ভাইয়াপারা গর্ত থেকে এই মাত্র বের হয়ে আসলাম।
বের হয়ে আসার সময় দেখলাম, আরো অনেকে গর্ত থেকেই সি. এস. এম. পেইজ এ দৌড়াদৌড়ি করে বেড়াচ্ছে আর সমানে বিভিন্ন পোস্ট এ লাইক/কমেন্ট দিচ্ছে।
আমি নিশ্চিত করেই বলতে পারি
এই গ্রুপ এর প্রত্যেকর চোখের আরাম এবং মনের আরামের
জায়গা নির্ধারিত আজ এই পেইজ এ।
নাহিদুল আলম (রাজন), এই আমার সাথে এই পেইজ এর বেশির ভাগ ভাইয়াপারাই হয়তো অপরিচিত। খুব স্বাভাবিক। আমার বয়স মাত্র ১৫ বছর।
আরে না।।। যখন কলোনি ছেড়ে চলে আসি।

ছেড়ে আসা সময় গুলো আজো খোজে আমায়

- Atiq CSM

ছেড়ে আসা সময় গুলো আজো খোজে আমায়
উড়িয়ে যায় নিয়ে কলোনির সেই শিতল ছায়ায়।
যেখানেই থাকি আমি
রয়েছি আজো বেচে সিএসএম এর ভালোবাসায়।
হৃদয়ে রয়েছে সবার
দিনগুলো সেই ভালোবাসার।
দূরে যতই যাই,তবু শুনতে পাই
মনে হয় বলছে যেনো
আজো ভালোবাসি তোমায়।
মন ফিরে ফিরে চায়
আজ সিএসএম কোথায়
কাটিয়েছি অর্ধেক জীবন যেখান টায়।
আবেগ মাখা ঐ জীবনে কি ছিলো জানিনা
তাইতো আজো সিএসএম কে ভুলতে পারিনা।।

সম্ভবত ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৩


*জ্যামে বসে বসে থেকে আমার মাথাই পুরা জ্যাম হয়ে গেছে, আর কোন লেখাই আসেনা। ”তাই নতুন শিশিতে পুরানো সিরাপ” , অর্থাৎ আবারো পুন: পোষ্ট করলাম। গোস্বা করিয়েন না মেম্বার সাবেরা।
আবারও রাশেদ, তবে এবার আর ডাব গাছ নয়, খেজুর গাছ।

সম্ভবত ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৩।

কিছু না বলা মানে, অনেক কিছু বলা।।


** কিছু না বলা মানে, অনেক কিছু বলা।।
** দু:খ যার সারা জীবনের সাথী তার আবার দু:খ কিসের।।

জ্বি না ভাই ও বোনেরা এগুলো আমার কোন কথা নয়। এতো উচ্চ মার্গের কথা বলার গুন আমার নেই । শ্রদ্ধেয় Mdnurul Kabir Niru নিরূ ভাইয়ের উক্তি। কয়েক দিন ধরে আমার শরীর টা ভালো যাচ্ছিলোনা, উনার এ মহামূল্যবান উক্তি শোনার পর এখন আমি অনেক ভালো বোধ করছি। সে হিসাবে বাংলাদেশের স্বাস্ব্য বিভাগে উনি ব্যাপক অবদান রাখতে পারবেন বলে আমার বিশ্বাষ। নিরু ভাইয়ের সংগে আজ দুপুরে আমার টেলিসংলাপ হয়। উনি আমার মাধ্যমে জাতির প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ধন্যবাদ নিরু ভাই ।

নিরু ভাই প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড


নিরু ভাইয়ের সাথে আমরা খুব মজা করছি। নিরু ভাই প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড। এটা স্রেফ মজা। অন্য কিছু নয়। আমরা আপনাকে খুবি লাইক করি। 
আপনার কি মনে আছে, ৯০ এর গন আন্দোলন এ আমি আর আপনি এক সাথে ইপিজেড এ মিছিল করতে করতে যেতাম, কোন কোন দিন টেম্পু তে যেতাম, সবার ভাড়া আপনি দিয়ে দিতেন। 
আমি কমাস' কলেজে পড়তাম, আর আপনি আগ্রাবাদে ব্যাবসা করতেন। সোনালি ব্যাংকের সেই ষ্টাফ বাসে করে আমরা আরো কয়েকজন কলোনির ছেলেরা প্রতিদিন যেতাম আগ্রাবাদ। সবসময় সবার ভাড়া আপনি দিতেন।
আমার এক অতি সংবেদনশীল ব্যাক্তি গত একটি ঘটনার ব্যাপারে আপনি গুরুত্তপুন' ভুমিকা রেখেছিলেন। আমি কিছুই ভুলিনি নিরু ভাই। 

আমরা আপনাকে খুব পছন্দ করি তাই একক্টু মজা বেশি করি।
we like you Mdnurul Kabir Niru vai

কি লিখবো?

- Mahmud Hasan

কি লিখবো ? কাকে নিয়ে লিখবো বুঝতেই পারছি নাহ.... csm এর সবাই ব্যস্ত.. তারচেয়ে বেশি ব্যস্ত 98 Batch এর অনেক বন্ধু ...CSM এ থাকতে আমার মনে হয় আমার বাবারা অনেক ভাগ্যবান ছিলেন..বুঝতেই পারি নাই বাবার সিনিয়র জুনিয়র কারা ছিলেন .. মনেহতো সবাই এক পরিবারের সদস্য..কতোই না ভালোবাসা ছিলো তাদের মধ্যে...আর এখন ...বাবার জায়গাই আমরা এলাম.... বুঝতে পারছেন কিছু ? না .... বাবার জায়গাই আসলেও ওদের ওই বিশাল ভালোবাসার স্থান আমরা পূরন করতে পারি নাই.... ভাবতে অনেক কষ্ট হয় যখন অনেক দুর থেকে কোনো CSM এর বন্ধু কে CALL করলে Rcv করে না চেনার ভান করে Buzzy দেখাই... হয়তো তোরা দেশ এ আর আমরা কজন দেশ এর বাহিরে এইতো পার্থক্য ? এটা মনে রাখা উচিত আমরাও তোদের থেকে কম না.. তারপরও বন্ধু দোয়া করি তোদের জন্য .. অনেক ভালো থাকিস...

Tuesday, October 13, 2015

কত চেনা মুখ নতুন করে চেনা হয়

- Emrul Huda

কত চেনা মুখ নতুন করে চেনা হয়
সম্পর্কগুলো বদলে দেয় সময়....!!
"প্রিয়" কিছু হারানোর কষ্ট
আমাদেরকে কাদাঁয়।
সময়ের ব্যবধানে এই প্রিয় মানুষদের
ছাড়াই আমরা বাচঁতে শিখে যাই।
অথচ একদিন এই মানুষদের
ছাড়া বেচেঁ থাকাটাই অসম্পূর্ণ ছিল।
জীবন হয়ত কারো জন্য থেমে থাকে না;
কিন্তু হারিয়ে যাওয়া প্রিয় মানুষদের
জন্য মনটা ঠিকই থেমে থাকে।
হারিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে মনের
অনুভূতিকে যেন শূন্য করে দিয়ে যায়,,,,,,,!!

মনে পড়ে অতীতের সেই কথা

- Atiq CSM

মনে পড়ে অতীতের সেই কথা
যা ছিল স্বপ্নে গাঁথা
মনে পড়ে অতীতের সেই দিন
যা ছিল ভাবনায়রত
মনে পড়ে অতীতের সেই গান
যা ছিল সুখে দু:খে অবরত
মনে পড়ে অতীতের সেই ফাল্গুন
যা ছিল বাতাসে মুখরিত
মনে পড়ে হারানো সেই স্মৃতিটা
যা ছিল পাখির ডানার মত
মনে পড়ে অতীতের সেই প্রহরটা
যা করেছিল হতাহত
জীবনের শেষ সুখটা

তোমাকে ছেড়ে যেদিন শেষ বারের মত চলে আসি


তোমাকে ছেড়ে যেদিন শেষ বারের মত চলে আসি,
পেছন ফিরে তাকাইনি আর।
চোখ বেয়ে পড়েনি ক ফোটা অশ্রু, 
ভেবেছিলাম ভেতরের মানুষ টা হয়ত মারা গেছে।
এভাবে দিন যায়,
আমি ব্যস্ত হয়ে পড়ি আমার নিজেকে নিয়ে,
হঠাত ফুরসত মিলে গেলে ভাবি তোমার সাথে দেখা করে আসি,
কারণ চোখের আড়াল হলেও, মনের আড়াল ত হওনি।
কিন্তু আমার চারপাশের মানুষগুলো আর নিষ্ঠুর পারিপার্শ্বিকতা যেন আমাকে তোমার কাছে যেতে দেয়না,
আমি অপেক্ষা করি,দিনের পর দিন,
তারপর একদিন ছুটি মেলে আমার সব ব্যস্ততা থেকে,
আমি ছুটে যাই তোমার কাছে,
কিন্তু সেখানে তোমার অস্তিত্ব বিলীন হয়েছে অনেক আগেই,
পড়ে রয় তোমার করোটি ( কংকাল)।
প্রিয় কলোনি র উদ্দেশ্যে রচিত।

Monday, October 12, 2015

মারবেল খেলা (বাকি অংশ) ......


চম্পা- এটা মুলত দুই জনের খেলা। আন্টিসের মত আঙ্গুল দিয়ে খেলতে হয়না। মারবেল ধরে মারা যায়। এ খেলার সুবিধা হল যে কোন জায়গায় খেলা শুরু করা যায়। অর্থাৎ কেপ কেন্দ্রিক না। মারবেল যেখানে থাকবে সেখানে পা রেখে অন্য খেলোয়ারের মারবেল ঠুকতে হবে। লাগাতে পারলে একটা মারবেল পাবে।

চম্পার জন্য ডাগ্গিটা একটু বড় হতে হয়।
খেলোয়াড়- মারবেল যারা খেলত সবাই এটা খেলত। অনেক সময় আন্টিস খেলতে ইচ্ছা না করলে, কখন চান্স না পেলে অন্য পাশে চম্পা শুরু হয়ে যেত। যত দুর মনে পরে দুলি, সমু, বড়া মিয়ার মধ্যে চ্যালেঞ্জটা জমত ভাল।
ভ্যেনু- আন্টিস যেখানে খেলা হত তার আশে পাশে চম্পা খেলা হত। বিশেষ করে রাস্তায়। রাস্তার ইট.পাথরের খাজে মারবেল লুকিয়ে রাখা যেত তো তাই।

“ প্রথম, ব্যাংক অভিজ্ঞতা !!! “

- Mahabub Rasel

একদিন যেকোন এক কারনে প্রথম গিয়েছিলাম সোনালী ব্যাংকে টাকা জমা দেয়ার জন্য কিছুক্ষন লাইনে দাড়ানোর পর আমার সিরিয়াল আসলো, আমি রিসিট আর টাকা জমা দিলাম, ( সব নোট ছিলো, কিছু টাকা ফেরত পাবো ) ক্যাশ কাউন্টারে বসা ম্যাডাম কয়েকবার করে বলছেন, “ভাংতি নাই, ভাংতি দাওআমি প্রতিবারই শুনছি আর ম্যাডামের দিকে তাকাচ্ছি কিন্তু বুঝতে পারছিলাম না, ম্যাডাম আসলে কাকে উদ্দ্যেশ্য করে বলছেনভাংতি নাই, ভাংতি দাও !!! “, কারন ম্যাডাম তাকিয়ে আছেন অন্য দিকে !! হয়তো আমার পাশের জনকে বা অন্য কাউকে বলছেন আমি আমার মত বাকি টাকা আর রশিদের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম

Comments

Not using Html Comment Box  yet?

No one has commented yet. Be the first!

rss